পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] --হে ভরতম্ভ, যাহা কিছু স্থাবর জঙ্গম পদার্থ সঞ্জাত হয়, তাহ। ধর ক্ষেত্রজের সংযোগের ফলে, ইহা জানিবে। স্থাই ভূম । তাহাই সমগ্র প্রকৃতিকে পরিব্যাপ্ত করিয়া আছে । প্রকৃতির ব্যাপ্তি সে তুলনায় সঙ্কীর্ণ ও সীমাবদ্ধ। Iাত্মা ও প্রকৃতির পরস্পর সম্বন্ধের জ্ঞানই প্রকৃত জ্ঞান । ইহাই “বহু বরং আলোচ্য। এই জ্ঞানলাভেই মুক্তি । য এবং বেত্তি পুরুষং প্রকৃতিঞ্চ গুণৈ: সহ সৰ্ব্বথা বর্তমানোহপি ন স ভূয়োহভিজায়তে । গীত। ১৩২৩ – যিনি এই প্রকারে পুরুষকে এবং গুণের সহিত প্রকৃতিকে জানেন, শুনি সৰ্ব্ব অবস্থায় বর্তমান থাকিয়াও । যে-কোন ব্যাপারে নিযুক্ত কিয়াও ) পুনরায় জন্মান না। t"সাক্ষাংকারই ব্রহ্মসাক্ষাৎকার । আত্মজ্ঞানই ব্ৰহ্মজ্ঞান । 1াস্তু কেই জানিতে হইবে। আত্মানং বিদ্ধি। এই দশু মনে রাখিয়া সত্ত্ব রক্ত তমের বিচার করিতে

  • বে ।

মাতুষের মন প্রকৃতি হইতেই উৎপন্ন । থিবীর সকল বস্তুই জড়পদার্থ । মন ও সূক্ষ্ম আত্মা বা চৈতন্তের সংস্পশে অগসিয়া মন ,াসি ভ হয় - ইহাই শাস্ত্ৰ-মত। প্রকৃতি-জাত এই নর সাহায্যেই বদ্ধ জীব আত্মজ্ঞান লাভের চেষ্ট৷ `द्र ! আত্মা ভিন্ন জড় তাত্মা শুদ্ধ জ্ঞান স্বরূপ । বিশুদ্ধ ন হইলেও ইন্দ্রিয়জ জ্ঞানই মাষ্ট্রযকে আত্মদর্শনের পথে লইয়া যায়। প্রকৃতির গুণেই যেমন জ্ঞানলাভ সম্ভব হয়, তেমনি আবার গুরুতিরই অন্যগুণ জ্ঞানলাভে বাধা স্বরূপ হইয় দাড়ায় । জ্ঞান ও অজ্ঞান পরস্পর বিরোধী। অতএব প্রকৃতির দুই গুণ আছে। এক গুণ হইতে জ্ঞান ও অপর গুণ হইতে অজ্ঞান উৎপন্ন হয়। এই অজ্ঞানই তম। মানুষের জ্ঞান দুই প্রকার। এক বহিমুর্থ ও অপর অস্তমুখ ৷ তম এই দুই প্রকার জ্ঞানের বিরোধী। আমার মতে প্রকৃতির যে গুণের বশে মানুষের জ্ঞান বহিমুখ হয় তাহাই রজোগুণ এবং যে গুণের বশে জ্ঞান অস্তমুর্থ হয় তাহাই সত্ত্বগুণ গুণের শ্রেণী বিভাগ এখন নিম্নলিখিত প্রকার সত্ত্ব রজঃ তমঃ ඵ් যাহার বশে জ্ঞান আত্মা পক্ষে) ঘাঁহার বশে অভ্যান পুর বা প্রকাশ (প্রকৃতি পক্ষে) জন্মে অস্তমুখ राष्ट्रिभू% | বা অপ্রকাশ (প্রকুতি পক্ষে হনু সত্ত্ব রঞ্জ তম ক্ষেত্র অর্থাৎ প্রকৃতি ও ক্ষেত্ৰজ্ঞ অর্থাৎ আস্থ উভয়েব সংযোগেই যখন প্রকৃতির সমস্ত ব্যাপার প্রতিভাত ,ৈ তখন প্রকৃতির গুণ আত্মাপক্ষ বা প্রকৃতিপক্ষ যে দিক দিয়াই দেখা যাক না কেন তাহাতে কিছু যায় আসে ন । অজ্ঞান হইতে তমের উৎপত্তি বা তম হইতে অজ্ঞানের উৎপত্তি-দুই বলা চলে । অস্তমুখ জ্ঞান ও বহিমুপ জ্ঞান কাহাকে বলে এখন তাই বিচার করিব । অস্তমুখ জ্ঞান আমাদের নিজের শুদ্ধ অন্তভূতির জ্ঞান, এবং বহিমুখ জ্ঞান বস্তুজ্ঞান। উদাহরণ-স্বরূপ বলা যাইতে পারে যখন আমরা ঘণ্টার শব্দ ও বাশীর শব্দের পার্থক্য বিচার করি, অর্থাৎ যখন শব্দের স্বরূপ নির্ণয়ের চেষ্টা করি, তখন মাত্র শব্দের শুদ্ধ অনুভূতি হয় ও তখন শব্দজ্ঞান অস্তমুর্থ হইয়াছে বলা যায় । যখন বহিবস্তু হিসাবে ঘণ্টা ও বাশীর প্রভেদ বিচার করি তখন শকদায়মান বস্তুর দিকেই মন যায় অর্থাৎ জ্ঞান বহিমুখ হয় । বহিবিষয় হইতে মনকে অস্তরের অনুভূতির দিকে লইয়া যাওয়াকে গীতাকার ইন্দ্রিয় সংহরণ বলিয়াছেন । যদা সংহরতে চায়ং কুৰ্ম্মাহঙ্গানীব সৰ্ব্বশ: ; ইন্দ্রিয়াণীন্দ্রিয়ার্থেভ্যস্তস্ত প্রজ্ঞা প্রতিষ্ঠিত ॥ ২৪৮ কচ্ছপ যেমন সৰ্ব্বদিক হইতে নিজ জঙ্গ স্বীয় অভ্যন্তরে গুটাইয়া লয় সেইরূপ যিনি যাৰত্নঃ ইভ্রিন্থায় বস্তু হইতেই ইঞ্জিয়াকে DDDD DDD BBB DDD BBD BBS BBB DDDD জানিতে হুইবে । |- - শাস্ত্রমতে মন জঙ্গমুখ না হইলে আত্মজ্ঞান লাঙ , হয় না। অস্তমুখ মনের দ্বারা আমরা ইঞ্জি अज्राएकब उरु भएफूख्नि जान जाश्वः कबिं# * অছন্থতিতে কোন বিপ্নর ঘোৰ লাইন গুৰঞ্জ