পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৩৯

৯২৬ প্রবাসী—চৈত্র, ১৩৩৭ [e०* छांगं, २ग्न थ७ চাৰু একটাৰে ভাকিয়া বলিল, “দিমিণিকে খবর जांe * *N - মায়া নামিয়া আসিল । বেশভূষার কোনো পারিপাট্য নাই, মুখ মলিন, দুই চোখ অশ্রুভারাক্রান্ত । দেবকুমার ছুটিয়া গয় তাহাকে বুকের মধ্যে টানিয়া লইয়া জিজ্ঞাসা । করিল, “একি মায়া ? এমন চেহারা কেন ? কি इ८ब्राझ ?” মায় তাহার বুকে মুখ রাখিয়া অনেকক্ষণ নীরবে জাড়াইয়া রহিল। তাহার পর মাথা তুলিয়া ভগ্নকণ্ঠে বলিল, “আমাকে ছেড়ে দাও । তোমার হবার মত সৌভাগ্য নিয়ে আমি জন্মাইনি।” দেবকুমার বলিল, “আমি জীবন থাকতে ছাড়ব না। আমার হাত ছাড়িয়ে যেতে তুমি পারবে ?" মায়া বলিল, “পারতে হবে। একজন মাছবের জীবন নষ্ট করেছি সে-ই যথেষ্ট হয়েছে । নিজের লোভের কাছে আর তোমাকে বলি দেব না ।” দেবকুমার মায়াকে ছাড়িয়া দিয়া, তাহার সামনে আসিয়া দাড়াইল । বলিল, “মায়া, তাকাও ত আমার মুখের দিকে। তুমি আমাকে ত্যাগ করে আমার উপকার করবে একথা মন থেকে বলতে পারছ ?" মায়া দেৰকুমারের মুখের দিকে পূর্ণদৃষ্টিতে তাকাইল। তাহার পর তাহার একখানা হাত নিজের হাতের মধ্যে টানিয়া লইয়া বলিল, “বলতে পারছি। কাল সমস্ত দিন সমস্ত রাত ভেবেছি, আমার অভিশপ্ত জীবন নিয়ে আমি তোমার জীবনকে ভারাক্রান্ত করতে চাই না । ষা একবার ঘটে গেল, তা কি আবার ঘটতে পারে না ?” দেবকুমার ভ্রুকুটিকুটিল দৃষ্টিতে মায়ার দিকে চাহিয়া বলিল, “আমাকে এমনি অপদার্থ মনে করছ যে তোমার একটু অস্থখ করলেই আমি গলায় দড়ি দিতে দৌড়ৰ ?” মায়া বলিল, “না, তা একেবারেই মনে করি না । তোমার অবহেলাকে আমার কোনো ভয় নেই, তোমার ভালবাসাকেই ভয় । আমি জানি, আমি যতখানি ভালবাসা তোমার কাছে পেয়েছি, খুব কম মেয়ের অদৃষ্টে তা জোটে। কিন্তু এত ভালবাসছ বলেই তুমি, *णांकांब्र' कब्रहरु डब्लांनक ८रुबै ।” দেবকুমার মায়ার হাত ছাড়াইয়া সরিয়া গেল । ज्राशब्र टिक निश्न किब्रिब्रा, चरनकक्रम जान्ण ब्रि বাহিরে চাহিয়া রছিল । তাহার পর মায়ার দিকে চাহিয়া বলিল, “আমার সাফারিং-এর জন্তে তুমি কিছুই কেয়ার ক’র না, তাহলে অনিশ্চিত একটা দুর্ঘটনার সম্ভাবনায় এমন ক’রে এমনি আমাকে বলি দিতে পারতে না । এই তোমার ভালবাসা, মায়া ?” মায়া চাহিয়া দেখিল, দেবকুমারের দুই চোখে জল চকৃচকু করিতেছে। দারুণ বেদনায় তাহার হৃৎপিও যেন শতধা হইয়া গেল। দেবকুমারের জন্ত তাহাকে জলন্ত আগুনে ঝাপ দিতে বলিলে, হাসিমুখেই সে তাহা করিতে পারিত। তাহার চোখের জল মায়ার হৃদয়ে যেন অগ্নিশরের মত বিধিয়া গেল । চুটিয়া গিয়া সে দেবকুমারের পায়ের উপর মাথা রাখিয় লুটাইয় পড়িল । অশ্রুভারাক্রান্ত কণ্ঠে বলিল,“আমাকে ক্ষমা কর । ও রকম করে চেয়ে না আমার দিকে, তাহলে আমি আর এক দিনও বাচৰ না ” দেবকুমার তাহাকে টানিয়া তুলিয়া বুকে চাপিয়া ধরিল। তাহার চোখে মুখে চুম্বন করিয়া বলিল,“এর পরও আমাকে ছেড়ে দিতে চাও । আমি অহঙ্কার করছি না মায়া, কিন্তু আমাকে ত্যাগ করে তুমি কি বাচবে, না च्यामिझे नैiछद ? निळखटमब्र चकांब्रन ७ब्रकध छूःथ निरग्न कि जोख् ?' মায়া বলিল, “হয় ত বঁচিব না, কিন্তু তোমাকে রক্ষা করব, আমার এই রাস্কুলে ভালবাসার হাত থেকে ।” দেবকুমার নিজের বাহুবন্ধন আরও নিবিড় করিয়া বলিল, “Too late my dear, এধ আর পারবে ন' আমাকে ছাড়লে কিছুতেই আমাকে বাচা৬েঙ্করবে না। আমি এমন সম্পূর্ণভাবে গোল্লায় বাৰ তাহলে, যা তুমি কল্পনাও করতে পার না । স্বৰ্গ আর নরকের মোড়ে এখন আমি দাড়িয়ে আছি, আমার হাত যদি ছাড়, সোজা নীচে নেমে যাব, কেউ আমায় আটকাতে পারবে 动11 তোমাকে বুকে ক’রে রাখবার অধিকার দাও, তাহলে আমার দ্বারা মাছুষের মত কাজ জগতে এখনও "তে পারে ”