“নায়মাত্মা বলহীনেন লভ্যঃ” 、クっ* マtちt =కా ఇఆ డె=>site, S<< ఇ ==ম সনথ খ্যা আওরংজীবের জীবন-নাট্য স্যর যন্ত্রনাথ সরকার, সি-আই-ই সম্রাট আওরংজীবের জীবনী ষাট বৎসর ধরিয়া ভারতের ইতিহাস ভিন্ন আর কিছুই নহে । তিনি পিতার অধীনে বিশ বৎসর নানা প্রদেশে শাসনকৰ্ত্তার, নানা যুদ্ধে সেনানায়কের কাজ করেন ; ইহার মধ্যে প্রথম দশ বংসরে তেমন কিছু বড় ঘটনা ঘটে নাই। কিন্তু শেষের দশ বৎসর এবং নিজের পঞ্চাশ বর্যব্যাপী রাজত্বকাল এত গুরুত্বপূর্ণ যে, তাহাতে ভারতের ইতিহাসে এক নূতন যুগের সূত্রপাত হয়, মুঘল-সাম্রাজ্যের ভাগ্যে ঘোর পরিবর্তন আনয়ন করে । বাদশ আওরংজীবের অধীনে মুঘল-সাম্রাজ্য সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক দূর বিস্তুত হয়। পশ্চিমে ঘাজনী হইতে পূৰ্ব্বপ্রাস্তে চাটগ পর্য্যস্ত, উত্তরে কাশ্মীর হইতে দক্ষিণে কর্ণাটক ( কাবেরী নদী ) পৰ্য্যস্ত,—সমস্ত ভারতের তিনি একচ্ছত্র অধীশ্বর । তাহ ছাড়া, স্বদূর লডকু ( "ছোট তিব্বত” ) এবং মালাবার ( ভারতবর্যের দক্ষিণ কোণ ) তাহাকে চক্রবর্তী বলিয়া স্বীকার করে, তাহার মুদ্রা সেখানেও ছাপা হয় । ভারতীয় ইসলাম,অন্তিম রাজ্যবিস্তার করিতে সমর্থ হয়। ইংরাজ-অধিকারের পূৰ্ব্বে ভারতের এতখানি আর কোন সম্রাটের অধীনে একতার সূত্রে গাথা হয় নাই । অথচ, এই সাম্রাজ্য যে শুধু আকারে অতুলনীয় ছিল তাহাই নহে, ইহার প্রদেশগুলি বাদশাহের নিজ কৰ্ম্মচারীরা, তাহারই হুকুম লইয়া একই শাসন-পদ্ধতি অনুসারে শাসন করিত ; গোটাকতক ছোট ছোট করদ রাজ্যে মাত্র সামন্ত-রাজারা দণ্ড চালাইতেন । এই কারণে অশোক, সমুদ্রগুপ্ত এবং হর্ষবৰ্দ্ধনের সাম্রাজ্য আওরংজীবের সাম্রাজ্যের তুলনায় ছোট । কিন্তু যে বাদশাহের সময়ে দেশীয় ভারতে একচ্ছত্র সাম্রাজ্যের এই পূর্ণ বিকাশ হয়, ঠিক তাহারই জীবদ্দশায় উহার ভাঙ্গন এবং পতনের প্রথম চিহ্নও প্রকাশ পায় । আওরংজীবের অনেক পরে নাদির শাহ অথবা আহমদ শাহ আবদালী দিল্লী অধিকার করিয়া স্পষ্ট দেখাইয়া দেন যে, “দিল্লীশ্বরে বা জগদীশ্বরে বা” অসহায় পুত্তলিকামাত্র, છારું যুগে-- ੋਂ বাহিবেক চমক তাহার ভিতরের অসারত
পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।