পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্য ] হওয়া স্বাভাবিক এবং হইলেও ক্ষতি নাই । চব্বিশপরগণার অৰ্দ্ধেকের অধিকাংশ অরণ্য ও জঙ্গল, তাহার অনেক অংশ জোয়ারের সময় সমূত্রের জলে ডুবিয়া যায়। ’ জেলার অনেক অংশে টিটাগড় বারাকপুর দমদম খড়দহ প্রভৃতি কারখানা-প্রধান স্থান আছে। অতএব এই জেলাতেও কৰ্ষিত জমির অংশ কম হওয়ার কারণ, এবং তাহার জন্য যে লোকসংখ্য। হ্রাস হইতে পারে না, তাহ সহজেই বুঝা যায়। খুলনার অৰ্দ্ধেকটা স্বন্দরবন । অনেক অংশ জোয়ারের সময় জলে ডুবিয়া যায়। এই জেলাতেও চাষের জমীর পরিমাণ কম হওয়া স্বাভাবিক। তাহার জন্ত লোকসংখ্যা কম হইবার কথা নয় । বঁকুড়ার গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত ৫৩’১১ ইঞ্চি মাত্র । ইহার মানে এই, যে, এই জেলায় যত বৃষ্টির জল পড়ে, তাহ সমুদয় জেলার উপর সমান গভীর ভাবে ঢালিয়া রাখিলে, তাহার গভীরতা ৫৩, ১১ ইঞ্চি হইবে । এরূপ কম বৃষ্টি অর কোন জেলায় হয় না। বাংলাদেশের অন্য সব জেলার মত বাঁকুড়ার লোকদেরও প্রধান নির্ভব চাষের উপর। জল বিনা চাষ হয় না । বৃষ্টি বাড়াইবার কোন নিশ্চিত উপায় এখনও আবিষ্কৃত হয় নাই । সুতরাং বাকুড়ায় যত জল আকাশ হইতে পড়ে, তাহাই নান। প্রকার জলাশয়ে সঞ্চয় করিয়া রাখিয়া তথায় চাষের উন্নতি ও বিস্তৃতি সাধন করিতে হইবে । ইহার কথা ভবিষ্যতে বিস্তারিত ভাবে বলিব । কোন জেলার জমীর উৎপাদিক শক্তি কত, তাহ। স্থির করা, এবং তাহার পর তাহা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন । কিন্তু মোটের উপর ভিন্ন ভিন্ন জেলার জমীর উৎপাদিক-শক্তি পরস্পরের সহিত তুলনায় কিরূপ, ভtহ বলা যাইতে পারে। বঙ্গের সেন্সস রিপোর্টের লেখক ডব্লিউ এইচ, টম্সন সাহেব এগারটি জেলার গড় বৃষ্টিপাত, চাষ-করা জমী, ফসলের পরিমাণ, এবং বসতির ঘনত, প্রভৃতি বিষয়ের অালোচনা করিয়াছেন । আমরা র্তাহার লেখা হইতে কতকগুলি অস্ক সংকলন করিয়া দিতেছি । র্তাহার এই এগারটি জেলা সম্বন্ধীয় তালিকাগুলিতে বাঁকুড়ার কেবল সদর সব ডিবিজনটিই ধবা বঙ্গের ক্ষয়িষ্ণুতম জেলা AAAAAAS AAAAA AAAA AAAAMSMMMMM S MMM MAM MMMAMAeMMAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMS SMSMMSAMS MSMAMAS SSAS SSAS SSASAS AAA AAAA AAAAM MAAA AAAA SAAASAA AAAS レ・8を ”صح یہ حیح یہی ہی ہی نہ ہ হইয়াছে। সমগ্র ভূমির প্রতি বর্গ-মাইলে ফসলের পরিমাণ মেদিনীপুরে ৫০০ ধরিয়া তাহার তুলনায় অন্তান্ত জেলার পরিমাণ দেখান হইয়াছে। 爵 কত ইঞ্চি বার্ষিক বৃষ্টি প্রতি বর্গমাইলে ফসল প্রতি বর্গ-মাইলে লোকসংখ্যা জেলা বাঁকুড়া ( मातिङ्ग मय-छित्रि:) মেদিনীপুর নদিয়া রাজশাহী যশোহর ফরিদপুর মৈমনসিং छीद{ ७:० ९२ ত্রিপুর জেলা ) సి. శి cनांग्रtश्रांलौ (दौ* बांहए) s२७-४० বাকরগঞ্জ ty8 * : এই তালিকা দেখা যাইতেছে, যে, বাঁকুড়ায় বৃষ্টিপী ত সৰ্ব্বাপেক্ষা কম, ফসলও জন্মে প্রতি বর্গ-মাইলে সৰ্ব্বাপেক্ষা কম, এবং প্রতি বর্গ-মাইলে লোক-সংখ্যাও সৰ্ব্বাপেক্ষ কম । ইহা স্বাভাবিক ও বটে । যেখানে জল কম, সেখানে ফসল কম ত হইবেই। এবং যদি তথাকার লোকদের জীবিকা প্রধানতঃ চাবই হয়, তাহা হইলে লোকসংখ্যা ও কম হইবে । মোটামুটি ইহাও দেখা যাইতেছে, যে, যেখানে বৃষ্টিপাত অধিক, সেখানকার ফসলের পরিমাণ এবং বসতির ঘনতা ও অধিক । অতএব, বঁকুড়ার লোকসংখ্যা বাড়াইবার প্রধান উপায় ফসলের পরিমাণ বৃদ্ধি ; ফসল বাড়াইতে হইলে জল বেশী পাইতে হইবে ; বৃষ্টি বাড়াইবার উপায় নাই বলিয়া, বৃষ্টির জল যতটুকু পাওয়া যায়, তাহা যথাসম্ভব ধরিয়া রাথিয়া কাজে লাগাইতে হইবে । এপর্য্যস্ত যাহা বলা হইয়াছে, তাহা হইতে সকলেই সহজে অকুমান করিবেন, যে, এ জেলায় অল্পকষ্ট প্রায়ই হইয়া থাকে, এবং তাহা মধ্যে মধ্যে দুর্ভিক্ষের আকার ধারণ কবে । ইহার ইতিহাসেও তাঁহাই দেখা যায় । আগেকার কথা ছাড়িয়া দিলেও দেখিতে পাই, গত দশ é &* ఫిన్రి * &సి • 8 ft ¢ qos • 8@8 & е в (tశి సి ৩৬১ t-ty 緩やう億 ●●烈 € సిరి 囊得赢 ዓፃ¢ 3 y 3bo جشو لا

  • २ ● २

१¢२ ¢ ፭ °ፃእ ○ @b* ♥ ● ̊ ዓ: 恋气● وايون ۹ په باو い*● న ఈ సి e J్న&* @ సా U”○"b") 3 ఇ సి ని boy 5 拳 বৎসর মধ্যেই গবৰ্ণমেণ্ট দ্বার স্বীকৃভ ছুর্ভিক্ষ দুইবার হইয়াছে ; ১৯১৫-১৬ অবে একবার, ১৯১৮-১৯ অন্সে অর-একবার । কেবলমাত্র অনশনে ঠিক্‌ কত