পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮৬৬

৬ষ্ঠ সংখ্য1] AS AeM MeMeeAAA AAAA AAAA SAAAAAMAMAAA AAASS ۳----------م...می بعد করিবেন। আমার আর এক রোগ আছে । আমি যখনই চণ্ডীদাসের পদাবলী পড়ি, কিম্বা কোনও পদ আমার অজ্ঞাতসারে হঠাৎ মনে আসে, তখনই চণ্ডীদাসকে সমুখে দেখিতে পাই। "সই কেবা শনাইল শ্যাম নাম”— মনে পড়ুক ; দেখি চণ্ডীদাস নূপুর-পায়ে দাড়াইয় পদটি গাহিতেছেন। আমি শপথ করিতে পারি, তাহার बलम् २e ब९णब्र ऎछखौर्न् इघ्र नiइं, cश्iिब्र! ८ष्ठश्iब्रi,গৌরবর্ণ নয়, কৃষ্ণবর্ণও নয়, উজ্জল শ্যামবর্ণ, বরং একটু ফরস। ছাতনায় কয়েকবার যাতায়াতের পর আর এক রোগ জন্সিয়াছে ; আমি দেখি, তিন দিকে ঝুপরি বন, সে বনের ধারে একখানা পাতা-ছাওয়া নীচু ছোট ঘর, নাহুর মাঠে হাটের নিকটে, ছোটধুতি-পরা দুঃখী এক বড়ু গন-গন করিতেছেন। আমি জানি, এই রকম রোগ অনেকের আছে। আমি কবি নই, চণ্ডীদাসের অতিশয় ভক্তও নই। কিন্তু, মানস-স্বষ্টির অপূর্ব মহিমা বুঝিতে পারি। যার্কার চণ্ডীদাসকে জপ-মালা করিয়াছেন, তাহঁদের মানস-প্রতিমার যৎকিঞ্চিৎ ব্যতিক্রমে অতিশয় মনঃকষ্ট হইতে পারে। "শ্ৰীকৃষ্ণকীৰ্ত্তন” বইখানা হঠাৎ দৈত্যের মতন আসিয়া আতঙ্ক জন্মাইয়া দিয়াছে। সে দৈত্য ধামালী হউক, ঝুমুর হউক, উঠিয়৷ যাইবে না । জাহাকে আসন দিতেই হইবে। বাঙ্গলা সাহিত্যের ইতিহাসে সে আসন কোথায় দিলে অপর সকল কুতীর লাঘব হইবে না, সে চিন্তা অহেতুক নহে । ( २ ) সন ১৩২৩ সালে শ্ৰীকৃষ্ণকীৰ্ত্তন প্রকাশিত হয় । ভৎকালে উহার কবির কাল, দেশ ও চরিত সম্বন্ধে যেসকল মত প্রচলিত ছিল, বসন্তরঞ্জনবাবু সে-সব স্বীকার করিয়া লইয়াছিলেন।. তিনি ঠিকই করিয়াছিলেন। লন ১৩২৬ সালের সা-প-পত্রিকায় আমি তিনেই সংশয় । স্বানাইয়াছিলাম। কেহ কেহ বলিয়াছেন, আমি অতিরিক্ত অংশী হইয়াছি। পুধীর গৰুৰ ইহার কারণ। मनटबद्र यूनाशाब्र थांक्ष भूषौद्र चशब्रिड कांग। ३शब्र উপর নির্ভর করিয়া পুৰীখানি চণ্ডীদাসের ধৌবনকালে শুচিত, এমন কি তাহার স্বহন্ত লিখিত ; গৌড়ীয় বৈষ্ণৰ চণ্ডীদাসের শ্ৰীকৃষ্ণকীর্তন আসল না নকল ? సేST ধর্মের পূর্বে রচিত, এবং চৈতন্যপ্রভূর অস্বিাদিত , রাঢ় বঙ্গ মিথিলা প্রভৃতির ভাষার সাম্য ; ইত্যাদি মজুমান দাড়াইয়াছে। আমি রাখালবাবুর লিপিপ্লাঙ্গত। अशैंकाब्र कब्रि नं। । उाझाग्न रुशिङ णिज्रिरु नृक्ष .কঠিন নহে । কঠিন, সঙ্গত উদাহরণ সংগ্রহ ও তত্ত্বের প্রয়োগ । আমরা প্রত্যক্ষেও ভুল করি, রাখালবাবুও ভুল করিয়াছেন। আদালতে কথন কখনও লিপিগ্রাজ্ঞ ডাকা হয় ; কিন্তু মকদ্ধমার পূর্বাপর বিবেচনা না করিয়া কেবল তাইার কথায় ডিগ্রি ডিসমিস করা হয় না । তিনি মাত্র তিনটি উদাহরণ ধাইয়াছিলেন । সে তিন পুখীর লিপির দেশ জানান নাই। শেষে কিছু একটি পুর্থ "শূদ্ৰপদ্ধতি”র উপর নির্ভর করিয়াছিলেন। তিনখানির মধ্যে, এইখানি প্রাচীন। তিনি" মনে করিয়াছিলেন, এখানি ১৪৪২ বিক্রমাব্দে লিখিত । ১৩২৬ সালের সা-প-পত্রিকার ২য় সংখ্যায় মহামহোপাধ্যায় শাস্ত্রী মহাশয় দেখাইয়াছেন, “শূদ্ৰপদ্ধতি”র কাল বিক্রমান্ধে নয়, শকে ; ১৪৪২ বিক্রম সংবৎ নয়, ১৪৪২ শক ; অর্থাৎ ১৫২০ খ্ৰীষ্টাব্দ । (পুর্থীর পাতাটি কৃষ্ণকীর্তনের বহির গোড়ায় ছাপা হইয়াছে। যে সে পড়িতে পারেন । ) তিনি লিথিয়াছেন, “ঠিক বৈজ্ঞানিক রীতিতে চলিলে উহার উপর নির্ভরই করিতে নাই।” কিন্তু তিনি রাখালবাবুর সহিত একমত, "কৃষ্ণকীৰ্ত্তন” পুর্থী ১৩০০-১৩৫০ খ্ৰীষ্টাব্দের মধ্যে লিগিত । কারণ ৩ অঙ্কের যে আকার এই পুখীতে আছে, সে আকার ১৩৮০ খ্ৰীষ্টাব্দের পরে "আর দেখা যায় নাই।” কিন্তু একটি উদাহরণের উপর এত নির্ভর করিতে পারা যায় না। বিশেষতঃ এই আকার প্রায় নাগরী ও অঙ্কের তুল্য। শাস্ত্রী মহাশয়ের আর এক পরীক্ষা, ৫ অঙ্কের আকার। বর্তমান ৬ অঙ্কের মাথায় অৰ্দ্ধচন্দ্র দিলে যেমন দেখায়, তেমন । কিন্তু বিষ্ণুপুরে ১৫৭৯ শকে (১৬৫৭ খ্ৰীঃ) লিখিত পুখীতে এই জাকার আছে। যে পুর্থীতে তিন হাতের লেখা আছে ; কেন্থ প্রাচীন चक्रग्न जिशिब्राप्छन, cक्झ ठांश् चष्ट्र कब्रिग्रांटक्कम, ८कझ् `चरणकीकृउ चांधूनिक चकब्र निषिबापरुन ; *न मृष्टिrछ যুঝি একই কালের একই গ্রামের তিন জন লিপিকরের