૨ প্রবাসী-কাৰ্ত্তিক, ১৩৩৬ SS S SSASAS SS SAAAAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAS AAAA SSASAS SS SS -میہ۔ حقہ সৌন্দর্য্য স্বষ্টি হুইত ন । আমরা যেখানে আমাদের অস্তরের প্রয়োজন তীত প্রেমরসকে সেবায় মূৰ্ত্তিমান করি সেখানে আমরা শিল্পী, স্ৰষ্টা এবং বিধাতার সমানধৰ্ম্ম।। তাই দাদ সেবাকে স্বষ্টির একটি ক্ষেত্র বলিয়াছেন এবং এই পথে ও বিধাতার সঙ্গে যোগ হয় ইঙ্গা বুঝাইয়াছেন। বিশ্বজগতে যেমন বিধাতার স্পষ্ট অীজ ও চলিয়াছে, কোথা ও তাহার সমাপ্তি হইবার ভয় নাই, সেবার ক্ষেত্রে ও তেমনি মানবের স্বষ্টি নিত্য কাল চলিবে । রসের ও প্রেমের অসীমতার দ্বার। এই রস লোক ও অপার অগাধ । মধ্যযুগের সাপকের কেহই পণ্ডিত ছিলেন না। কাজেই র্তারা আমাদের শাস্ত্রেব প্রচলিত শব্দগুলির পাবিভাষিক অর্থ জানিতেন ন বলিয়াই হউক অথবা নিজেদের সাধনালব্ধ সত্য-দৃষ্টি বা প্রতিভার বলেই হউক, ইষ্টার। সেইসব কথা একেবারে নুতন অর্থে ব্যবহ{ব করিয়াছেন । নিজেদের সত্য-উপলব্ধি প্রকাশ করিবার জ্য ও অনেক সময় বাধ্য হইয়। পুরাতন কথাকে নুতনভাবে ব্যবহfব করিতে ইষ্টার বাধ্য হুইয়াছেন । “দ্বৈত” ও “অদ্বৈত” এই কথা দুইটি বিশ্ব ও ব্রহ্ম-তত্ত্ব বুঝাইতেই ব্যবহৃত ইষ্টয আসিয়াছে। কিন্তু দাদু এই কথ। দুইটি সাধনার ও যোগের প্রকার-ভেদ বুঝাইবার জন্য ব্যবহার করিয়াছেন। ইষ্টাব পূৰ্ব্বে সাধক রবিদাস ও এইভাবে সত্য-প্রকাশ করিয়া গিযৗছেন। ঈশ্বরের সঙ্গে সাধকের দুই প্রকার যোগ। একপ্রকার যোগ দ্বৈত । সেখানে আমব কিছু প্রার্থনা করি । সেখানে আমব কিছু দিই না এবং স্বষ্টি ও করি ন । সেই মিলনের ক্ষেত্র-প্রযোজনেব ক্ষেত্র, রসের ক্ষেত্র নয। প্রয়োজনের ক্ষেত্রে আমরা লইতে চাই, দিতে চাই না। সেখানে সাধক ও ঈশ্বর পবপরের পবিপূরক (Complementary ) মাত্র । আমর। সেখানে নিজের মধ্যে ঈশ্বরের সাধৰ্ম্ম অস্তুভব কবি না। এই দ্বৈত যোগের মধ্যে নিত্যত ১াই । যেই আমার অভীষ্ট পাইলাম অমনি আমাকে ঈশ্বর হইতে দূরে আমার ভোগ-লোকে নামিযা আসিতে হইবে। নিত্য-যোগ হয় রস-লোকে যেখানে আমার SSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSAAAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS { ಲಗ್ಯಾಕ್' २झ ५७ ASA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS BBBB BB BBS BBB Bgg gBB BBB BBB BB BBBBB BBBS BBB BBB BBB BB দৈন্য নাই। কিন্তু যেখানে আমার প্রার্থন, সেখা.ে সিদ্ধিলাভের পরই আমার বিচ্ছেদ অবশ্যম্ভাবী । অীর-এক যোগ অদ্বৈত-যোগ, যেখানে আ:ি আপনাকে দিতে চাই । যেখানে আমার কিছুই প্রার্থনী নাই, সেই রস-লোকে আমি তার সমানধৰ্ম্ম । এই ক্ষেত্রে তিনিও যেমন সেবক আমিও তেমনি সেবক—উভয়েই সেবার মধ্য দিয়া হষ্টি করিয়া চলিয়াছি । এখানে তাহার সঙ্গে আমার নিত্য সাহচর্য্য ঘটে । নারী যেখানে তার সেবার মূল্য চায় সেখানে সে দাসী মাত্র । কাজেই দ্বৈত যোগের ক্ষেত্রে প্রেম নাই, দাস্য মাত্র আছে, তাও প্রেমেব নিষ্কাম দাস্য নয়। নিষ্কামর্শাস্ত খুব গভীর কথা। অদ্বৈত-যোগের ক্ষেত্রে, রস-লোকে, নার আপনাকে পতির সহচারিণী বলিয়া জানেন । এই প্রেমলোকে তিনি পত্নী, দাসী নন, তিনি লইতে চাহেন না, দিতে চাহেন । এই ক্ষেত্ৰ ধে অভাবের নয় । এখানে নিত্য প্রয়োজনের অতীত বস ও ঐশ্বৰ্য্য উচ্ছ্বসিত হইয উঠিতেছে। এখানে পত্নীরূপে তিনি স্রষ্ট, তিনি অন্তবেব প্রেমকে নিজের জীবনে নিজের সংসাবে মৃন্দব আকাব দান করেন । এইপ্রকার যে সেবা তাতে প্রেমের ও রসেব মধ্যে অসীমতার বেtধ অtছে । কারণ এখানে সাধক যেমনতেমন-ভাবে সেবা করিতেছেন না, তিনি ঈশ্বরের সমধৰ্ম্ম৷ হইয়। তারই “সদৃশ" ( সরীখা ) হইয়া সেবা করিতেছেন। এখানে সাধক সেবার মধ্যেই ব্রহ্মকে উপলব্ধি করেন। যদি সেবার ক্ষেত্রে ভেদবুদ্ধি, সঙ্কীর্ণতা বা কোনো প্রকাবের সাম্প্রদায়িক বা অন্য কোনো সীমার বোধ আসে তবে ব্রহ্ম-বোধই আস্থত আমরা ব্রহ্মকে যদি জীবন্ত মনে কবি তবে কি আর তাকে লইয়া ভাগাভাগি করিতে পারি ? প্রেম থাকিলে, দরদ থাকিলে জীবন্ত ব্ৰহ্মকে খণ্ড খণ্ড করিয়া ভাগ করা অসম্ভব । আমরা যখন ব্ৰহ্মকে ও সাধনাকে জীবন্ত মনে না করি তখন “খণ্ড খণ্ড করিয়t” কাজ সহজ করার প্রলোভন ত্যাগ করা কঠিন হইয়া উঠে। কিন্তু এই ভাবে রস-লোকটি স্বষ্টি করা যায় না । জীবন্ত বৃহৎকে যে খণ্ড করিয়া সহজ
পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।