পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম সংখ্যা ] মেয়েরা এসেছেন, এরা এক শ্রেণীর দেয়াসিনী বা দেবসেবিকার কাজ করেন ; এরাই সব সাজাচ্ছেন ; দ্বার-পাশ্বে পদণ্ড-ঘরের মেয়ে-মাতা ও কমৃ]] রঙীন ‘কাইন’ বা বস্ত্র প’রে চুলে ফুল গুজে সদ্য-স্নাত। অন্য মেয়ের সাহায্য করছে, বা ইাঢ় গেড়ে বসে আছে । একটা আটচালায় গামেলান-বাজিয়ের ব’সে তাদের ওই চমৎকার বা জন। বাজাচ্ছে । লোকজন এত, কিন্তু হৈ চৈ কলরব নেই বললেই হয়। এট। ভারী আশ্চৰ্য্য লাগল। উচু উচু কাঠের নৈবেদ্যু-বেদির উপরে ফলের স্তপ, আমাদের বিবাহের চালের গুড়োর তৈরী শ্রীর আকারে ভাতের স্তপ, এই সব সাজাচ্ছে। পূজার উপচার দ্রব্য দেখলুম,—মেয়ের সব সাজিয়ে সাজিয়ে তৈরী ক’রে রাখছে –ফুলের মতন কাজ করা তালপাতার দ্বীপময় ভারত AA AMAMAMMMMMMMS eMMMMMSAAAAAA AAAA SAAAAAMMAMAMAAA AAAA AAAA MMAAA AAAA SAAAAA AMMA SAM AMMAMAAA SAAAAASA SAASAAAS Գ8 Ֆ মূৰ্ত্তি ; তালপাতার দোনায় নব পল্লব, কল, আর তালপাতার মোড়কে কি একটা বস্তু রয়েছে দেখলুম ; আর বেলপাতার মতন একটা ক’রে পাত কাঠি দিয়ে লাগিয়ে এই দোনায় রেখেছে ; আর খুটিনাটি নানান জিনিস, এই সব পাতায় ফুলে ফলে তৈরী, একটার নাম শুনলুম ‘সাম্পিয়াং’, একটার 'পুদা, একটার ‘রুর। --এই পূজোপচারের অর্থ বা উদ্দেশ্য কে বুঝিয়ে দেবে ? সন্ধ্যে তখনও হয় নি ; বিকালের স্বৰ্য্যাস্তের মধ্যে মন্দির প্রাঙ্গমে ঘুরে ঘুরে দেখতে লাগলুম , সমস্ত জিনিসট। বাঙলির উংসবের মতনই মনোহর লাগল । - তার পরে সন্ধ্যের অন্ধকার ঘনিয়ে আসতে পুনরায় যাত্ৰা ক’রলুম, ভর সন্ধেীয় બામાત્ર ફાઇન বাসায় ফের। গেল । মোটর গাড়ী সারাদিনের ভাড় নিলে সাড়ে সতেরে গিলডার। সকলেই শ্বাস্থ, রাস্ত, ক্ষুধান্ত । স্নান-টান সেরে সায়মাশ চুকিয়ে নিয়ে বারাদায় চেয়ারে গ। ঢেলে আড়ার জন্য বস। গেল । কবি তাম্পাক্‌-সেরি ৬ এ আছেন, ভালোই আছেন, - টেলিফোন মোগে এ খবর তপন আমাদের কাছে এল' । ( ৯ ) বলিদ্বাপ—3,৬-কুড়, ৩০শে আগষ্ট ১৯২৭, মঙ্গলবার – আজ সকাল বেলট। কারাঙ-আসেমেই কাঢ়ল । সকালে একবার রাজবাড়ীতে গেলুম, তার পরে প্রাচীন পুরী’ আর একবার ঘুরে ফিরে দেখে এলুম। রাজার কাছ থেকে বিদায় নিলুম । তিনি তার ছবি আমায় দিলেন, বলিদ্বীপীয় ধরণে তাক ছবিও একখানি দিলেন–বিষয়, ‘স্মর-রতি । শ্রযুক্ত লোকুমলের দান ডচ ভাষায় অনুদিত গীত: একখানি, আর সঙ্গে ছিল কিছু মৈন্তরের ধূপ, এই দুটা সামান্ত জিনিস তাকে উপহার দিলুম। সাড়ে দশটায় আমরা দুখান মোটরে করে কারঙিআসেমের পাসাঙ্গ,হান থেকে কুঙ-কুঙ, ধাত্র করলুম। একখানা মোটরে সব মালপত্র উঠল। রঙ-কুণ্ড অবধি দুখান৷ গাড়ীর ভাড়া নিলে সতেরে গিলডার। সেই