ab す* SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS S S S S S S S লাগিলে তাঁহা সবচেয়ে ভয়ানক হয় । এইসমস্ত স্থানে খাদ্য-দ্রব্যাদি রক্ষা করিবার কলে অ্যামোনিয়া ব্যবহার হয়। আগুন লাগিলে অ্যামেनिग्नांब्र भाitन ८ञां८क वञ्जांन श्रँग्न श्रृंtछ्-७ग१ श्रtनक मयग्न भब्रिप्रांe যায়। নাইটিক অ্যাসিড যেসমস্ত কারখানায় ব্যবহার হয়, সেখানে আগুন লাগিলে আরো মুস্কিল। নাইটিক অ্যাসিড গ্যাসের গন্ধ নাই কাজেই প্রথমে বুঝিতে পারা যায় না । যে মুহূৰ্বে ফায়ার ব্রিগেডের লোকের নাইটিক অ্যাসিড আগুন-লাগ-স্থানে আছে বলিয়া বুঝিতে পারে, সেই মুহূৰ্ত্তেই তাহারা অজান হইয় পড়ে। গ্যাস বাহির করিয়া দিবার নলের বন্দোবস্ত আজকাল অনেক কারখানাতে হইয়াছে । প্রবাসী—কাৰ্ত্তিক, ১৩৩• ہ چپہ ۔ص حصہ حصہ حصہ حسبہ حبہ حبہ حیہ ২৩শ ভাগ, २१ ६७ নিউইয়র্ক সহরে ফায়ার ব্রিগেডের লোকদের বিদ্যালয়ে রীতিমত শিক্ষা দেওয়া হয়। এই বিদ্যালয়ে অগ্নিসংক্রাপ্ত যাবতীয় ব্যাপার পাঠ করিতে হয় ৷ যন্ত্রাদি ব্যবহার, ইঞ্জিন চালান, প্রাথমিক সাহায্যদান, বৈদ্যুৎতিক ব্যাপার, সহজদাহ এবং কঠিনদাহ জব্যাদি, মোটর, ড্রিল, বাধ্যতা এবং অবিলম্বে নায়কের আদেশ প্রতিপালন ইত্যাদি সমস্ত ব্যাপার সুচারুরূপে অগ্নিযোদ্ধাকে শিক্ষা করিতে হয় । যদিও অগ্নি-যোদ্ধার কোথাও আগুন লাগিলে তাহ নিবাইৰাঁর প্রাণপণ চেষ্টা করে, তথাপি তাহারা কোথাও যাহাতে আগুন ন লাগে তাহার চেষ্টাই বিশেষভাবে করে। হেমন্ত চট্টোপাধ্যায় “ডেঙ্গু-জ্বর” সম্বন্ধে কয়েকটি কথা কলিকতা ও তাহীর চতুষ্পশ্বস্থ স্থানে এবার ডেঙ্গুত্ত্বরের ভীষণ প্রাদুর্ভাব দেখা যাইতেছে। প্রায় প্রত্যেক পরিবারেই এক বা ততোধিক ব্যক্তি ইতিমধ্যেই আক্রান্ত হইয়াছেন। পাঠক-পাঠিকাদের মধ্যেও বোধ হয় কেহ-কেহ এই জ্বরের হাড়ভাঙ্গ প্রকোপ সহ করিয়াছেন। তাই আশা করি আমাদের এই আলোচনা অপ্রাসঙ্গিক হইবে না । “ডেঙ্গু" শব্দটি নাকি হিন্দুস্থানী "ডাণ্ডি” বা একই অর্থবাচক স্পেনদেশীর “ডেঙ্গুরো" শব্দ হইতে আসিয়াছে। ডেঙ্গু রোগীর চল ক্ষের বেদন ক্লিষ্ট বলিয়া অনেকটা শক্ত ও সোজা ডাণ্ডার মত হয়, তাই এই নাম । এই জ্বল্পের নিয়মই এই যে বড়লোকে এক সময়ে আক্রান্ত হয়। গ্যালভেষ্টন' নামক আমেরিকার একটি ক্ষুদ্র সহরে একবার প্রায় ২•,••• লোকের এই পীড়া হইয়াছিল। ‘ব্রাউন্স ভাইল নামে আরএকটি ক্ষুদ্র স্থানের ৮,• • • অধিবাসীর মধ্যে ১,••• লোকেরই ডেঙ্গু হইয়াছিল। কলিঙ্কাত সহরে এবার যেরূপ দেখা যাইতেছে তাহতে খুব কম পক্ষে প্রায় লক্ষ লোকের ডেঙ্গু হইয়াছে। ভারতবর্ষে এই রোগ ১৮২৪ খৃষ্টাঙ্গ প্রথম আমদানী হয় এবং ইহীর দুই তিন বৎসর পরে ইহ। ‘ওয়েষ্ট ইণ্ডিজ এ ছড়াইঃ পড়ে । ১৭৬৪ খৃষ্টাব্দের পূৰ্ব্বে ডেঙ্গুত্বর কেহ চিনিত না । স্পেন দেশের সেভিল নামক স্থানে এই রোগ প্রথম ধরা পড়ে । ইহার পর পৃথিবীর বহু স্থানের উপর দিয়া এই জ্বরের ঢেউ চলিয়া গিয়াছে। পৃথিবীর প্রায় যাবতীয় গ্রীষ্ম প্রধান ও নাতিশীতোষ্ণ দেশই এই জ্বরের প্রকোপ সহ করিয়াছে। স্পেনল্লেশে প্রথম আবির্ভাবের দশ বৎসর পরেই ডেঙ্গুত্বর পারস্ত, মিশর ও উত্তর-আমেরিকায় ছড়াইয় পড়ে। উনবিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে