পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] আমার বিজয়ার প্রণাম, ভালবাসা, ভক্তি সব নিও। বাবাকে আমার বিজয়ার প্রণাম দিও। দিদিমণিটাকে দেবে ? আচ্ছা দিও। দিদিমণির কাছে যে চিঠিটা লিখলাম, সেটা ওকে দিও। ঠাকুর, ঝড়স্বা, কেষ্ট, ওদের সবাইকে বলে যে, খোকাবাবু বিজয়ার শুভেচ্ছা জানিয়েছে। চিঠি পাওয়ামাত্র উত্তর দিও। ম, আমার বড় মধুপুর দেখতে ইচ্ছে হচ্ছে। আমি ত ছ’তিনবার মধুপুর গিয়েছি, কিন্তু তবুও আমার এবারও যেতে ইচ্ছে হচ্ছে, তোমার জন্যে মন কেমন করছে বলে যেতে চাইছি না, আমি এখানে থাকতে পারি, তোমার জন্তে কষ্ট হচ্ছে, তবু আমি থাকতে পারি। তুমি যদি মধুপুরে যেতে বল তবে আমি যাব মিহিরদার সঙ্গে ৷ একথা কিন্তু আয় কাউকে বোলো না যেন । 零。 SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS ---তোমার ধোকা পু;--আচ্ছ মা, তোমরা যদি এখন ফিরে আস, জাহ’লে ত এর পরে বড়দিনের ছুটির সময় আমরা সবাই মধুপুর যেতে পারি,—আমিও স্বন্ধু । বড়দিনের সময় যদি আৰার যাওয়া হয় তাহলে মিছিমিছি gখানে এখন বেশীদিন থেকে আর কি হবে ? তোমরা কালই চলে আসতে পারবে না –তোমার গোক । পু—ম তুমি শীগগির আসবে না ? থোকা" পত্র পড়া শেষ করিয়া চুপ করিয়া : রহিলাম, আমার কিছু বলিবার ছিল না ! কোন কথা না বলিয়া সবিতা അ, المه অন্তরে বাহিরে ཤོད་སྲོལ་ 47 ৭২৫ SS SSAAAAS SAAAA AAS AAAA S AAAAA AAAASASASS -- - - - - - - ۔ ---۔---.w- - - আমার হাত হইতে চিঠিখানা গ্রহণ করিয়া সযত্নে ভাজ করিতে করিতে উঠিয়া গেল । आयात्र भने इन्ज, কুমার যেন অকস্মাৎ সিড়ি দিয় উঠিয়া আসিবে, লঘুচরণে আসিয়া সবিতাকে বলিবে, “ম, তোমায় ছেড়ে আমি থাকৃতে পারি,—বড় হয়েছি কি না, সেইজন্তে-তোমার জন্তে মন কেমন করে, তবু আমি থাকৃতে পারি। আমি এসেছি, তোমার জন্যে বড় কষ্ট হয়, কিন্তু সেজন্তে আসিনি,—এই এলুম, এমনি..” কুমার চলিয়া গেল,—সহদেবের দ্বীপান্তরবাসের সঙ্গে সঙ্গেই সবিতার বাহিরের দুঃখও যেন আর তিন মাত্র অবশিষ্ট রহিল না। তাহার অস্তরের মন্দিরে আ৪ শিশুদেবতার পূজা চলে। উপকরণ সব কুমার নিজেই রাখিয়া গিয়াছে,—তাহার জুতা, মোজা, তাহার খাত, বই, দোয়াত কলম, তাহার চিঠি, তাহারু মাতৃস্নেং লোভাতুর মন, তাহার সব ভুলনি “মা” ডাক । আয়োজনের ক্রটি নাই, নিষ্ঠারও অভাব হয় না। কিন্তু সবিতার চোখে রাস্তার পাশে পাশে কুমারের রও দেখা যায় । বোন আমার শাস্তি পায় না । সেই আগেকার মতন দিন কাটিয়া যায়, পুরাপুরি চব্বিশ ঘণ্টাহ লাগে, না কম, না বেশী । কিন্তু আসি সবিতার দাদার স্থান জুড়িয়া থাকি । আমার কাঠখোট্টা চোগে জল আসে । ছোট ছেলেটি, হাসিমুথে আসিত, বলিত, “পাচ পোয় অণু চাই ।” দাম ধরিতাম, আমার কেন দামের অপেক্ষা শু কম । ইউনিভাসিটির ডিগ্রীর দাম, আমার লোকসানের দাম তাহার হাসির মূল্যে শোধ পাইয়াছি ।