পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

« sè সংখ্যা | gছুঃছেন তাহার। ত চেষ্টা করিলে নিজেদের জন্য একটা ভাষা স্বষ্টি কaিrচ পয়েন, অথব। বাংলা ভাষায় জোর দিতে পারেন । ৪ । ঔষধ দেওয়াট। বে কিসে দোষের হইল তাহ বুঝিতে পারিতেছি না। রোগ বৃদ্ধি এবং স্বস্থ সবলকায় লোক কমিয় যাওয়ার কারণ কি ঔষধ দেওয়া ? :গাছ-গাছড়া ব্যবহার করাটা অসভ্যত। লয় । টাক। খরচ করিয়া পেটেণ্ট ঔষধ না কিনিলেই হয় । ঔষধ দেওয়ার উদেখ বাস্তবিকই দরিদ্র ও অসহায় লোকের সাহায্য করা । “ত্তষুধ গলাধঃকরণের সঙ্গে সঙ্গে প্রভু যীশুকে একমাত্র পরিত্রা ত৷ বলিয়া বিশ্বাস করা" কথাটি রায় মহাশয় আ সুগ্ৰহ করিয়া একট ভাবিয়া দেখিযেন । ৫ । মদ বন্ধ হইয়াছে ভালই, এখন সিগারেট বন্ধ করিবার চেষ্ট। করা দরকার। র্যাহার। খ্ৰীষ্টিয়াম নন, কোনদিন মিশনারীদের সংস্পর্শে নক্ষত্র সমাজ bró を আসেন নাই এমন লক্ষ লক্ষ লোক আজ সিগারেট, চা ব্যবহার করিতেছেন । • "যীশুর ভাব পাইয়। ছেলের পিতাম। তার বিরুদ্ধে দাড়াইবে, পিতামাত। ছেলের বিরুদ্ধে দাড়াইবে ।" নিউ টেষ্টামেন্টের এই কথার বিকৃত ব্যাখ্যা করিয়া যদি কোন প্রচারক প্রচার করেন তবে তিনি ভুল করিতেছেন। যতদূর মনে হয় সে ভাবের প্রচার হয় নাই । ব্যর্থ এবং নিম্প্রয়োজনীয় অনুকরণ করা বুদ্ধিমানের কাজ নয় । ময়ুর কপনও কাককে ময়ুর সাজিতে ডাকে না, কাক যদি নিজে ইচ্ছ। করিয়া ময়ূর হইতে চায় তবে তাহাতে ময়ূরের দোষ দেওয়া যায় ন৷ কাককেই নির্যাতিত ও হাস্যাম্পদ হইতে হয় । স্ত্রীঞ্জ্যোতিরিন্দ্রনাথ সোমদার নক্ষত্র সমাজ: ঐপ্রিয়ম্বদা দেবী শীতের তুষার রাতে আকাশের পশ্চিম কোণার রঙীন তারাটি মেরে শুধাইল ডাকি, 梁 “ঘুমাইলে নাকি ? কথা যে বলিতে চাই যতটুকু রাত আছে বাকী মোর সুখ দুখ গাথা মনের কথা সে আপনার ! ভোরের নাহিত দেরী, আর কেন ঘুমের প্রয়াস ? মিলিত এখন যদি মদির মধুর, করি ভরপূর পত্রিখানি তুলিয় দিতাম হাতে হয়ে যেত দূর, শ্রান্তি যত, ভুলে যেতে বেদনার শত হা-হুতাশ তোমারো কি লাগে শীত, হে মঙ্গল, এই পৌম রাতে ? সংগ্রাম অস্থর তুমি, অমঙ্গল সার্থী কেন জাগে। রাতি, কিসের সে বিভীষিক অনিদ্রীয় স্নান করে ভাতি মুদিতে পার না আখি নিদ্রা লাগি নিশি না পোহাতে ? কৃত্তিকা, ভরণী, পুষ, মঘ। আর দীপ্ত মৃগশিরা অশ্লেষা অশুদ্ধযাত্রা, যমজ অশ্বিনী, অদৃষ্ট কাহিনী বলাবলি করি কা’র, ভোর কর ত্রিযাম যামিনী ?

  • Robert (iroaves-dà total oxta

لا لإحصمحbه ج শুক্ল রাতি স্নান হেন, আসে যেন অম। সে তিমির পুয়া সে মুচকি হেসে পাক চোপে কয় চুপি চপি, শোন মাই বুঝি ? অরুন্ধতী কত ধন করিয়াছে পুজি সপ্তর্ষি সাধিয়া, আর শনৈশ্চর অনিবার যুঝি, রক্ত নীল বৰ্ম্মধারী মৃত্যু-সম নিত্য বহুরূপী ! শীতে হিম তার তর। এ নিশীথে ও কালপুরুম কি শিকার করে ? বৃষ মেষ সিংহ আর প্রহরে প্রহরে, আকাশ অরণ্য দন্তে চরণে দলিয়। যার চরে শাসন মানে না করে, নিষ্করুণ একান্ত পরুম ! কুম্ভ কে ভরিছে রাতে, অন্ধমুনি পুত্র সিন্ধুসম ? শব্দভেদী বাণ বক্ষে বিন্ধি হরিয়া যে লইবে পরাণ, দশরথ ব্যtধসম, অন্ধকারে পাবে না সন্ধান অকস্মাৎ ঘুচাইবে জীবনের তৃষ্ণা তীক্ষতম | নীরবে হাসিছে শুকতারা, শুচি-শুভ্র ধ্রুব নিরুদ্বেগ, চারিদিক হতে উঠিছে কত না বাণী দূর স্বর্গপথে, অবোধ্য নহে সে ভাষা, ভাবের উচ্ছ্বাস মনোরথে, ধরিত্রী পুত্রেরি মত, ভিন্ন শুধু গতি আর বেগ ।