পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যf } જૂન SJAMMAMAeeMAMA AMMAMMAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMMMAMAMAMMAMAMAAA AAAA AAAAMMMMAAAA এই নেকড়ে দুটির গুটি অসম্ভব-রূপেই বাড়িয়া গিয়াছিল। তখন তাম্বারা অনায়াসেই চন্দ্রস্থধ্যের রথের অশ্বগুলিকে ধরিয়া গ্রাস করিয়া ফেলিল। তাহাদের চোয়াল হইতে রক্তধারা চুটিয়া সমস্ত পৃথিবীটাকে ডুবাইয়া দিল । এই বিপৎপাতে সমস্ত পৃথিৱী কঁাপিয়া উঠিলু, গ্রহনক্ষত্রসমূহ গুক্তিত হইয় তাহাদের কক্ষ হইতে বিচ্যুত হইয়া পড়িল, সমগ্র বিশ্বজগৎ আলোড়িত হইয়া উঠিল, দেবদানবের যত শক্তি শতসহস্ররূপে আবিভূর্ত হইয়। যুদ্ধক্ষেত্রে জালিয়া অবতীর্ণ হইল। . নিয়তির বিধানে দেবতাদের পরাজয় নিদিষ্ট ছিল, কাজেই এত সম্পদ ঐশ্বৰ্য্য রলবীর্যা কিছুতেই তাহাদিগকে রক্ষা করিতে পারিল না । এই ভয়াবহু যুদ্ধের শেষ অঙ্কে স্বরটরের দীপ্ত হুতাশন জলিয়া উঠিয়া সমস্ত বিশ্বব্রহ্মাগু আচ্ছন্ন করিয়া ফেলিল । আমাদের এই পৃথিবী জুলিয়া পুড়িয়া ছাই হইয়া সমুদ্রগর্ভে বিলীন হক্টয় গেল । কিন্তু এই ধ্বংসে কষ্টির পরিসমাপ্তি নয়—হষ্টিকাৰ্য্যে নিৰ্ব্বাণের কথা নাই। তাহাদের বিশ্বাস ছিল পাপের অঙ্কর নির্মুল হইয়া গেলেই আবার নূতন জগৎ পুনরুজ্জীবিত হইয়া উঠিবে। এই বিশ্বাসমতে পৃথিবী মগ্নিসংস্কৃত হইয় এবং সাগরজলে যেন স্নানে পরিশুদ্ধি লাভ করিা নূতন রূপে ফুটা উঠিল; আবার নূতন করিয়া চজন্মধ্যের আবির্ভাব হইল একটি মানব ও একটি মানৰী পলায়ন করিয়া কোন স্থার দেশে জাম্বর

  • ाहेब निजांभई इहेब्रा अहे थणग्न-बTांत्रीब्र जछांउ हिनः। তাহারা শিশিরসিক্ত হইয়া নবজীবন লাভ করিল। সমস্ত ধ্বংসের পরে দেবতাদের মধ্যে ছৱালি এবং ছিৰভাৱপ্রকৃতির অবিনশ্বর শক্তির প্রতিমূর্তিরূপে-আবিষ্ণুপ্ত হইল ; আলো এবং উত্তাপের শক্তিরূপে বন্ডার জাগুীর জাগিয়া উঠিল। আবার স্বৰ্গরাজ্য গড়িয়া উঠিবে।

যখন কালক্রমে খৃষ্টীয় ধৰ্ম্ম এদেশে প্রভাব বিস্তার করিল, তখনইহাদের পুরাণ-সাহিত্যের উপরেও খৃষ্ট্ৰীয় ধর্থের ভাব ও কল্পনার ছায় পড়িল। সে কাহিনীর অভিব্যক্তিতে যে প্রলয় ঘটিল, তাহাতে প্রকৃতপক্ষে পাপের বিনাশ এবং পুণ্যের জয় প্রচারিত হইতেছে। পরবর্তীকালে খৃষ্টীয় ধৰ্ম্ম-কাহিনীরই অলক্ষিত প্রভাবে তাহাদের মধ্যেও এই বিশ্বাস-প্রকাশ পাইল যে শেষৰালে এমন এক দেবতার আবির্তাব হইবে র্যাহার মহিমা এখনও ধারণ করা যায় না। তিনিই শেষকালে সকলের পাপ-পুণ্যের বিচার করিবেন। হয়ত ইনিই যুগে যুগে বা ত্রাণকর্তারূপে অবতীর্ণ হইবেন। শ্ৰী সত্যভূষণ সেন পচা ট্রেন থামূলে মোটে এর্ক মিনিট, তারি মধ্যে ষ্টেশনে লোক-নামূলে প্রায় একশে।। পৌষ মাস। সকলেরই মাথা মুখ র্যাপারে ঢাকা, দেখা যায় কেবল চোপদুটি । কে যে কে তা বোঝবারই জ্যে নেই। চারিদিকে চাইছি পচার সন্ধানে, তার জার দেখা নেই। প্যালেঞ্জারের দল যেমন তাড়াতাড়ি নেমেছিল তেমনি তাড়াতাড়ি মেঠো পথে অনুগু হয়ে গেল। ডেলি. প্যাসেঞ্চারের পায়ে আছে জানা, তাদের চল উড়ে-চলা । তার উপর আছে হিমের ভয়, অন্ধকারের ভয়, লাপ-খোপ ভূত-প্রেভ কত কিছুর ভয় । অল্প যে কজন ভাগ্যবানের লণ্ঠন জাছে” তাদের পিছু পিছু ধাওয়া না কোরে উপায় কি ! তার যে আঁধারের কাগুারী ! so শূন্য প্লাটুফবুমের উপর উবু হয়ে বসে ছোট হাতলণ্ঠনটা জাল্লুম। তার পর ভাব লুম একবার শেষ চেষ্টা করা যাক। তারস্বরে ডাক্লুম—পচ, ও পচা ! দূরের অন্ধকার থেকে যাই বাবু’ আর একটা অন্ধকারের মতনই কালে মছুষ্যমূৰ্ত্তি ছুটে বেরিয়ে এল। - তাকে বন্ধুম—কি রে দেরী কেন? . সে বল্পে-জাঙ্গে জামাদের তো আর ঘড়ি নেই.. টেরেনের সময় তো আর ঠিক জানা থাকে না.খড়বাৰু