পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৬২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] ,్నr్క^^^^^^^^ বা সে রাত্রির গ্রহ-স্থিতি লিপিবদ্ধ হইল ? কে জানে। প্রথম রাত্রে মঙ্গল ও শনি এবং শেষরাত্রে শুক্র ও বৃহস্পতি দৃষ্ট হইয়াছিল। পূর্ণিমারাত্রে বুধ দৃপ্ত হইতে পারে না। রাহ-স্থান না জানিলে গ্রহণ গণিতে পার যায় না । বোধ হয় গ্রহণ গণিবার কোন চক্র জান৷ ছিল। বুধ গ্রহের এক নাম রোঁহিৰ্ণেয়, কোন এক কালে রোহিণী ও বুধের সমাগম হইলে বুধগ্রহ আবিষ্কৃত হইয়াছিল। সে সমাগম পূর্ণিমার রাত্রে হইতে পারে না । সে যাহা হউক, দেখা যাইতেছে, এক প্রাচীন স্মৃতির ছিন্ন সু স্ত্র পুরাণে স্থান পাইয়াছে। চাক্ষুষ মন্বন্তরের কাল দেখি। বৈবস্বত মল্পর অষ্টাবিংশতি যুগে কুর ক্ষেত্র যুদ্ধ হইয়াছিল। এই কাল প্রায় — ১৩০০ অব্দ । বৈবস্বত মকু সপ্তম, চাক্ষুষ ষষ্ঠ । চারি বৎসরে যুগ, একাত্তর যুগে মহ হইত। ২৭ যুগে ২৭× ৪ = ১০৮ বৎসর । ৭১ যুগে ৭১× ৪ = ২৮৪ বৎসর। অতএব – ৩০০ অব্দের ১০০ বৎসর পূর্বে, – ১৪০০ অব্দে চাক্ষুষ মহ শেষ, এবং প্রায় –১৭০০ অব্দে আরম্ভ হইয়াছিল । ইতিমধ্যে কৃত্তিকার আদ্যে বিষুবের যে কাল পাইয়াছি, তাহার সহিত এই কাল মিলিয়া যাইতেছে । চক্ষুষ মনুর পূর্বে পঞ্চম মহ, রৈবত মন্ত্র । তাহার কালে কৃত্তিকপাদান্তে বিষুব হইত। পূর্বে এই কাল –১৯০০ অন্ধ পাষ্টয়াছি। আরও দ্রষ্টব্য, পুরাণকার চাক্ষুষ ময়ুর কালে রবি সোম শক্ৰ মঙ্গল বৃহস্পতির নক্ষত্র বলিয়া “ইতি শুতি:" লিখিয়াছেন। কোন শুতিতে উল্লেখ আছে, বৈদিক পণ্ডিত খুজিয়া দেখিবেন। দেখা যাইতেছে, শুতিতে শনি ও রাষ্ট্র ছিল না। ইহা সম্ভব বোধ হয় । পুরাণের পরবর্তী সংশোধক অৰগু বুধ আনিয়াছেন, কিন্তু, কোন গ্রহের পর কোন গ্রহ অবস্থিত, তাহ। বলিতে গিয়া একস্থানে ভুলও করিয়াছেন। গতি সম্বন্ধে লিখিয়াছেন, বুধাদি পঞ্চগ্ৰহ *কামচারী।” অর্থাৎ তখনও গ্রচ-গণিত অজ্ঞাত ছিল। প্রথমে চান্দ্রমাস ও লক্ষ মাস নিরূপিত হইয়ছিল । এই দুই পরিমাণ এত সূক্ষ্ম হইয়াছিল যে, अज्ञान्ति उाइोख्न जुश्रोषम स्वादश्रुरु इङ्ग माइँ । श्रृंख्न SAAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMMMAJAJJJAMBAMAMAJJJJS--- ৬১৭ SAMMAMAMAMAAASAAAS = .بں میں.پی.یہ ہوx.. রবির অয়ন ও বর্ষকাল। কিন্তু বর্ষ পরিমাণ করিয়া চান্দ্রমাসের সহিত মিলাইতে বহুকাল গত হইয়াছিল। চন্দ্রের ও স্বর্যের মধ্য-গতি জানা পড়িল, কিন্তু তদ্বার তাহাদের স্থান এক নক্ষত্র-পাদ পর্যস্ত গণিতে পারা গেল। পঞ্চতার গ্রহ ‘কামচারী, মধাগতিও মানে না । আকাশের কোন স্থানে কখন আছে, তাহা মোটামুটি জানিবার নিমিত্ত তিন তিন নক্ষত্রে এক ‘বীর্থী’ ( ৪০° ), এবং তিন বীর্থীতে এক মার্গ ( ১২০' ), এইরূপ ভাগ হইয়াছিল । “আমাদের জ্যোতিষী ও জ্যোত্তিব,” ২৬৭ পৃ: )। প্রথম বীর্থী কেহ কৃত্তিক, কেহ ভরণী, কেহ অশ্বিনী হইতে আরম্ভ করিয়াছিলেন । এই “কেহ কেহ” অবশ্য তিনকালের লোক ছিলেন। কালক্রমে গ্রহ-গণিত আসিল, রাশি ও অংশ আসিল, বীর্থী-গণনা উঠিয়া গেল। উঠিয়া গেল বটে, কিন্তু প্রাচীন নক্ষত্র ও নক্ষত্র-পাদ অদ্যাপি চলিতেছে। বিশেষতঃ জাতক-গণনায় এই দুই বাধা পাড়য়াছে, রাশির নবাংশ অর্থাৎ নক্ষত্র-পাদ গণন দ্বার। না-কি ঠিক ফল মেলে । (ঙ ) রাশি-নাম পুরাণে যে কত পুরাকালের বৃত্তান্ত আছে, তাহার আভাস দেওয়া গেল। কত পরবর্তী কালের আছে, তাহার জ্যোতির্ষিক নির্দেশ দেখা যাউক । বায়ু ও মৎস্ত পুরাণে মেযান্তে ও তুলাস্তে লিখিবার সময় মেষরুষাদি রাশি ভাগ অবশু চলিতেছিল। রাশি ভাগ এ দেশের নয়। এ দেশে ইহার প্রয়োজন ছিল না। কিন্তু, কোন কোন রাশির মূর্তি-কল্পনা এ দেশের বটে, বিদেশেরও বটে। রবিপথ ১২ ভাগ করিয় রাশি-ভাগ । আমাদের চন্দ্রপথ ২৭ ভাগ করিয়া নক্ষত্রভাগ এবং ১০৮ ভাগ করিয়া নক্ষত্র-পাদ ভাগ। ‘মাস', তিথি, নক্ষত্র দ্বারা লৌকিক ও ষাজিক সকল কমের দিন নির্ণীত হইত, এখনও হয়। किङ् भाग नाश पाङ्ग शङ्क बूक्षिप्उ श्राब्रा थाप्न न, ७धन ८कान् शष्ट्र চলিঙেছে, পরে কোন ঋতু জাগিবে, তাহ না জানিলে