পাতা:প্রবাসী (ত্রয়োবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ԵՀ হরিণ পালের নদীপীর কাজে লাগাইবার আয়োজন হইতেছে । মানুষের গাদ্যের অভাৰ ইহার জনেকটা পূরণ করবে। এই হরিণদের হত্যা করিয়া তাঁহাদের মাংস টিনৰঙ্গি করিয়া দেশ বিদেশে চালান দেওয়া দুইবে । ৰূমস্থ প্রকৃতির সাজা— মানুষের সমস্ত অঙ্গ-প্রতাঙ্গের মধ্যে মুপের চেয়েও সুন্দর যে কিছু আছে তাঙ্গ, মোটামুটি দেপিতে গেলে, কবির কল্পনার বছিভূত। কিন্তু এই পৃথিবীতে এমন কোন দেশ আছে, যেখানে কবি, মুপের চেয়েও পায়ের সৌদর্ঘ্যে অধিকতর আকৃষ্ট। উৎ এই প্রাচ্যভূখণ্ডের অন্তর্গত মিশে সেখানে রমণীগণ স্বাভাবিক পদকে ছোট করিবার জন্য অতি শিশুকাল হইতেই একরকম লোহার জুতা পরিয়া থাকেন। ইহাতে উহাদের প৷ অত্যন্ত ছোট হইয়া যায় এবং যাহার পা যত ছোট উহার সৌন্দর্ঘ্যের পরিমাণ তত বেশী বলিয়া নির্দিষ্ট হইয় থাকে। লোহার জুতা পরিয়া পায়ের গঠন কিরূপ ভীষণ বিকৃতাবস্থা প্রাপ্ত হয় তাহার একখানি ছবি এক্স-রে যন্ত্র দ্বারা তুলিয়া দেখান হইতেছে। এক্স-রেঞ্জ যন্ত্রের বিশেষত্ব _মত্ৰঞ্জনসম্বন্ধে বিশেষ জানিতে হইলে ৩৯ সালের লক্ষ মাসের 'ভারতবর্ষ' মাইবা । প্রবাসী—ংৈশাখ, ১৩৩৭ [ ২৩শ ভাগ, ১ম খণ্ড স্বাভাবিক পায়ের এক্সরে ছবি এই যে হাড়ের ছবি খুব স্পষ্ট উঠে ও মাংসের ছবি ছায়ার মত হাড়ের চারিপাশে দেখা যায়। অবশ্ব যখন চিত্রটি তোলা হয়,-তখন রমণী লোহার জুতার পরিবর্তে চামড়ার জুতাই পরিয়াছিলেন। পাঠক ইহাতে দেখিতে পাইবেন ধে পায়ের গোড়ালি ও কনিষ্ঠাঙ্গুলির অগ্রভাগ পরম্পর সংলগ্ন হইয়া আছে এবং গুল্ফ বা গোড়গাটের নিকট হইতেই আঙ্গুলগুলির গোড়া এরূপভাবে বাকিয়া আছে যে তাঁহাতে পায়ের তলা কেবল পাচ ইঞ্চি লম্বা হইয়াছে। বৃদ্ধাঙ্গুলি ভিন্ন অন্ত সৰ জাঙ্গুল