ইহু। দক্ষিণ-আমেরিকার পেক প্রদেশ পৰ্য্যস্ত বিস্তৃত হইয় পড়ে। উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে পুৰ্ব্ব-অফিক, মিশর, আরবদেশ, ভারতবধ, ব্রহ্মদেশ ও চীন এই বিস্তুত ভুখণ্ড ব্যাপিয়৷ ডেঙ্গুর প্রকোপ দৃষ্ট হয়। এবং এই সময়েই ইহা হংকং, সিরিয়া, ফিজি, ভূমধ্যসাগরের কয়েকস্থানে, গ্রী ও এসিয়া মাইনরে ছড়াইয় পড়ে। বিংশশতাব্দীর প্রথৰ ভাগেই ইহা পেনাং, সিঙ্গাপুর, সিংহল, উত্তরব্ৰহ্মদেশ, এমন কি স্বদুর পশ্চিম অষ্ট্রেলিয়া পর্যন্ত প্রসার লাভ করে। একস্থানে একবার ডেঙ্গুত্ত্বরের আবির্ভাব হইলে, সেইস্থানে মাঝে মাঝে পুনরায় ইহার প্রকোপ দৃষ্ট হয়। স্বপ্রসিদ্ধ ডাক্তার ম্যানসন সাহেবের মতে প্রত্যেক ২ বৎসর অন্তর ডেঙ্গুরের এইঙ্গাপ যাবতীয় সমুদ্রতীরবত্ত বৃহৎ বন্দরগুলিতে প্রায় প্রত্যেক বৎসরেই এই ঢেউ অtসিয়া লাগে বলিয়। আমার মনে হয় । কলিকাতা, বোম্বে, মাম্রাজ, সিঙ্গাপুর, পেনাং, কলম্বো, হংকং, রেজুন প্রভৃতি বন্দরে ১৯০১ খৃষ্টাব হইতে প্রায় প্রত্যেক বৎসরেই ডেঙ্গুজরের প্রকোপ দেখা গিয়াছে। ডেঙ্গুম্বরের বাহন “ষ্টেগোমাইয়া” ( stegomyia ) মশক বাণিজ্যপোতের ক্ষুদ্র বৃহৎ জলাধারগুলিতে অনায়াসে বাচিতে পারে ও বংশবৃদ্ধি করিতে পারে, তাহ সুপরীক্ষিত হইয়াছে। সুতরাং জাহাজে একটিমাত্রও রোগী থাকিলে তাহীর দ্বারা কতকগুলি সহযাত্রীর রোগের সম্ভাবনা থাকে এবং তাহার। যখন কোন বন্দরে নামিবে সেখানেও পারিপাশ্বিক অবস্থা অনুকুল থাকিলে কিরূপভাবে রোগ বিস্তৃতি লাভ করিতে পারে তাহ সহজেই অনুমেয় । বৰ্ষাকালে এই পারিপশ্বিক অবস্থা খুবই অমুকুল থাকে সন্দেহ নাই। তাই এখন কলিকাতার ডেঙ্গুজরের ঢেউ গিয়া স্বদূর হংকংএর তীরে লাগিতে পারে। দুনিয়ার আবহাওয়ার সহিত আজকালকার নিকট সম্পর্কের এই একটি বিষময় ফল । সুখের বিষয় এ জ্বরটা মারাত্মক হয় না । কেহ কেহ বলেন যে একবার এই জ্বরে অtফ্রাস্ত হইলে ভবিষ্যতে ইহার হাত হইতে নিস্কৃতি পাওয়া যায়। কিন্তু প্রায়ই এই নিয়মের ব্যতিক্রম দেখা যায়। উচ্চ পাৰ্ব্বত্য প্রদেশে এবং শীতপ্রধান দেশে ও শীতকালে এ জ্বর হয় না । গরম ও নীচু জয়গাই ইহার প্রিয় ক্ষেত্র। সমুদ্রতীরবত্তা স্থান বা নিম্ন বারিবিধৌত প্রদেশই ইহার প্রকৃষ্ট স্থান । এই রোগের বীজাণু এখনও স্থিরীকৃত হয় নাই। যদিও রক্ত কণিকার ভিতরে অনেকে এই বীজাণুর অনেকপ্রকার স্বগ্নশরীর দেখিতেছেন! তবে এক বিষয়ে কাহারও মতদ্বৈধ নাই,—মশকই যে ডেজুঘরের বাহন তাহা স্বনিশ্চিতরূপে জীন গিয়াছে। ম্যালেরিয়l-জর মশক দ্বারা সংক্রামিত হয়, একথা সকলেই জানেন। এই মশককেই যখন আবার ডেঙ্গুত্ত্বরের বাহন বলিয়৷ দৌধী সাব্যস্ত করা হইতেছে, তখন বোধ হয় অনেকেই এটা ডাক্তারদের আজ গুবি কথা বলিয় মনে করেন । যদিও এখানে বলিয়া রাখা দরকার যে “অ্যানোফেলিস" নামক মশক যাহা সাধারণতঃ ম্যালেরিয়ার বীজাণু সংক্রমিত করে, তাহ ডেঙ্গুত্ত্বরের বাহন নহে। যাহা হউক, মশক ডেঙ্গুরের বাহন কি না সে সম্বন্ধে কয়েকটি দৃষ্টান্ত দিব । তাহ হইতেই পাঠক-পাঠিকার নিজেদের মতামত ঠিক করিয়৷ লইবেন । to.
পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।