পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఏ e q *^^^^^^^^^^^^-- - - ".w "^^^^^. .w-" . - ইহাজের সকলের মধ্যেই একটা বড় কেন্দ্র সংস্কৃতির প্রভাৰ বর্তমান। ब्रांबाब्रन बशडाबउ षष्ठकू चाभोप्प्रब्र छाँ ाप्नब्र७ उठष्ट्रकू---थrठाक প্রদেশের বিশিষ্টতা আছে সত্য, তবুও তাহাজের সকলের উপরে একটা जॉषांब्र१ गtङ्कठि अांtझ्, शांशांम्न शtषा &रे मद७णि &थtभ* विछिब्रठी সত্বেও মিলনের পথ খুজিয়া পাইয়াছে।" (ইংরেজীর তাৎপৰ্য্য)। ইহার বহুপূৰ্ব্ব হইতেই বাঙালীর ভারতীয় ঐক্যবোধ এই অপেক্ষাকৃত সহজ খাদে চলিতেছে । "গোরা’তে রবীন্দ্রনাথ ভারতবর্ষের যে রূপ চিত্ৰিত করিয়াছেন তাহাও আমাদের মানসলোকেরই ভারতবখ। ভারতবর্ষের বহুজাতি এক নেগুন নয়, ইউরোপীয় লেখকদের এই অভিযোগের উত্তরে যখন আমরা ভারতবর্ষের সভ্যতাকার ঐক্যের প্রমাণ দিতে সচেষ্ট হুই—তখনও আমরা যে একপ্রাণ ভারতবর্ষের ছবি আঁকি, সেও এই ভারতবধই—ফ্রান্স, জাৰ্ম্মেনী, ইংলণ্ড বা আমেরিকার যুক্তরাজ্যের মত একীভূত একটা ভারতবর্ষ নয়। অবশ্য ভারতবর্ষ হয়ত প্রকৃতপ্রস্তাবেই এত নিবিড়ভাবে একীভূত নয় বলিয়াই ভারতীয় ঐক্যের আলোচনাকে আমরা সংস্কৃতির ক্ষেত্রেই আবদ্ধ রাখিতে বাধ্য হই। কিন্তু ইহার মধ্যে স্ববিধার কথা ছাড়া অন্ত কারণও আছে বলিয়া আমার বিশ্বাস। শ্ৰীযুক্ত বিপিনচন্দ্র পাল মহাশয় যখন জাতীয়ত্বের ইউরোপীয় মাপকাঠিকে অস্বীকার করিয়া ভারতবধের জন্য তাহার একটা সূতন ও বৃহত্তর সংজ্ঞা আবিষ্কার করেন—বলেন, “The fundamental difference between European nationalism and Indian nationalism lies in the excessive emphasis of the one on territorial and the other on cultural unity”, অথবা শ্ৰীযুক্ত স্বকুমার দত্ত মহাশয় যখন মিঃ গিলক্রাক্টটের "ণ্ডি"ক খণ্ডন করিয়া ঋগবেদ ও নব্য ভারতীর চিত্রকলার সাহায্যে ভারতবর্ষের বৃহত্তর ঐক্যের রূপ সপ্রমাণ করিতে চেষ্টা করেন, তখন আমার মনে হয় না, যে তাহারা শুধু তর্কে জিতিবার একটা হযোগ খুজিতেছেন। ইহার প্রকৃত কারণ বোধ করি আমাদের জাতীয়ত্ববোধের অপূর্ণতা। আমাদের মনের, আমাদের দৃষ্টির, আমাদের আশা-আকাঙ্ক্ষার চারিদিকে কোথাও যেন একটা প্রাচীর আছে, যাহার বাধা এড়াইয়া কিছুতেই আমরা ভারতবর্ধকে অস্তরে অস্তরে অনুভব করিতে পারি না । যেমন স্বপ্নে আমরা দূর, অজানা দেশে চলিয়া যাই, কিন্তু সে দেশের বাহ্যিকরূপ যাহা দেখি তাহা আমাদের নিত্যদৃষ্ট, চিরপরিচিত জগতেরই অবিকল প্রতিবিম্ব, তেমনি কচিৎ কখনও আমরা যখন ভারতর্ষের রূপকে প্রত্যক্ষ করি, তখনও আমাদের মনের