পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ३ ജ് ും-ും ു. AAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAMAAA AAAA AAAA AAAA AMA AM MM MA AA MMAAASAASAASAA বাগদাদের সাধারণ স্বাস্থ্য বেশ ভাল ; বিশেষতঃ শীতকালে । কিন্তু আরবদিগের স্বাস্থ্য সম্বন্ধে কোনও জ্ঞান না থাকায় এবং সহরে স্বাস্থ্য রক্ষার বিশেষ কোনও বন্দোবস্ত না থাকায়, প্লেগ প্রভৃতি সংক্রামক রোগ একবার দেখা দিলে ভীষণ কা গু বাধিয়া যায়। তবে আমাদের দেশের স্থায় সেখানে প্রেগ, কলেরা, ম্যালেরিয়। প্রভৃতি যমদূতের স্থায়ী আস্তান। গাড়ে নাই। বাগদাদের স্থায়ী উৎপাতের মধ্যে বাগদাদী ঘা' । উত্ত। প্রায় সমস্ত অধিবাসীরই একবার না একবার হইয়াছে , অনেক অতি সুন্দর মুখ ও ইহাতে হতশ্ৰী হইয়া গিয়াছে দেখিয়াছি । এই ধা একবার বাধিলে সহজে সারে না , কিন্তু মেসোপটেমিয়া ত্যাগ করিলে আপন হইতেই সারিয়া যায়। , অস্-সফায় মসজিদের মিনার-বাগদাদ সহরে জল সরবরাহের বিশেষ স্বন্দোবস্ত নাই । ভিস্তির। মোশকে করিয়া বাড়ীতে বাড়ীতে জল দিয়া যায়, রাস্তায়ও ছিটায় । কিছুকাল হইল জলের কল বসিয়াছে ; কিন্তু তাহাতে জল পরিষ্কার করিবার বন্দোবস্ত হয় নাই--- তাইগ্রিস ঘোলা পরিষ্কার যাহ। দেয়, কলে তাঙ্গই সবু বরাহ করে । সেই ময়লা-ফেলা জায়গা হইতে আবার জল তুলিয়া আনে । বৰ্ত্তমান ইংরেজ সরকারের ডিপার্টমেন্ট গুলি, সহরের সমস্ত ময়ল নদীতে ফেলে এবং প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩৩০ { ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড জেলায়দার সমাধিমন্দির–বাগদাদ তাঙ্গদের নিজেদের অধিকারের সমস্ত ময়লা পুড়াইয়। ফেলিবার বন্দোবস্ত করিয়াছে। পূৰ্ব্বে সমস্ত বাগদাদের রাস্তাগুলি ভেদ করিয়। অনেকগুলি জলনালি চারিদিকের বাগানসমূহে জল সবুবরাহ করিভ ; বৰ্ত্তমানে তাঙ্গার একটি মাত্র অবশিষ্ট আছে । এখানকার মিউনিসপাল ব্যবস্থ। অত্যন্ত খারাপ। এই ব্যবস্থা ভাল হইলে বাগ দাদ ধে এখন ও একটি অতি স্বাস্থ্যকর ও সুন্দর নগরে পরিণত হুইতে পারে, ভাঙ্গতে সন্দেহ নাই । বাগদাদের সরকারী গৃহাদি কোনটাই বিশেষ স্বন্দর নহে । ইহার উত্তর তোরণের নিকট কেল্ল বা সৈন্তাবাস একটা বিখ্যাত দ্রষ্টব্য স্থান । ইহার মধ্যে বর্তমানে মাত্র কতকগুলি খিলান-করা ঘর ও একটি বিস্তৃত প্রাঙ্গণ আছে । অনেকের মতে ইহা আববাসী খলিফাগণের প্রাসাদের ধ্বংসাবশেষ। ইচ্ছ। ত্রয়োদশ শতাব্দীতে নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল বলিয়। অনুমিত হয়। বর্তমানে দেওয়াল জীর্ণ হইয়৷ খসিয়া পড়িভেছে । ইহার তোরণের নিকট একটি প্রকাও তুর্কী কণমান আছে। আরবদের বিশ্বাস মাচুষের প্রার্থনা