যুগাবতার ঐযতীন্দ্রমোহন বাগচী জ্ঞানের দুয়ারে প্রেমের মিলন, প্রেমের দুয়ারে কাজ— যুগে-যুগে-আসা যত অবতার মানুষে মিলেছে আজ ! স্বরধুনীধারা ত্রিধ বিভক্ত অম্বুরাগে রাঙি’ হয়েছে রক্ত— মানবের দেহে মুক্তি বিলায়ে দেবতারে দিতে লাজ । মাটির মানুষ বহিরিল পথে মাটিতে চরণ ফেলি, বাতাসে বাতাসে ধ্বনি উঠে তার আকাশের দ্বার ঠেলি ; এপারে ওপারে লাগে কানাকানি, ভূভুবস্ব মন জানাজানি— জগতের আঁথি উঠিছে চমকি তারায় নয়ন মেলি ! কে কোথা আছিস তন্দ্র জড়ায়ে, আয় তোরা ছুটে আয়, যুগরথে ঐ যুগের সারথী তোরি দ্বার দিয়ে যায় ; ধূলিরেণু হ’ল ফুলরেণু আজি, সকল দ্বন্দ্ব সঙ্গতে সাজি’ শাস্তিশখে উঠে বুঝি বাজি সিন্ধুর সীমানায় ! ইতরে মেথরে কোল দেয় কেরে চৈতন্তের মত', করুণ হাসির দীপ্তিতে ফিরে আসে কি রে তথাগত ! কৰ্ম্মযোগের নূতন গীতায় z: কার বাণী শুনি—চিনিস কি তায় ? দেশের সীতায় ফিরাতে এ কা’র নববনবাসত্রত ! সত্য-কঠিন কণ্ঠে সে কহে—শত্ৰু আমার নাই, জীবজগতের যে কেহ যেখানে, সবি যে আপন ভাই ;
- द्भ আমার বিলাস-বাসনা, রূপ ও সোনার হীন উপাসনা, স্বার্থকুটিল হিংসা কামনা—শত্রু আমার তাই !
মানুষের পাপ শত্রু তাহার, আত্মা মৃত্যুহীন, পাপের বিনাশে জীবের মুক্তি—সত্য অপরাধীন ! যুদ্ধ আমার আঁধারের সাথে, হিংসা-অস্ত্র লাগে না তাহাতে, দীপ্ত প্রেমের শিখাতে যে তার পরাভব চিরদিন ! 轟 轟 舉 韃 সংযত দেহে সংযত মনে রুধিতে তাহারি পথ, ধর্মের বরে সচল হ’ল কি হিমাচল পৰ্ব্বত । ভীষ্ম-কঠোর সত্যনিষ্ঠ स्रष्ट्रप्टेनभ माथि' अजैष्ट শাস্ত সুধীর নিরস্ত্র বীর ইাকে তার জয়-রথ। বিস্ময়ে মূঢ় জগতের জীব হেরি সেই অভিযান, জগৎ নাথের রথের কাছিতে বুঝি-বা পড়িছে টান! মেদিনী মুছিয়া মাটির লজ্জা স্বর্গের পথে করে কি সজা— প্রেমের যুদ্ধে জয়ী করিবারে মানুষের সম্মান !