পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৯৫

والموسيb প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩৭ [ ৩eশ ভাগ, ২য় খণ্ড করি। নাটক অভিনয় করি, দেশের অবস্থার কথা বলি ।” তার পরে আমাকে দেখাতে চাইলে কাকে ওরা বলে সজীব সংবাদপত্র। একটি মেয়ে বললে, “দেশের गश८क वामाcमब्र त्रद्रनक शंदब्र छानद७ श्ब्र, श्राभग्नां वा জানি তাই আবার অন্ত সবাইকে জানানো আমাদের কৰ্ত্তব্য । কেন-ন ঠিকমত ক'রে তথ্যগুলিকে জানতে এবং তাদের সম্বন্ধে চিস্তা করতে পারলে তবেই আমাদের কাজ খাটি হতে পারে।” একটি ছেলে বললে, “প্রথমে আমরা বই থেকে, আমাদের শিক্ষকের কাছ থেকে শিখি, তার পরে তাই নিয়ে আমরা পরস্পরের মধ্যে আলোচনা করি, তার পরে সেইগুলি সাধারণকে জানাবার জন্তে যাবার ছকুম झग्न ° . সজীব সংবাদপত্র অভিনয় করে আমাকে দেখালে । বিষয়টা হচ্চে এদের পঞ্চবার্ষিক সঙ্কল্প। ব্যাপারটা হচ্চে, এর কঠিন পণ করেচে পাচ বছরের মধ্যে সমস্ত দেশকে এরা যন্ত্রশক্তিতে স্থদক্ষ করে তুলবে, বিদ্যুৎশক্তি বাস্পশক্তিকে দেশের একধার থেকে আর একধার পয্যন্ত কাজে লাগিয়ে দেবে। এদের দেশ বলতে কেবল যুরোপীয় রাশিয়া বোঝায় না। এশিয়ার অনেকদূর পর্য্যন্ত তার বিস্তার। সেখানেও নিয়ে যাবে এদের শক্তির বাহনকে । ধনীকে ধনীতর করবার জন্তে নয়, জনসমষ্টিকে শক্তিসম্পন্ন করবার জন্তে—সেই জনসমষ্টির মধ্যে মধ্যএশিয়ার অসিতচৰ্ম্ম মানুষও আছে। তারাও শক্তির অধিকারী হবে ব'লে ভয় নেই ভাবনা নেই। এই কাজের জন্তে এদের প্রভূত টাকার দরকার—যুরোপীয় বড় বাজারে এদের হণ্ডি চলে না—নগদ দামে কেনা ছাড়া উপায় নেই । তাই পেটের অন্ন দিয়ে এরা জিনিষ কিন্‌চে, উৎপন্ন শস্ত, পণ্ডমাংস, ডিম মাখন সমস্ত চালান হচ্চে বিদেশের হাটে । সমস্ত দেশের লোক উপবাসের প্রান্তে এসে দাড়িয়েচে । এখনও দেড় বছর বাকী। অন্ত দেশের মহাজনরা খুলী নর। বিদেশী এঞ্জিনিয়াররা কলকারখানা অনেক নষ্টও काव्रtछ । बाiश्रांब्रफै। दूइ९७ चर्छिन, नयञ्च चङाख चक्र । সময় বাড়াতে সাহল হয় না, কেন-ন সমস্ত ধনী-জগতের প্রতিকূলতার মুখে এর দাড়িয়ে, যত শীঘ্র সম্ভব আপন শক্তিতে ধন উৎপাদন এদের পক্ষে নিতান্ত দরকার । তিন বছর কষ্টে কেটে গেছে, এখনও দু’বছর বাকী । সজীব খবরের কাগজটা অভিনয়ের মত—নেচে গেয়ে পতাকা তুলে এরা জানিয়ে দিতে চায় দেশের অর্থশক্তিকে যন্ত্রবাহিনী ক’রে ক্রমে ক্রমে কি পরমাণে এরা সফলতা লাভ করচে। দেখবার প্রয়োজন অত্যন্ত বেশী। ধারা জীবন-যাত্রার অত্যন্ত প্রয়োজনীয় সামগ্রী থেকে । বঞ্চিত হয়ে বহুকষ্টে কাল কাটাচ্চে তাদের বোঝানো চাই অনতিকলের মধ্যে এই কষ্টের অবসান হবে এবং বদলে যা পাবে তার কথা স্মরণ ক’রে যেন তারা আনন্দের সঙ্গে, গৌরবের সঙ্গে কষ্টকে বরণ করে নেয়। এর মধ্যে সাস্তুনার কথাট। এই যে কোনো একদল লোক নয় দেশের সকল লোকই একসঙ্গে তপস্তায় প্রবৃত্ত। এই সজীব সংবাদপত্র অন্ত দেশের বিবরণও এই রকম ক’রে প্রচার করে। মনে পড়ল পতিশরে দেহতত্ব মুক্তিতত্ত্ব নিয়ে এক যাত্রার পালা শুনেছিলুম—প্রণালীট। একই, লক্ষ্যট আলাদা । মনে করচি দেশে ফিরে গিয়ে শান্তিনিকেতনে স্বরুলে সজীব সংবাদপত্র চালাবার চেষ্টা করব । ওদের দৈনিক কাৰ্য্যপদ্ধতি হচ্ছে এই রকম—সকাল সাতটার সময় ওরা বিছানা থেকে ওঠে । তার পর পনেরো মিনিট ব্যায়াম, প্রতিকৃত্য, প্রাতরাশ। একটার সমর ক্লাদ বসে। একটার সমর কিছুক্ষণের জন্ত আহার ও বিশ্রাম, বেলা তিনটে পর্য্যন্ত ক্লাস চলে । শেখবার বিষয় হচ্ছে:ইতিহাস, ভূগোল, গণিত, প্রাথমিক প্রাকৃত-বিজ্ঞান প্রাথমিক রসায়ন, প্রাথমিক , জীববিজ্ঞান, যন্ত্রবিজ্ঞান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান, সাহিত্য, হাতের কঙ্গ, ছুডোরের কাজ, বই-বাধাই, হাল আমলের চাষের মন্ত্র প্রভৃতির ব্যবহার ইত্যাদি। রবিবার নেই। প্রত্যেক পঞ্চ দিনে ছুটি । তিনটের পরে বিশেষ দিনের কার্ধ্য-তালিকা আহুসারে পায়োনীয়ররা ( পুরোধীদল ) কারখ না। হাসপাতাল, গ্রাম প্রভৃতি দেখতে যায়। পল্লীগ্রামে ধর্ম করতে যাওয়ারও ব্যবস্থা করা হয়। মাঝে মাঝে নি গুঞ্জ অভিনয় করে, মাঝে মাঝে থিয়েটার দেখতে গি ಸ್ಟ್ cनषtछ बांब ! गकारवणाञ्च गझ नम्नां, गझ दण, उर्क:विk