সোনার থালা, গিনির মালা, ভালবাসার ভাণ, অভিনয়ের উৎপাতে হায় বিষিয়ে গেছে প্রাণ । শয়তানেরি জয়-তানেরি কোরস-স্বরে বাজিয়ে ভেরী, ’ দোস্ত-মুখের মুখোশ পরে’ শক্র হানে বাণ । মদন-পুজার পাত্র ভরি’ ফেনিল মহুয়ায়, • করছে দেপ’ খুনোখুনি রাঙিয়ে দুনিয়ায় ; রূপের রঙীন মাকাল ফলে মুনির মানস নেশায় টলে,— কাব্যে ডাহা মিথ্যা কথা প্রেমের কল্পনায় । আসিতে মুখ- দেখাদেখি, ক্ষ্যাপার গান শ্রীকরুণানিধান বন্দ্যোপাধ্যায় বুদ্ধি পাটোয়ারি, স্বার্থ শানায় গুপ্তি-ফলক,— যাই গে৷ বলিহারি । বাইরে চিকণ, ভিতর ভূয়া, আমাশার পাশায় খেলছে জুয়া, বিনয়-ঢাকা অহংকারে - মত্ত নরনারী । ‘ধৰ্ম্ম ? সে তো দুৰ্ব্বলতা’— ইাকে নাদির শাহ— ‘জোর-জুলুমে লও গো কাড়ি’ যে ধন তুমি চাহ । চায় রমণী বীরের পাণি, এইটুকু সার সত্য মানি,— যৌবনেরি বারুদ-আগগুন করুকৃ গৃহ-দtহ । "বহুৎ আচ্ছা, সাবাস সাবাস, রটুবে তোমার নাম,— কোমলতায় খেদিয়ে দূরে বাজাও অণপন কাম । ত্যাগের চেয়ে ভোগ সে ভালো, জালো মশাল প্রলয়-অালো, চিতার পারে শাস্তি আছে নাই বা জানিলাম ! পুণ্য-পাপের শূন্ত দাবি, ফণক আওয়াজ তার ; অরণ্যে হায় রোদন মিছে, ব্যর্থ হাহাকার । কতই দুখী আতুর জন ফেলছে চোখের জলের কণা,--- কি যায় আসে ? কাদূে—হাসে দুনিয়া চমৎকার ”
- * *
তোমরা শেষে বক্র হেসে’ কবৃলে প্রবঞ্চনা – প্রতিদানে পেলাম শুধু কুর্দশা-লাঞ্ছনা । ডরাইনেক সমাজকে অণর, পায় দলি তার স্থম্ম বিচার,— ফু’স্ছে বুকে কেউটে সাপের প্রতিশোধের ফণা । ভেকের মত মুখ লুকাবে ভণ্ড-ভীরুর দল, চোরাবালির চরে তাদের থামবে কোলাহল । বুধি। -বটের . কোটর-বাসী জরদগবের গলায় র্যশসি