পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/১৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] SAMA SAMAMMAMSMMMAMMM সাম্রাজ্যের অন্তর্গত অন্যান্য দেশের সহিত এবং কত অংশ বাহিরের দেশের সহিত তাহ দেখান হইয়াছে । ভারতবর্ষে আমদানী— ১৯১৩-১৪ সাল । ২৫-২৬ সাল । ২৭ সাল । SAMAMMAMAMMAMAMSMMAMMMMAAA AAAA SAAAAA ব্রিটেন হইতে 8 ریا.o & S.8 3午.br সামাজ্যিক অন্যান্য দেশ হইতে ৬.০ け。8 Vని সাম্রাজ্যবহিভূত দেশ হইতে ৩০.০ 8 o - Ջ 8 ( చి ভারতবর্ম হইতে রপ্তানী— >2>○->8 | >22ぐー2" | >2)2 m ব্রিটেনে a\○.8 * У о 5 Y.8 সাম্রাজ্যের অন্যান্য দেশে X 8.8 У 8 o › ዓ :: সাম্রাজ্যবহি ভূতি দেশে ৬২.২ ·ჯ,(K . g v, S.8 তালিকা দুট হইতে দেখা যাইতেছে, যে, ভারতবর্ণ তাহার আমদানী জিনিষের খুব বেশী অংশ ব্রিটেন ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্য হইতে ক্রয় করে, কিন্তু ব্রিটেন ও ব্রিটিশ সাম্রাজ্য আমাদের জিনিষ অল্পই ক্রয় করে । খাদ্য শশু ও কঁচা মল বিক্ৰী করিয়া বেশী লাভ হয় না, কারখানায় তৈরী পণ্যদ্রব্য বেচিয়। তার চেয়ে খুব বেশী লাভ হয় । ব্রিটেন এইরূপ পণ্যদ্রব্য ভারতবর্ষে সকলের চেয়ে বেশী বেচিয়া বহু কোটি টাকা লাভ পায় । তাহার বিনিময়ে আমাদের কাচা মাল অল্প পরিমাণে কিনিয়| ব্রিটেন আমাদিগকে তেমন কিছু লাভবান করে ন। অন্য দিকে যে-সব সাম্রাজ্যবহি ভূত দেশ আমাদের জিনিষ খুব বেশী কিনে, ব্রিটেনের ইচ্ছ। আমরা তাহদের পণ্যদ্রব্যের উপর শুস্ক বসাইয়া ভারতবর্ষে সে সব জিনিষের আমদানী কমাইয়া ফেলি। অর্থাং যাহারা আমাদের জিনিষ বেশী ক্রয় করে তাহাদিগকে অসুবিধায় ফেলিয়৷ আমাদের জিনিষসকলের অল্প অংশের ক্রেত ব্রিটেনকে লাভবান ও খুশি করি। ভারতবর্ষ স্বাধীন নহে বলিয়। এ পর্য্যন্ত ইহার বাণিজ্যিক সব আইন ব্রিটেনের সুবিধার্থ প্রণীত হইয়াছে। তাহ হইলেও, ইংলণ্ডের ডোমীনিয়ন ও উপনিবেশগুলি বাণিজ্য বিষয়ে সাম্রাজ্যিক সুবিধাদান ૨ છે -- বিবিধ -সঙ্গ—কাপাসশিল্পে ব্রিটেনকে বাণিজ্যিক স্থবিধাদান > "> SMAMSMSM AMAAASAAAA AMMAMMMAMSBM MAMAAAMMMAA SAMMMAMASAM AMAMMMMM MMM MAAAS নীতির পক্ষপাতী না হওয়ায়, ব্রিটিশ গবন্মেটি এ পর্য্যস্ত সমগ্রসাম্রাজ্যব্যাপী এমন কোন ব্যবস্থা করিতে পারে নাই, যাহতে সাম্রাজ্যের সব দেশে ঐ নীতি চলিতে পারে ; সুতরাং ভারতবর্গেও উহা এতদিন চালান হয় নাই । কিন্তু সম্প্রতি ভারতীয় কাপড়ের কল গুয়ালাদিগকে সাহায্য করিবার ওজুহাতে ঐ নীতির স্বচ্য গ্র ভারতীয় বাণিজ্যশুল্কের ব্যবস্থার মধ্যে প্রবেশ করান হইয়াছে ; তাহ। ক্রমে ফালের আকার পরিণ করিতে পারে—যদি ইতিমধ্যে ভারতবর্ষে স্বরাজ প্রতিষ্ঠিত না হয়। এই কুটনীতিকে সংস্কৃতে 'চঞ্চুপ্রবেশে মুণ্ডপ্রবেশঃ’ বলা হয়। কাপাসশিল্পে ব্রিটেনকে বাণিজ্যিক সুবিধাদান কোম্পানীর আমলে কি প্রকারে রাজশক্তির অপ ব্যবহার দ্বারা ভারতবর্ষের তুলার স্থতার ও কাপড়ের শিল্পবাণিজ্যের সমূহ ক্ষতি করা হইয়াছিল, তাহার ইতিহাস এখন শিক্ষিত লোকের মোটামুটি জানেন । তাহার পর নানা অসুবিধা সবেঃ ভারতবধে দেশী লোকদের কতকগুলি স্নতার ও কাপড়ের কল’ হইয়াছে। বিলাতী কলওয়ালদের প্রতিযোগিতায় তাহার। সুপ্রতিষ্ঠিত হইতে পারে নাই । তাহার উপর কয়েক বৎসর হইতে জাপানের প্রতিযোগিতাও অত্যন্ত প্রবল হইয়াছে । তাহাতে শুধু বোম্বাইয়ের কল ওয়ালারা নহে, বিলাতী কলওয়ালারাও বিপন্ন ও উদ্বিগ্ন হইয়াছে। এ অবস্থায় ভারতীয় কলগুলিকে বাচাইবার জন্য বিদেশী কাপড়ের উপর আমদানী শুল্ক বসাইবার অধিকার ভারত গবন্মেন্টের আছে— আত্মরক্ষার জন্য সব দেশের গবন্মের্ণটই ইহা করিয়া থাকে । কিন্তু আমাদের দেশের গবন্মের্ণট বিলাতী । সুতরাং প্রভুত্বশক্তিসম্পন্ন ইংরেজ রাজপুরুষের এই সুযোগে ভারতবর্ষের উপকার করিবার ওজহাতে নিজেদের দেশের সুবিধার ব্যবস্থা করিয়া লইয়াছেন । বিদেশ হইতে আমদানী কাপড়ের উপর সামান্য একট। শুল্ক ছিল । তাহা বাড়াইয়া এবারকার বজেটে শতকরা ১৫ টাকা করা হয় । এইখানে থামিলে কোন কথা উঠিত না । কিন্তু ভারত-গবন্মেটি তাহদের শুল্ক বিলে