পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] --১৬:১০, ১৬ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)১৬:১০, ১৬ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)১৬:১০, ১৬ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)~...১৬:১০, ১৬ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)~~...১৬:১০, ১৬ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)১৬:১০, ১৬ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)-----------১৬:১০, ১৬ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)১৬:১০, ১৬ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)TarunnoBot (আলাপ) ১৬:১০, ১৬ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি) * * পাহালগামের চারিপাশে পাইন, থরপ্রবাহিণী লিদার নদীর কলধ্বনি তুষার-কিরীটি গিরিশ্রেণীর স্তন্ধগাম্ভীৰ্য্য মনকে বিস্ময়ে অভিভূত করে । এমন স্বস্বাদু ও হজমী জল দুল্লভ । পাহালগামের বিশেয ত্ব বেল নটা হ’তে ৫ট। পয্যন্ত একটা হাওয়া চলে ঠিক সমুদ্রের তীরে হাওয়ার মত । এথানে বলা উচিত যে, এই-সব ভ্রমণে ঘোড়াই প্রশস্ত। অবশ্ব যাদের পায়ের ও বুকের জোর আছে তার পায়ে হেঁটেই আনন্দ পাবেন। যাদের সে সামর্থ্য নেই তাদের অশ্বারোহণ ছাড়া গতি নেই। অশ্বারোহণের নাম শুনে আশঙ্কার কোন কারণ নেই। এই পাৰ্ব্বত্য ঘোড় প্রকৃতির অপূৰ্ব্ব স্বষ্টি । দুর্গম পথে এই-সব ঘোড়। এত সবিপানে চলে যে, অবাক হ’য়ে যেতে হয় । সব স্থানে দু-পেয়ে মাতুসের চেয়ে চার-পেয়ে জানোয়ারের শ্ৰেষ্ঠত্ব স্বীকার করতেই হয় । শীনগর হ’তে পাহালগামের পথে কয়েকটি দ্রষ্টব্য স্থান আছে । ৫ মাইল দূরে পাণ্ডে থানের (প্রতিষ্ঠানপুর) নন্দির । আট মাইল দূরে পাম্পেরি—এইখানে স্যাফ্রনের চাষ হয়। আশ্চর্য্যের বিষয়, এই পাম্পোরের কয়েক বিঘা জমি ছাড়া আর কোথাও জাফরানের চাষ হয় না। জমিগুলি ‘বরফির মত কাটা, অক্টোবর মাসে এক grহ আস্তর দুইবার ফুল ফোটে। তখন কাশ্মীর উপত্যক জাফরানের স্বগন্ধে ভরপূর হয়ে ওঠে। এই জাফরান দেথতেই অনেকে কাশ্মীরে আসেন। ১৭ মাইল দরে অবস্তীপুর । খৃষ্টীয় নবম শতাব্দীতে কাশ্মীরবজি অবস্তীবৰ্মন যে প্রকাণ্ড মন্দির নির্মাণ করেন હાફ কাশ্মীরের কথা ・ 。 SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSASAAA S তার ধ্বংসাবশেষ এখনও বিদ্যমান । কাশ্মীর , , , i ও ভাস্কর্য্যের নিদর্শন পাওয়া যায় । ১৮ , : দূরে বিজবিহার। ( মনে হয় অপভ্রংশ । অনেক মন্দির আছে । এখানে ঝিলম " একটি চিনার গাছ আছে, তার পরিধি ৫৬ ফুট ম : ; ৩৪ মাইল দূরে অনন্তনাগ বা ইসলামাবাদ । কাশ্মীর ভাষায় চশমা ও নাগ অর্থে প্রস্রবণ। নাগপূজার সঠিক এই-সব প্রস্রবণ জড়িত ; অনন্তনাগ তীর্থক্ষেত্র, পূ: ৫ আছেন এবং জলে অনেক মাছ আছে, পাশেই একটি গন্ধকের প্রস্রবণ আছে, কিন্তু এমন ময়লা করে রাখা যে জল ছুতে ঘৃণা হয়। তবুও ধৰ্ম্মপ্রাণ ও চৰ্ম্মরোগী মাহুষ তাতে স্বচ্ছন্দে স্নান করে। ইস্লামাবাদ বাণিজ্য-কেন্দ্র। এখানে গবব। নামক এক রকম পশমে তৈরি আসন ও গালিচ বেশ সস্তায় পাওয়া যায়। এখান হ’তে ৬ মাইল দূরে আচ্ছেবল । চারিদিকে জলধারার কলম্বরে প্রাণ আকুল করে । ৩৮ মাইল দূরে মটন্‌কুণ্ড ; তার ১ মাইল উপরে বিখ্যাত মাৰ্ত্তণ্ড-মন্দির। ধ্বংসাবশেষ এখনও বৰ্ত্তমান । কাশ্মীরের সর্বশ্রেষ্ঠ সম্রাটু ললিতাদিত্য ৭ম শতাব্দীতে এই মন্দির নিৰ্ম্মাণ করেন । মন্দিরনিৰ্ম্মাণের জন্য এমন মনোহর স্থান নিৰ্ব্বাচন পৃথিবীতে বোধ হয় আর কোথাও হয়নি। আপনা হইতেই মনে পড়ে— ‘প্রতিমা দিয়ে কি পূজিব তোমারে, এ বিশ্ব নিখিল তোমার প্রতিম৷” মাথা অপেন হতেই নত হয়ে পড়ে আনন্তের উদ্দেশে । 조 ‘સ્વ. રૂ w ( আগামীবারে সমাপ্য)