পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

) সংখ্যা لجنة -ബജബജാ হায়দর জালী, টিপু সুলতান, রণজিৎ সিংহ প্রভৃতি ভারতবর্ষের লোক। বর্তমানে ভারতীয় সৈন্তদলে ঘেসব ইংরেজ অফিসার কাজ করেন, তাহার এইসকল ভারতীয় নেতাদের চেয়ে বড় যোদ্ধা নহেন । সিপাহী বিদ্রোহের সময়েও ভারতবর্ষে দেশী নেতার অধীনে ইংরেজ সৈন্ত কাজ কল্পিত। কে ও ম্যালিসনের সিপাহী ৰিজোহের ইতিহাসে ইহা লিখিত আছে। অনেক বিষয়ে ইংরেজ শাসন মুসলমানী শাসন অপেক্ষ শ্রেষ্ঠ । কিন্তু কোন কোন বিষয়ে মুসলমানশাসনও শ্রেষ্ঠ ছিল । উচ্চ রাজকার্ষে হিন্দুদেরও নিয়োগ তন্মধ্যে একটি । সেকালে ভারতীয় মুসলমান নৃপতিদের এক একট। অভিযানে হিন্দু প্রধান সেনাপতি ছিলেন ; অপ্রধান নেতার ত কথাই নাই । হিন্দুর রাজস্ব-মন্ত্রী, ও অন্তরকম মন্ত্রী ত হইতেনই, প্রাদেশিক শাসনকৰ্ত্তী পৰ্য্যস্ত হইতেন। যথা—মানসিংহ কাবুলের শাসনকৰ্ত্ত হইয়াছিলেন । ইংরেজের নীতি ও মুসলমান নীতির এবিষয়ে পার্থক্যের কারণ অনেক । একটা কারণ, মুসলমান নৃপতিরা, প্রথম ২১ জন ছাড়া, সবাই দেশের লোক ছিলেন ; এইজন্ত, ইংরেজ ভারতীয় হিন্দু-মুসলমান প্রভৃতি সকলকেই যে রূপ পর ও বিশ্বাসের অযোগ্য মনে করেন, ভারতীয় মুসলমানরা হিন্দুদিগকে ততট, পর ও বিশ্বাসের অধোগ্য মনে করিতেন না। আর একটা কারণ, পাশ্চাত্য খুটিয়ানর, বিশেষত: টিউটনিকুঞ্জাতীয় ইংরেজ প্রভৃতির, এখন পৰ্য্যস্ত অশ্বেতকায় অথষ্টিয়ান খুষ্টিয়ান সকলকেই নিকৃষ্ট মনে করেন ; কিন্তু মুসলমানরা গায়ের রং অনুসারে মাছুষকে কখন উৎকৃষ্ট-নিকৃষ্ট মনে করেন নাই । ভারতবর্ষে ইংরেজ গবর্ণমেণ্টের রাষ্ট্রনীতির মূলস্বত্র “পিত্তিরক্ষা করিও”,* অথবা, “পুরা সত্য বা পুর মিথ্য। বলিও না, ve/১৭॥০ মিখ্যার সঙ্গে অtধ পাই সত্য মিশাইয়া দিও।” দুই একটা দৃষ্টান্ত লউন । সৈন্যদলে যেসব ইংরেজ অফিসার কাজ করে, তাহীদের নিয়োগপত্র বা

  • जांशंरब्रव्र निर्किडे नमtद्र षषहे थांना न खूैtण किच शरषहे १ॉईषांब्र प्रविष म॥ झईtण, मांभांना किष्ट्र थी७ब्रां८क अंभिा थांयांग्र sণপত্তি রক্ষা করা" বলে ।

বিবিধ প্রসঙ্গ—গবর্ণমেণ্টের তরফের যুক্তি νεέ, AMAMAMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAAS AAAAASAAAAMS SSAAAASA SAASAASAASAA MMM MAAAS সনঙ্গ ইংলণ্ডের রাজা দিয়া থাকেনু; ইহাকে কমিগুন বলে । আগে এই কমিগুন কোন ভারতীয় পাইত না । কয়েক বৎসর হইল, অতি অল্পসংখ্যক ভারতীয়কে সৈন্যদলের নেতৃত্বের নিম্নতম শ্রেণীগুলিতে রাজ-কমিশন দেওয়া হইয়াছে। তাহাদিগকে আঙ্গুলে গোনা যায় । এখন কেহ যদি জিজ্ঞাসা করে, ভারতীয়দিগকে যুদ্ধবিভাগে উচ্চ কাঞ্জ cमeष्ठां श्ध्न कि नl, डांशद्र ऐंडद्र ३२८ब्रछ সরকার দিবেন, *হয় বৈ কি ?” ইহাকে বলে ‘পিত্তিরক্ষা’। কারণ, কথাটা সম্পূর্ণ সত্য নয়, সম্পূর্ণ মিথ্যাও নয় ; খুব অল্প পরিমাণে সত্য, খুব বেশী মাত্রায় মিথ্যা । ইউরোপ বা আমেরিকার কোন অমুসন্ধিৎস্থ লোক যদি জিজ্ঞাসা করে, ভারতবর্ষের মুসলমান রাজার যেমন হিন্দুদিগকেও প্রাদেশিক শাসনকৰ্ত্তার পদে নিযুক্ত করিতেন, ইংরেজ গবর্ণমেন্ট ও তাহাকরেন কি না ; উত্তরে বলা হইবে, “নিশ্চয়ই করেন ;–লর্ড সিংহকে বিহার-ওড়িযfর গবর্ণর.নিযুক্ত করা হইয়াছিল ।” ইহাও পিত্তিরক্ষা নীতির দৃষ্টান্ত । পানামায় আমেরিকার গবর্ণমেণ্ট, ইটালীতে ইটালীয় গবর্ণমেণ্ট , ম্যালেরিয়া বিনাশ করিবার জন্য বিস্তর টাকা ব্যয় করিয়াছিলেন। ভারতে ইংবেঙ্গ গবর্ণমেণ্ট, সেরূপ কিছু করেন কি না জিজ্ঞাসা করিলে উত্তর পাওয়া যাইবে, “অবশুই করেন । এই দেখুন না, বঙ্গে আগামী বংসরের জন্ত ম্যালেরিয়া বিনাশের জন্য টাকার বরাদ্দ করা হইয়াছে।” কিন্তু টাকায় পরিমাণটা কত জানিতে চাহিলেই পিত্তিরক্ষা নীতি ধরা পড়িবে। বাংলার মত বিস্তৃত ভূখণ্ড হইতে ম্যালেরিয়া দূর করিবার নিমিত্ত পঞ্চাশ হাজার টাকা ( কিম্বা দু দশ লাখ টাকাও ) কিছুই নয় ; মামুযে যাহাতে বলিতে ন পারে, যে, গবর্ণমেণ্ট, কিছুই করিতেছেন না, সেইজন্ত এই সামান্ত টাকা বজেটে ধরা হইয়াছে । যদি প্রশ্ন হয়, ইংরেজ গবর্ণমেণ্ট, পান স্নান প্রভৃতির জন্য জল সরবরাহ করিবার নিমিত্ত কিছু করেন কি না, উত্তর পাওয়া যাইবে, “নিশ্চয়ই করেন ; দেখুন না আগামী বৎসরে কেবল বাংলা দেশের জন্তই, এক আধ পয়সা নয়, পঞ্চাশটি হাজার টাকা এইজন্ত খরচ