পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৪৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা ] へ****همین امام مهری هم همر “আজ আবার সব ক’জন সৈনিক কৰ্ম্মচারীকে নেমতঃ খাওয়ানো হচ্ছে !” “কি রকম হল্লা করছে শোন একবার । ‘সম্রাট, দীর্ঘজীবী গেন" বলে না চেঁচালেই বাচি ” একজন দাত বাহির করিয়! হাসিয়া বলিল, “রোস, এখনও সময় বয়ে যায়ন ? একজন বৃদ্ধ বলিল, “আগে ভাল করে মদ টেনে মাতাল হতে দাও, তারপর ভিতরে ঢুকে সব ক’টাকে কচুকাট করা যাবে।” "ডাক্তাংটকে কুচিয়ে ফেলতে ইচ্ছে করছে।” “ত যত ইচ্ছে কুচতে পার । স্পানিয়ার্ড হয়ে যে ফরাসীর দলে যোগ দেয়, সে ফরাসীৰ চেয়েও ঘূণ্য । ফরাসীর অদ্য দেশকে পায়ের তলায় পিষে মাংছে, অ’র তার সঙ্গে যোগ দেয় যে স্পানিয়াড, সে নিজের জন্মভূমিকে অন্তের কাছে বিক্রী করছে। ফরাসী খুন করছে, কিন্তু স্পানিয়াড পিতৃহত্য করছে ।” - বাহিরে যখন এইরূপ কথাবাৰ্ত্ত চলিতে ছিল, তখন ঘরের ভিতর গাসিয়া আর তাহার নিমন্ত্রিত বন্ধুবৰ্গ প্রাণ ভরিয়া অহার করিয়৷ চলিয়ছিলেন । তাহদের স্মৃত্ত্বির আর সীমা ছিল না । কুড়ি জন ফরাসীকে গার্সিয়া নিমন্ত্ৰণ করিয়াছিলেন, তাদের ভিতর সকলেই পদস্থ কৰ্ম্মচারী। গার্সিয়ুrর বয়স তখন পয়তাল্লিশ বৎসর হইয়াছিল । তিমি দীর্ঘাকার এবং কুশ ছিলেন । তাহার গায়ের রং মুক্তব্যক্তির মত এবং তাঙ্কার মস্তকে কেশ প্রায় ছিল না, বলিলেই চলে । তাহার কোটরগত চক্ষু গভীর কৃষ্ণবর্ণ ছিল, তাহ মধ্যে মধ্যে ক্রোধ ও ঘূণার অভিশধ্যে অগ্নিস্ফুলিঙ্গের মত দেখ’ইত । আহারের আয়োজন করা হইয়াছিল প্রচুর পরিমাণে, মদীও নানা প্রকার টেবিলের উপর উপস্থিত করা হইয়াছিল। হাসিগল্প খুব জমিয়া উঠিয়াছিল। ফরাসীরা অবাধে হাঁসিতেছিল, গাহিতেছিল, দিব্য করিতেছিল এবং সঙ্গে সঙ্গে আহার করিয়া চলিsাছিল । अश:लब डिडब्र *रूयन cनtभानिध्रनग्न গুপ্ত প্রণয়কাহিনী বর্ণনা করিতেছিল, चाब्र ७कजन २३ cम দেশদ্রোহী MMAM MMeeeABBeBAA AMMABAMSMSAASAASAASAA AAAS AA SAASAASSAAAAAAMMAMMMAMeMAASAAeAAAA3 م. الأمسيا ৪৮৯ রাত্রে মাড্রিডে কি ঘটিয়াfছল, তাহাই বলিতেছিল, তৃতীয় এক জন মিশরে নেপোলিয়নের যুদ্ধকাহিনী শুনাইতেছিল, অন্য একজন ষোড়শ লুইয়ের প্রাণদণ্ডের এ গল্প করিতেছিল । গসিয় তাহদের সঙ্গে সমানে আহার করিত্রে ছিলেন, মদ্যপান করিতেছিলেন এবং গালগল্প চালাইজেছিলেন। ফরাসীদের চেয়ে তাহারই গলা বরং উচ্চে উঠিতেছিল। সাম্রাজবাদীদের প্রশংসায় তিনি এমন মুখর হইয়৷ উঠিয়াছিলেন যে, জুলিয়াস সীজারের সৈনকের তাহার বক্তৃত। শুনিলে উচ্চকণ্ঠে ভারিফ করিত, আনন্দে তাহাকে আলিঙ্গন করি ত । গার্সিয়া বলিতেছিলেন, “মহাশয়, আপনাদের বিরুদ্ধে আমরা যে যুদ্ধ করছি, তা একেবারে নিয়থক । আপনার বিপ্লববাদীর দল স্পেনকে তার মজ্জাগত দীনতা হীনতার পাশ থেকে মুক্তি দেবার জন্য এসেছেন, তার কুসংস্কার, তার অন্ধ গোড়ামি তার পুরাতন আচারবিচার দূর করতে এসেছেন । আপনাদের কাছ থেকে আমরা সত্য মন্ত্র পাব, জগতে ঈশ্বর বলে কিছু নেই, পরলোক বলে কিছু নেই। অনুতাপ, উপব স, ব্রহ্মচৰ্য্য, সংযম এসব নিতান্ত বোকামী ছড়া আর কিছু নয়, সভজাতর, পক্ষে এ সব মত পোষণ করা অহচিত, নেপোলিয়নই সভ্য প্রোরভ পুরুষ, তিনিই দুনিয়ার লোককে মুক্ত দিতে নেমেছেন । আমার আস্তরের আকাঙ্ক্ষা ধতথ{নি, তার আয়ু যেন তত দীর্ঘ হয় । সৈনিকের দল চীৎকার করিয় উঠিল, “সাধু, সাধু।” চিকিৎসক কিছুক্ষণ মাথা নীচু করিয়া রছিলেন । তাহার মুখে একটা উৎকট যন্ত্রণার ভাব ফুটিয়া উঠিল। শীঘ্রই তিনি আবার মাথা তুলিয়া বসিলেন, তখন র্তাহার মুখে আর কোনে যন্ত্রণার চিহ্ন ছিল না। এক গ্লাস মদপান করিয়া তিনি আবার বলিতে লাগিলেন, “আমার এক পুৰ্ব্বপুরুব ছিলেন, তারও নাম ছিল প্যারিডেসের গাসিয়া । তার গায়ে হার্কিউলিসের মঙ জোর ছিল । তিনি একদিনে দুশ' ফরাসীয় _প্রাণবধ করেছিলেন। আমার বোধ হচ্ছে ইষ্ট দ্বীতেই তিনি এই কাণ্ড করেন। আমি ক্ষয়ানীদের যত ভক্ত, তিনি