৪র্থ সংখ্যা ? MAeYAAA AAAA SAAAAA ASASASA AAA AAAA AAAA AAAAeMSM AAAA SAAAAS AAAAA AAAAMMMMeMeAMMSMeMMAAMeeM AAAASAA AAAS ইহা স্বীকার করিতে হইবে, যে, সকল সম্প্রদায় ও প্রদেশের লোকদের ইহা বৃহত্তম সভা । কংগ্রেসবহিভূত লোকেরাও ইহা আজকাল স্বীকার করিতেছেন। জাতীয় উদারনৈতিক সংঘেও ন্যাশন্যাল লিবার্যাল ফেডারেশনেও) সকল প্রদেশের ও সম্প্রদায়ের লোক আছেন । কিন্তু এই স ভাঁর সভ্যসংখ্যা ও প্রভাব কংগ্রেসের চেয়ে অনেক কম | দেশের কেবল এই দুটি সভাতেই সকল প্রদেশের ও সম্প্রদায়ের লোক আছেন । কংগ্রেস আগে ডোমীনিয়ন ষ্টেটাস লইতে রাজী ছিলেন ; এখনও কাৰ্য্যতঃ ভারতবর্ষের আভ্যন্তরীণ সব বিষয়ে পূর্ণ ক্ষমতা পাইলে আপাততঃ তাহাতেই মহাত্মা গান্ধী ও পণ্ডিত মোতীলাল এবং ংগ্রেসের অন্য নেতারা রাজী হইতেন । সাম্প্রদায়িক সভাগুলির মধ্যে মস্লেমলীগ, হিন্দু মহাসভা, শিখদের সভl, মন্দ্রিাজ অঞ্চলের অ-ব্রাহ্মণ সভা উল্লেখযোগ্য । ইহঁরা কেহই ডোমীনিয়ন ষ্টেটাস অপেক্ষ কম কিছু চান নাই । সুতরাং দেখা যাইতেছে, ডোমীনিয়ন ষ্টেটাসই ভারতীয়দের নিম্নতম রাষ্ট্রনৈতিক দাবী । অতএব এই দাবী নিৰ্দ্ধারণ করিবার জন্য কোন কনফারেন্সের প্রয়োজন ছিল না। গত মহাযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ গবন্মেণ্টের লোকেরা বfর বার ঘোষণা করিয়াছিলেন, যে, পুথিবীতে সব জাতির সেল্ফ-ডিটারমিনেশুনের অর্থাৎ নিজ নিজ রাষ্ট্ৰীয় ব্যবস্থা নিৰ্ব্বাচনের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করিবার জন্য যুদ্ধ করা হইতেছে। অথচ ভারতবর্ধকে যুদ্ধের অবসানে সে অধিকার দেওয়া হয় নাই, এখনও দেওয়া হইতেছে না । কনফারেন্সের ব্যবস্থা দিল্লীতে না করিয়া লগুনে করাতেও ত ভারতবর্ষকে হেয় করা হইয়াছে । আলোচিত হইবে ভারতবর্ষের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা, ব্রিটেনের নহে। অতএব কনফারেন্সের প্রয়োজন থাকিলে তাহা ভারতবর্যেরই কোথাও করিলে সঙ্গত হইত। ভারতের প্রতিনিধিনির্বাচন ভারতবর্ষের প্রতিনিধিরা ভারতীয়দের দ্বারাই নিৰ্ব্বাচিত হওয়া উচিত। তাহ ব্যবস্থাপকসভাগুলির ۹ لا-اس-t۹) বিবিধ প্রসঙ্গ-ইঙ্গ-ভারতীয় কনফারেন্সের উদ্দেশ্য SSMAMAMMA AMeAMMAAA AAAASAAAAASA SSASAS SSAS అతన নিৰ্ব্বাচিত সভ্যদের দ্বারা হইতে পারিত। কিন্তু এখন ংগ্রেসওয়ালা প্রীয় সব সভ্য পদত্যাগ করায় ব্যবস্থাপকসভাগুলি আগেকার মত দেশের প্রতিনিধিত্ব দাবী করিতে পারে না । অতএব এখন কংগ্রেস, উদারনৈতিক সংঘ, মস্লেম লীগ, হিন্দু মহাসভা, শিখসভা ও অব্রাহ্মণসভাকে প্রতিনিধি নির্বাচন করিতে বলিলে ঠিক্ হয়। অবশু, ংগ্রেসকেই অৰ্দ্ধেকের কিছু উপর সভ্য নিৰ্ব্বাচন করিতে দেওয়া উচিত ; কারণ কংগ্রেস দেশের সর্বাপেক্ষ অধিক প্রতিনিধিস্থানীয় । ইঙ্গ-ভারতীয় কনফারেন্সের উদ্দেশ্য ভারতবর্ষের লোকেরা কিরূপ রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা চায় তাহা জানিবার জন্য কোন কনফারেন্সের প্রয়োজন নাই, দেখাইয়াছি। তাহাদের নূ্যনতম ও নিম্নতম দাবী ডোমীনিয়ন ষ্টেটাস । অবশ্য, যদি কংগ্রেসের অধিকাংশ সভ্য ইহাতে রাজী না হন, তাহা হইলে তাহদের ঈপ্সিত পূর্ণস্বরাজের জন্যই তাহার চেষ্টা করিবেন। কিন্তু আমরা দেশের বর্তমান লোকমত যতটা বুঝিয়াছি, তাছাতে মনে হয়, পুরা ভোমীনিয়ন ষ্টেটাস হইলেই এখন দেশ অনেকট। সস্তুষ্ট হইতে পারে, যদিও ব্যক্তিগত ভাবে অনেকে আমাদের মত পূর্ণস্বরাজের পক্ষপাতী । ডোমীনিয়ন ষ্টেটাস সকল ডোমীনিয়নে ঠিক্ এক রকম নয়। ভারতবর্ধের জন্য উহা যেরূপ হওয়া চাই, সেই ব্যবস্থার ক্ষুদ্র বৃহৎ অংশগুলি স্থির করিবার নিমিত্ত এবং ভবিষ্যতে নির্দিষ্ট কোন একটি তারিখে পূর্ণ ডোমীনিয়ন ষ্টেটাস হুইবার পূৰ্ব্বে আপাততঃ কোন কোন বিষয়ে অস্থায়ী বিধি কি হওয়া চাই, তাহ নিৰ্দ্ধারণ করিবার জন্য কনফারেন্স দরকার হইতে পারে। কনফারেন্স ডাকিবার ইংরেজ-পক্ষের অন্য উদেশ্ব থাকিতে পারে, কিন্তু সেট যে কি, তাহা কেবল অকুমান করা যায়, ঠিক করিয়া বলা যায় না । সেই উদ্দেশ্য অকুমান করিতে গেলেই অবশু রাজনৈতিক কূট চালের কথা উঠিবে। লর্ড আরুইন বা মিস্টার ম্যাকডোনাল্ড বা মিঃ বেন কুট
পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৬০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।