পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| است. ৪র্থ সংখ্যা JSASMMAMJMMMAMSMJMMMMAJJAJJSJSAMASJJJJJS বৰ্দ্ধিত হয় । এক-একটি সম্প্রদায়ের দ্বারা আলাদা আঙ্গাদ নিৰ্ব্বাচিত তাহদের প্রতিনিধি থাকার কুফল এই, যে, অন্য সব প্রতিনিধি ঐ সকল সম্প্রদায়ের অভাব অভিযোগ সম্বন্ধে উদাসীন হইয়া পড়েন, তাহারা ভাবেন, ঐসব সম্প্রদায়ের ত অtলাদা প্রতিনিধি রহিয়াছে, যাহা করিবার তাহা তাহারাই করুন। কিন্তু সম্মিলিত নিৰ্বাচন হষ্টলে প্রত্যেক প্রতিনিধির উপর প্রত্যেক সম্প্রদায়ের প্রত্যেক নিৰ্ব্বাচকের দাবি থাকে। যে-কোন প্রতিনিধি কোন বিষয়ে উদাসীন হইবেন, তাহাকে যে-কোন নিৰ্ব্বাচকের তাগিদ দিবার অধিকার থাকিবে । সম্মিলিত নির্বাচনের আর একটি গুণ উল্লেখযোগ্য । ইহার দ্বারা সঙ্কীর্ণমনা ধৰ্ম্মান্ধ হিন্দু মুসলমান খৃষ্টয়ান প্রভৃতির নির্বাচনে কতকটা বাধা পড়ে। কোন একটি সম্প্রদায়ের নির্দিষ্ট সংখ্যক প্রতিনিধি থাকিবেই, এরূপ বাধিয়া দিলে তাহার অনিষ্ট কব। হয় । ধরুন নিয়ম করা হইল, কোন একটি প্রদেশে ৪৭ জন হিন্দু প্রতিনিধি থাকিবেই বা ৫২ জন মুসলমান প্রতিনিধি থাকিবেই। তাহাব ফল এই হইযে, যে, কোন সময়ে অদ্যান্য ধৰ্ম্মাবলম্বী প্রার্থীদের তুলনায় হিন্দু বা মুসলমান প্রার্থীদের কেহ কেহ কম যোগ্য হইলেও তাহারা নিৰ্ব্বাচিত হইবে । কিন্তু যদি অবাধ সম্মিলিত নিৰ্ব্বাচনের রীতি থাকে, তাহা হইলে ব্যবস্থাপক সভার সভ্যপদপ্রার্থী লোকদিগকে কেবল নিজের সম্প্রদায়ের লোকদের মধ্যে যোগ্যতম হইলে চলিবে না, প্রশস্ততর ক্ষেত্রে যোগ্যতম হইবার চেষ্টা করিতে হইবে । এই যুক্তি সবেও জামরা সংখ্যালঘিষ্ট অনগ্রসর সম্প্রদায় বা শ্রেণীর জন্য নিদ্ধিষ্ট কয়েক বৎসরের নিমিত্ত পৃথক সাম্প্রদায়িক নিৰ্ব্বাচনের প্রয়োজন স্বীকার করিতে পারি। কিন্তু চিরকালের বা অনির্দিষ্ট কালের জন্য সাম্প্রদায়িক পৃথক্ নিৰ্বাচনের আমরা বিরোধী। ংখ্যাভূয়িষ্ঠ কোন সম্প্রদায় ( যেমন পঞ্জাবে ও বঙ্গে মুসলমানরা ) যদি পৃথক সাম্প্রদায়িক নির্বাচন এবং তাছাদের লোকসংখ্যার অন্ত্রপাতে অধিকসংখ্যক প্রতিনিধি চান, তাহারও সমর্থন করা যায় না। বিবিধ প্রসঙ্গ—বঙ্গে হিন্দু মুসলমান لأسبان SAMS AAAA S AAAAAASAAAA দৃষ্টান্তস্বরূপ বলি, যদি মুসলমান বাঙালীর বলেন, "যেহেতু আমরা সংখ্যায় বেশী অতএব আমরা মোট প্রতিনিধিসংখ্যার অৰ্দ্ধেকের উপর প্রতিনিধি চাই,* তাহার উত্তরে বলিব, “আপনারা যোগ্যতার জোরে সম্মিলিত নিৰ্ব্বাচনে সমুদয় সভ্যপদ যদি দখল করেন, তাহাতেও আপত্তি করিব না।” গণতন্ত্রের নিয়মই এই, যে, নিৰ্ব্বাচন দ্বন্দ্বে যাহারা বেশীসংখ্যক প্রডিনিধি পাঠাইতে পারিবে, তাহারী কিছুকালের জন্য দেশের কাজ চালাইবে, তাহার পর আবার নির্বাচন হইবে । তখন হয়ত অন্য রাজনৈতিক দলের লোকেরা কর্তৃত্ব লাভ করিবে। কেবল সংখ্যার জোরে মুসলমানের বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার অধিকাংশ সভ্যপদ পাঠলে তাহা দেশের পক্ষে হিতকর হইবে না ; কারণ দেশসেবায় ও পরার্থপরতায় তাহার শ্রেষ্ঠ, ইহা কোন কাৰ্য্যক্ষেত্রেই এখনও প্রমাণিত হয় নাই। মুসলমানদের বা অনা কাহারও প্রভাবশালী হইবার ইচ্ছা অস্বাভাবিক নহে, মন্দ ও নহে। আমরা কেবল ইহাই চাই, যে, সকলেই যোগ্যতা এবং দেশের সেবার স্বারা প্রভাবশালী হউন। তাহাই সকলের পক্ষে মঙ্গলকর । পাসীরা সংখ্যায় ভারতবর্ষে মোটে এক লক্ষ । অথচ যোগ্যতা ও লোকহিতৈষণার গুণে তাহাদের প্রভাব কত বেশী ! কেবল সংথ্যার জোরে কোন লোকসমষ্টিই বরাবর আরামে কর্তৃত্ব করিতে পারে না। এক সময়ে হিন্দুরা ত মুসলমানদের চেয়ে এখনকার চেয়েও সংখ্যাভূয়িষ্ঠ ছিল। তখন তাহদের কর্তৃত্ব লুপ্ত হইয়। মুসলমানদের কর্তৃত্ব হইল, কোন গোলটেবিল বৈঠকের প্রস্তাব অনুসারে ? তার পর মুসলমানদের চেয়েও সংখ্যায় কম ইংরেজদিগকে কোন গোলটেবিল বৈঠক রাজদ্ধের সমন্ধ দিয়াছিল। चन्नाः_ বঙ্গে হিন্দু মুসলমান হিন্দুদের মধ্যে সাম্প্রদায়িকতা, জহুদীরতা, সংকীর্ণত একেবারেই লাই বলিলে नच्य कष बना रहेब ना।