পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্য। ] আমরা বিপুলয়িতন মন্দির চত্বরের ‘বালে আগতঙ' ব৷ বস্বার জন্য কাঠের তৈয়ারী মাচা-যুক্ত আটচালার, আর মেরুগুলির পাশে পাশে ঘুরে বেড়ালুম। একটু দূরে বেপাকিস্ট্র –নৈবেদ্য-বেদি ( গীফুক্ত পাকে-কর্তৃক গৃষ্ঠাত ) পূব দিকে আর একটী ঢালু-গা পাহাড়ের উপরে আর কতকগুলি মন্দির দেখতে পেলুম | * সঙ্গের প।মাঙ্কটাকে জিজ্ঞাস ক’রলুম, ‘রূপ! ড়ে ৪আ’ অর্থাং দেব-রূপ বা দেবমুৰ্বি কোথায় ? মন্দির চত্বরের এক কোণের দিকে একটা কাঠের ঘরের ভিতরে নিয়ে গেল ; ঘরটার ভিতরে আর বাইরে কতকগুলি পাথরে কাট। মূৰ্ত্তি ভগ্নাবস্থায় রয়েছে, কতকগুলি একেবারে টুকরো টুক্‌রে। হ’য়ে রয়েছে, টুকরোগুলি ইতস্ততে বিক্ষিপ ; আর কতকগুলি অনেকট। ভালো অবস্থায় has relief বা শিলা-ফলকে বা শিলা-খণ্ডে পোদিত মূৰ্ত্তি, পুরো কুঁদে বা • কেটে বা’র করা নয় ঘরের ভিতরে দেয়ালে ঠেসান দিয়ে দাড় করানো । অযত্নে রাখার দরুন, স্বাভাবিক কারণে ক্ষয়ে গিয়ে আর পীড়ে গিয়ে ভেঙে যাওয়ায় মুষ্ঠিগুলির సె చి-ృa দ্বীপময় ভারত Գ ՑԳ এই দশা । মূৰ্ত্তিগুলি উড়িঘার মন্দিরের গায়ে সে মন দেড় হাত ছ হাত সব, মূৰ্ত্ত থাকে, যেই ভাবের । কতকগুলি ং দেবতার, কতকগুলি দেবীর ; প্রাচীন যবদ্বীপীয় ধরণের কাজ বলে মনে হ’ল। শিব, বিষ্ণু আছেন আর দুর্গ। আছেন ব’লে মনে হ’ল । এ মূৰ্ত্তি গুলির পূজা হয় না, প্রাচীনকালে হয় তে। এখানে কেউ এনে রেখে থাকবে, তাই এমনি অযত্নে পড়ে আছে ; বলিদ্বীপের মন্দিরগঠন প্রণালী প্রাচীন যবদ্বীপের প্রণালী বা ভারতবর্ষের প্রণালী থেকে আলাদা, পাথরের বিরাট মন্দির যুবদ্বীপ আর ভারতে সেমল পাওয়া যায়, তেমন বলিদ্বীপে অজ্ঞাত ; ভাই মুক্তিগুলি 것'이 ত’তে পারে নি । আমরা দেব-মন্দিরের বিগত দেখতে চাইলুম । শুনলুম, কতকগুলি পিতলের মূৰ্বি আছে, সে সুব মূৰ্ত্তি উংসব বা পৰ্ব্ব-দিবস উপলক্ষে বা’র করা হয়। কিন্তু সেগুলি অতি পবিত্র জিনিস, স্বয়ং পদ গু-ঠাকুর ছাড়া আর কেউ সে এত দরে এসেছি, কোথ! ; মৃত্তি স্পর্শ করবার অপিকারী নন । মৃত্তিগুলি না দেখে বা ৪য় ঠিক নয়, বিশেষ আমি ভারতবর্ষ থেকে আগত ব্রাহ্মণ, আমার সম্বন্ধে আপত্তি পারে না । দেউএস তার বাকেদের এই সুযোগে মূৰ্ত্তি দেখতে আপত্তি নেই । প্রেউএস তখন পামাঙ্গকে ব’ললেন, কুছ পরোয় নেই, পাস ভারতবর্যের পদণ্ড উপস্থিত, ইনি দেবাচ্চনায় অধিকারা, এ কে দেখতে দ। ও । পামাঙ্কষ্ট কতকট। ইচ্ছায় কতকট। অনিচ্ছায় আঙিনার মধ্যে একটা মেরুর কাছে আমাদের নিয়ে গিয়ে ব’ললে, এক্ট মেয়র ভিতরে মূর্ব আছে । ব’লে চাবির গোছ। থেকে একটী চাবি আলাদ] ক’রে দেপিয়ে ব’ললে মে এই চাবি দিয়ে মেরুর দরজার ভাল খুলে ভিতরে ঢুকতে হবে । মেরুটা তার কিছুই নয়, উচ্চ ইটের দাওয়ার উপরে কাঠের ছোট একটা ঘর, দু তিনটা ধাপযুক্ত কাঠের সিড়ি দিয়ে ঘরের মেঝেয় উঠতে হয় ; ঘরের চারদিকে বারান্দ!, ঐ পাদপীঠরূপ দা ওয়াকে অবলম্বন ক’রে ; ধরের কাঠের তৈরী ছাত, তার উপরে গড়ের চাল,—নেপালী মন্দিরের মতন, স্তরে স্তরে বাইরে খড়ে ছাওয়া কয় স্তর ছাজ বেরিয়ে এসেছে। পামাপ্ত পার্টুতে