পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Rولمپيا প্রবালী—চৈত্র, ১৩৩০ २७- ७ौगं, २घ्र थ७ اص حریم که این امر می ع কানাডার লোকদের Wায় আমাদের অন্ততঃ দশ গুণ ; .বিলাতের লোকদের আয় জামাদের অন্তত বারো গুণ। স্বতরাং তাহারা, নিজেরাও জাতীয় উন্নতির জন্ত বেশী খরচ করিতে পারে, তাহীদের গবর্ণমেণ্ট কে বেশী ট্যাক্স निब्रः छांउँौब फेब्रङिब्र छछ ॐश८क cवनौ थब्रक कब्रिाङ সমর্থকরিতেও পারে। অন্ত দিকে আবার, স্বাস্থ্য রক্ষা, সাধারণ শিক্ষা, কৃষিশিল্পবাণিজ্য শিক্ষা প্রভৃতিতে খরচ বেশী না করিলে আমাদের উপার্জন-ক্ষমতা ও অায় বাড়িতে পারে না। আয় বাড়িলে শিক্ষাদির জন্ত ব্যয় বাড়াইব, না, শিক্ষা দিবার জন্ত ব্যয় বাড়াইলে তবে আয় বাড়িবে, 'uहे छेउब्रनकtप्रैब्र भैौभांश्नांब्र ८कडे ना कब्रिब्र, झई দিকেই লক্ষ্য রাখিয়া চলিতে হুইবে । যুদ্ধ উপস্থিত হইলে প্রায় কোন দেশই সাধারণ ৰাৎসরিক জায় হইতে যুদ্ধের ব্যয় নির্বাহ করিতে পারে না ; উহার গবর্ণমেণ্ট কে ঋণ করিতে হয়। ঐ ঋণু ক্রমে ক্রমে অনেক বৎসর ধরিয়া শোধ হয় । তাহাতে বর্তমানের দেনার বোঝা কতকটা ভবিষ্যৎ বংশের উপরও পড়ে। ইহা স্যায়সঙ্গত । কারণ, যুদ্ধ দ্বারা দেশের স্বাধীনতা ও স্বার্থ রক্ষিত হইলে ভবিষ্যবংশীয় লোকেরাও তাহার ফল ভোগ করে। দেশের উন্নতির জন্ত অঙ্গু যে-কোন স্থায়ী কাজের ফল ভবিষ্যতেও লোকে ভোগ করিবে, তাহ নিৰ্ব্বাহের নিমিত্ত ঋণ করিয়া ক্রমে ক্রমে শোধ করা কর্তব্য । যেমন, বড় বড় সহরে জল সরবরাহের কারখানা কখন কখন ঋণ করিয়া করা হয় । ভারতবর্ষের বর্তমান অবস্থায় উহার স্বাস্থ্য বৃদ্ধি এবং শিক্ষার বিস্তৃতিও উন্নতির জন্য ঋণ করিয়া শীঘ্র শীঘ্র অগ্রসর হইবার চেষ্টা করা দরকার। ইহার জন্য হই-তিন শত কোটি টাকা আবখ্যক হইতে পারে। কিন্তু সামান্ত একটা ওয়াজিরিস্থান অভিযানে যদি ৩৫ কোটি টাকা গবর্ণমেণ্ট, খরচ করিয়া থাকিতে পারেন, যদি গত মহাযুদ্ধের সময় ধনী ইংলওকে গরীব ভারতবর্ষ দেড়শত কোটি টাকা' ঋণ করিয়া “স্বেচ্ছাকৃত দান” • করিতে বাধ্য হইয়া থাকেন,তাহা হইলে শ্বাস্থ্য বৃদ্ধি ও শিক্ষার উন্নতি বিস্তৃতির জন্ত দুই-তিন শত কোটি টাকা কেন খরচ করিতে পারিবেন না ? সামর্থ্যের অভাব মোটেই নাই, ইচ্ছার অভাব যথেষ্ট আছে। ভারতীয়দের আয় এবং তন্ধেতু ভারত-গবর্ণমেন্টের আয় বাড়িলেই যে জাতীয় উন্নতির কাজে ব্যয় বাড়িবে, ইহা বিশ্বাস করা সঙ্গত নয়। বরং ইহাই বিশ্বাস করা সঙ্গত, যে, যত দিন ভারত-গবর্ণমেণ্ট, বিদেশী গবর্ণমেণ্ট থাকিবে, ততদিন উহার আয় বাড়িলে ইংরেজদের লাভ সুবিধা ও শক্তি বাড়াইবার জন্তই ইহার বেশীর ভাগ ব্যয়িত হইবে। সেই জন্য, আমাদের সত্ত্বর জাতীয়অত্মকর্তৃত্ব লাভ একান্ত আবশুক । জাতীয় কাজে ব্যয় বাড়াইবার ক্ষমতা আছে। এদেশের গবর্ণমেণ্ট কে বিদেশীর পরিবর্তে স্বদেশী গবর্ণমেণ্টে পরিণত করিতে পারিলেই যে আমাদের প্রদত্ত ট্যাক্সের স্বব্যবহার হইবে ও অপব্যবহার নিবারিত হইবে, এমন মনে করিবার কারণ নাই। স্বাধীন দেশসকলেও, কেবল রাজা সম্রাটুর নয়, দেশের লোকদের নিৰ্ব্বাচিত লোকেরাও কখন কখন সরকারী টাকা দেশের কল্যাণার্থ খরচ না করিয়া অন্ত উদ্দেশ্যে ব্যয় করিয়া থাকে। আমাদের দেশেও অনেক মিউনিসিপালিটিতে ও সরকারী বিভাগে যেভাবে টাকা খরচ হয়, তাহীকে সো স্থা ভাষায় চুরি ভিন্ন আর কিছু বলা যায় না। মিউনিসিপালিটিগুলার সঙ্গে তবু বিদেশী গবর্ণমেণ্টের সম্পর্ক আছে। কিন্তু অসহযোগ-আন্দোলনকারীর বিদেশী গবর্ণমেণ্টের বেতনভোগী বা অবৈতনিক ভূত্য নহেন । তাহার দেশের কাজের জন্ত বিস্তর টাকা সংগ্ৰহ করিয়াছিলেন। খিলাফৎ আন্দোলনকারীরাও বিস্তর টাকা দেশের লোকদের নিকট হইতে পাইয়াছিলেন । এইসব টাকার সমস্তটি বা অধিকাংশের সদ্বায় হইয়াছে, বিশ্বাস করিবার মত প্রমাণ আমরা পাই নাই। আগেকার মডারেট আমলের কংগ্রেসের টাকারও সমস্তটির সন্ধায়ের বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ কখন কখন পাওয়া যাইত না । বস্তুত:, ভারতবর্ষের ইংরেজ গবর্ণমেণ্ট, যাহাকে রাজনৈতিক ডাকাতি বলেন, আমাদের রাষ্ট্রনৈতিক প্রচেষ্টাগুলির