মধ্যে ভারতবর্ষের যে ছবি ভাসিয়া উঠে, তাহা আমাদের বাংলা দেশ ও বাঙালী জীবনেরই জোড়া-তাড়া দেওয়া একটা ছবি । প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩৭ [ ७•ं खॉं, २ध्र ५७ আমাদের এই অক্ষমতার প্রধান কারণ ভারতবর্ষের সংস্কৃতিগত ঐক্যবোধের সহিত আমাদের প্রাদেশিকত্ববোধের কোন অসামঞ্জস্যের অভাব। বেদ, উপনিষদ, রামায়ণ, মহাভারত, হিন্দু দর্শন, সংস্কৃত কাব্য, ভারতবর্ষের ধৰ্ম্মসাধনা, এ সকলকে গ্রহণ করিতে হইলে আমাদিগকে পঞ্জাবী, মারাঠা, খোট্টা, গুজরাটি, মাম্ৰাজী কাশ্মিরীর অবাঙালী মূৰ্ত্তি কল্পনা করিতে হয় না। বিন কষ্টেই আমরা রাম, লক্ষ্মণ, দুষ্মন্ত শকুন্তলাকে বাঙালীর পোষাক পরাইয়া ফেলিতে পারি। তবুও এই সংস্কৃতিগত. ঐক্যবোধও জাতীয় ঐক্য-সাধনের একট। বড় উপায় । কিন্তু শুধু ইহারই উপর ভারতীয় ঐক্যের প্রতিষ্ঠা হুইবে না। ইহার দ্বারা একট লীগ অফ ইণ্ডিয়ান নেগুনস প্রতিষ্ঠিত হইতে পারে, একটা ইণ্ডিয়ান নেশুনের স্বষ্টি হইবে কি-না সন্দেহ । ჯ, তাই সংস্কৃতিগত ঐক্যবোধ থাকা সত্বেও জাতীয় জীবনের সকল ক্ষেত্রেই প্রাদেশিক বৈশিষ্ট্য বজায় রাখিবার ইচ্ছ, ভারতবর্ষের মধ্যে থাকিয়াও ভারতবর্ষ হইতে একটু বিশিষ্ট থাকিবার আকাঙ্ক্ষা বাঙালীর মন হইতে আজ পর্য্যন্তও মুছিয়া যায় নাই। এই জন্যই আমাদের রাজনৈতিক আন্দোলন একটু বেশী বাংলাদেশ ঘেষা ; আমাদের রাজনৈতিক চিন্তাও একটু বেশী ফেডারেলিজম পন্থী । জাতীয়ত্ব বলিতে যে আমাদের মনে প্রথমেই বাঙালী জাতীয়ত্বের কথা জাগিয়া উঠে তাহার বহু প্রমাণ আমরা বাঙালী লেখকদের রচনার মধ্যে পাই । চিত্তরঞ্জন আমাদের রাজনৈতিক আন্দোলনের মূল উদ্দেশ্যের কথা বুঝাইতে গিয়া বলিয়াছিলেন,— बांबांtन्नब्र tष ब्रांजtबठिक बांtनांजन देश 4कÉ यां★शैब. বভহীন, অলীক ব্যাপার। ইহাকে সত্যু করিয়া গড়িতে হইলে বাংলার সব দিক দিয়াই দেখিতে হুইবে । বাঙ্গলার যে প্রাণ তাহারই উগর ইহার প্রতিষ্ঠা করিতে হইবে। S. রবীন্দ্রনাথও তাম্বার "স্বদেশী সমাজে” মোটামুটি এষ্ট কথাটাই বলিয়াছিলেন । এই মনোভাবের ফলে আমর: শাসনতন্ত্রে প্রাদেশিক স্বাতন্ত্রোর উপর বরাবরই খুব বেশী জোর দিয়া আসিয়াছি। চিত্তরঞ্জন বলিয়াছিলেন, প্রাদেশিক স্বাতন্ত্র্য ও প্রাদেশিক ব্যক্তিত্ব রক্ষাই আমাদের छांउँौञ्च चांtनांजळमब्र थशंभ कéवा । डांब्रत्रग्न अत्र সব। এই ধারা সকল বাঙালীর রাজনৈতিক চিন্তারই ধারা । বাংলা দেশে এই চিন্তাধারার প্রথম প্রবর্তন বোধ করি করেন ঐযুক্ত বিপিনচন্দ্র পাল মহাশয়। তিনি নিজেই বলিয়াছেন যে, নানা কারণে স্বদেশী আন্দোলনের