পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ե88 প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩৭, [ чреи ভাগ, ২য় SAMAMeAAA AAASA SAASAASSAAAASA SAASAASSAAAAAAS AAASASAMMMAMMS مہمہ مینومیہ مم উত্তর-ভারতের রাজতান্ত্রিক শাসন-পদ্ধতির প্রভাবও এখানে প্রতিহত হয়েছে বুজি বৈশালী লিচ্ছবি আদি बाणब्र भनडांबिक ब्राइँीञ्च भकडिाङ । उधू ब्राहे दा সমাজে নয়, এখানকার মামুষেরা শাস্ত্র বা সনাতন প্রথাকে কোনো ক্ষেত্রেই অন্ধভাবে মেনে চলতে ছিল নারাজ। - মৃতটুকু মানবার তাও মেনেছে তারা যুক্তিবিচারে ক্রমাগত পরখ করে । পুরনো বিধান কি সনাতন আচার মনে করেই তারা কোনো কিছু অঁাকড়ে ধরে থাকেনি। তাই এদেশে ভূতবাদ বা অতীতের অনুসরণের চেয়ে হেতুবাদ বা যুক্তিবাদেরই পসার ছিল বেশী। যুক্তি ও স্যায়ের এই দেশ। অদ্বৈতবাদকেও এদেশে বিচিত্ৰ ক’রে নেওয়া হয়েছে ত্রিগুণতত্ত্ব ও পুরুষপ্রকৃতিবাদ দিয়ে । ভারতের অন্তান্ত প্রদেশের ধারা তখনকার কালের রক্ষণশীল সনাতনপন্থী, তারা যুক্তিপন্থী স্বাধীনচিন্তাকে মনে করতেন সৰ্ব্বনেশে, তাই সেদিনে বঙ্গমগধে গেলেই ছিল প্রায়শ্চিত্তের বিধান। এখানকার আধ্যদেরও তাই সবাই মনে করতেন ত্রাত্য বা আচারভ্রষ্ট, তা অথৰ্ব্ববেদে ৱাত্যদের যতই মহিমা ঘোষিত হোক না কেন । এই অঞ্চলের লোক-প্রচলিত পালি মাগধী প্রভৃতি ভাষা যে তাদের স্থনজরে পড়েনি তাও বোধ হয় এই কারণে । শাস্ত্রের সঙ্গে সংস্কৃত ভাষার ছিল অচ্ছেদ্য সম্বন্ধ, এখানকার লোকের সে-সম্বন্ধে কোনো মোহই ছিল না। উারা যুক্তিবিচারে নিজেদের প্রচলিত ভাষায় নিজেদের কৰ্ত্তব্যাকৰ্ত্তব্য মীমাংসা করে চলতেন । এজন্ত রক্ষণশীল পণ্ডিতের দল এই সব প্রাকৃত জনের ভাষার প্রতি কতকটা खेलांजौछ चांब्र श्ब्रङ कडकछैi वि८षषडांवe cशोष* করতেন । ভজ ও পণ্ডিতজনেরা বাই মনে করুন না কেন, ঐ সব নাখ যোগী প্রভৃতি মতবাদীরা কিছুতেই তাদের স্বাতন্ত্র্য বিসর্জন দেন নি। তাই পরে পুনরুখিত হিন্দু সমাজের মধ্যে তাদের স্থান হ’ল হেয় । এজন্ত মুসলমান, বৈষ্ণব প্রভৃতি দলে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েও निप्खशब्र ७क शtञ्चधि ॐाब्री शप्फुन नि । ठांझे नकल जशारबरें ॐाप्नब इन छ्णि जशेौ4 cङ्ग्न ७ ॐाटनब्र बूकिब्र «थखि हिल नदांब्रहे चदल । তবু গৌড়ৰঙ্গের চিন্তা ও সাধনার যা মৌলিকতা ত} বিশেষভাবে প্রকাশ পেয়েছিল এই সব প্রাকৃত জনগণের মধ্যে, ধাদের পণ্ডিতেয়া মনে করতেন নিরক্ষর “ছোট” লোক। গোড়া সমাজ-ব্যবস্থা তথনকার দিনের ষে সব শ্রেণীকে ভাল করে অঙ্গীভূত ক’রে নিতে পারেনি, . তারাই হ’ল এসব ছোট লোক। নিরক্ষর বলেই এদের ভাষা ছিল পণ্ডিত জনের উপেক্ষিত, আর পাণ্ডিত্যের আওভার বাইরে ছিল বলেই এদের মুক্ত ভাষা ও সহজ জীবন হয়ে উঠলো স্বাভাবিক ভাববিকাশের অমুকুল। শাস্ত্রের চাপে এদের বুদ্ধি নিজ সহজ লীলাটুকু झांब्राग्ननि । चख८ब्रञ्च ७हे गझ्छ जौजांप्लेकू झिण दळणहे এক সময় নাথ নিরঞ্জন যোগপন্থ প্রভৃতি সম্প্রদায়গুলি বাংলা দেশকে ভাবস্রোতে প্লাবিত করতে পেরেছিল। পরে বৈষ্ণব যুগেও তাদের সহজ ভাবের শক্তি বৈষ্ণৰ সাধনার মধ্য দিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে । আশ্চর্ধ্য একটি শক্তি ও গতি ছিল ওদের এই সহজ ভাবের সাধনায়। এই ভাবটি বাংলার ভৌগোলিক বা রাষ্ট্রীয় সীমার মধ্যেই বদ্ধ রইল না ; ক্রমে ক্রমে মধ্যযুগে ভারতের সর্বত্রই নানা ভাবের সাধনার মধ্যে সেই সহজ ভাবধারার প্রভাব দেখা দিল । - প্রাচীন নাথ যোগী প্রভৃতি সম্প্রদায়ের অনেকেরই বৃত্তি ছিল বস্ত্রবয়ন। এদের মধ্যে ধারা পরে বিজেতা মুসলমান সমাজভূক্ত জোলা। কাশীর নিকটে হলেও সাধকশ্রেষ্ঠ কবীরের জন্ম এই জোলারই বংশে, এই কথাটা ভেবে দেখবার মত। তার আহ্ববর্তীদের অনেকে আরও পশ্চিমাঞ্চলবাসী, যেমন দাদুল্পী, রজবজী প্রভৃতি ; তারাও ছিলেন জাতিতে তুলার পিঞ্জার অর্থাৎ জোলারই প্রায় কাছাকাছি শ্রেণী। বাংলার এই-সব নিরক্ষর ছোটলোকেরা তাদের শাস্ত্রাচারবহির্ভূত স্বাভাবিক সাধনার প্রভাবকে কতখানি দূর দূরান্তর পর্য্যন্ত ছড়াতে পেরেছিল, তার একটু আভাস মেলে কবীর দা রঙ্গবন্ধী প্রভৃতির সাধনার ইতিহাস, ছ’তে উত্তর-পশ্চিম রাজপুতানা সিন্ধু প্রভৃতি স্থানের মরমিয়াদের সাধনার ভাষায় গৌড়বাংলার নাথ যোগীদের ভাষার হয়ে পড়লেন র্তারাই হলেন ।