পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৮৯৬ প্রবালী—অশ্বিন, t ७०* उश, sभे ५8 ১৩৩৭ श्रृङ्काष्ठद्र उद वित्त्व भृङ्गा लि इनि.' অমৃত সে-মৃত্যু হ’তে দাও তুমি জানি । cमझे निवा औ*jघान प्रांझ, উন্মুক্ত করকৃ অগ্নি উৎসের প্রবাহ। মিলনেরে করক প্রপর বিচ্ছেদেরে করে দিক্‌ হুঃ হে সুন্দর । মৃত্যু হ’তে জাগে। পুপধমু হে অতনু, বরের ত-তে লহে তনু ॥ দুঃখে স্বথে বেদনায় বন্ধুর যে-পথ, সে-দুৰ্গমে চলুক প্রেমের জয়রথ। তিমির তোরণে রজনীর, মন্দ্রিবে সে রথচক্র নির্ঘেtধ গম্ভীর। উল্লঙ্ঘিয়া তুচ্ছ লজ্জা ত্রাস, উচ্ছলিবে আগ্রহণর উদ্বেল উল্লাস । মৃত্যু হতে ওঠে। পুষ্পধনু, হুে অতনু, বীরের তমুতে লহে তনু ॥ অবল থাকাই যে নারীর ললাটে লেখা বিধিলিপি নহে, তাহ সবযুগের নারীরা বুঝিতেছেন । কিন্তু বহু কাব্যে নারীর প্রেম মাধবীলতার সহকার তরকে আশ্রয়ের মত বলিয়া আভাস দেওয়া হইয়াছে। তং হইলে নবযুগের সবলার কি প্রেমহীন হইবেন ? উত্তরের জষ্ঠ কবির "সবল" শীর্ষক কবিতা পাঠ করুন । যথা— নারীকে আপন ভাগ্য জয় করিবার কেন নাহি দিবে অধিকার, হে বিধাত ? পথপ্রাস্তে কেন রবো জাগি, ক্লান্ত ধৈৰ্য্য প্রত্যাশার পুরণের লাগি দৈবাগত দিনে ? শুধু শূন্তে চেয়ে রবো? কেন নিজে নাহি লবো চিমে সার্থকের পথ ? কেন না ছুটাবো তেজে সন্ধানের রথ, দুৰ্দ্ধৰ্ষ অশ্বেরে বাধি’ দৃঢ় বল্গা-পাশে । দুর্জয় আশ্বাসে দুৰ্গমের দুর্গ হতে সাধনার ধন কেন নাহি করি অাহয়ণ . প্রাণ করি পণ ? যাবে না বাসর-কক্ষে বধুবেশে বাজায়ে কিঙ্কিণী, - আমারে প্রেমের বীৰ্য্যে করে অশঙ্কিনী, বীরহস্তে বরমাল্য লবে একদিন সে-লগ্ন কি একাস্তে ধিলীন ক্ষীণদীপ্তি গোধূলিতে ? কতু তা'য়ে দিব না ভুলিতে মোর দৃপ্ত কঠিনতা । सेिनञ्च लॅौनड সন্মানের যোগ্য নহে তা’য়,--- ফেলে জেৰে আচছাদন দুৰ্ব্বল লজ্জার । দেখা হবে ক্ষুব্ধ সিন্ধুতীরে ; তরঙ্গ গঙ্গলোচ্ছাস, মিলনের বিজয়ধ্বনিয়ে দিগন্তের বক্ষে নিক্ষেপিবে। মাথাঃ গুণ্ঠন খুলি কৰে৷ তারে মধ্যে বা ত্ৰিদবে একমাত্র তুমিই আমার । সমুদ্র পার্থীর পক্ষে সেই ক্ষণে উঠিৰে হুঙ্কার পশ্চিম পবন হানি’, সপ্তর্ষি আলোকে যবে যাবে তার পন্থা অমুমাণি । হে বিধাতা, অামারে বেগে ন৷ বাক্যহীন রক্তে মোর জাগে রদ্র বীণ ! উত্তfরয় জীবনের সৰ্ব্বোন্নত মুহূৰ্বের পরে সৰ্ব্বোত্তম বাণী যেন ঝরে জীবনের কণ্ঠ হ’তে নিবগরিত শ্লোঙ্গে । যাহ। মোর অ িবর্বচনীয় তা’রে যেন চিত্ত মাঝে পায় মোর প্রিয় । সময় ফুরায় যদি, তবে তার পরে শান্ত হোক্ দে-নিঝর নৈঃশব্যের নিস্তন্ধ সাগরে ৷ 경, 5, জীবন পথে-—ঐকামিনী রায় প্রণীত। কবি কামিনী রায়ের পরিচয় নুতন করিয়া দিবার প্রয়োজন নাই। বাংলা সাহিত্যেঃ সস্থিত BBBB BB BBB DBBDDBB BBBB BBBB BB BBBS BBBBS BB DDBK BBB BBBBB KBBDS DDD করিয়াছেন তাহীদের অনেকের শৈশবে সাহিeোর সহিত প্রথম পরিচয় হয় কবি কামিনী রায় মহাশয়ার “গুঞ্জন গানের ভিতর দিয়া, এ সাক্ষ্য আমরা জিতে পারি। আজকাল সাহিত্যক্ষেত্র চইতে ইনি দূরে সরিয়া আছেন, তাই অনেকে ইহাকে নামে জানিলেও ইহার কবিত্ব-প্রতিভার সাক্ষাৎ স্পর্শ পায় না। এই নব প্রকাশিত সনেটগুচ্ছটির অধিকাংশই ধদিও ১৫২০ বৎসর আগে রচিত তবু ইহারই সাহায্যে বাণী মন্দিরে তাহার স্থান নুতন পুজারীরা বুঝিতে পরিবেন। এতদিন 'সাহিত্য-রসিক দুই তিনটি বন্ধুও নিতান্ত আপনার কয়েকটি অস্ত্রীয় ছিন্ন এগুলির অস্তিত্বও বিশেষ কেহ জানেন নাই ••• ••• ১৯২৭ সনে বিলাত ভ্রমণ কালে খ্ৰীযুক্ত জেসিক। ওয়েষ্টব্রুক নাম: জনৈক ইংরেজ মহিলা তাহার কোনো বাঙ্গালা বন্ধু কর্তৃক 'আলো ও ছায়া’র কবিতা অমুবাদ করিতে অমুরুদ্ধ হইয়া আসিয়া, এই সনেটগুলিরই অনুবাদ করিতে ইচ্ছা প্রকাশ করেন।” তাহার অনুদিত ১১টি সনেট এদেশের একটি বিখ্যাত মাসিকপত্রে কিছুদিন পূর্বে প্রকাশিত হয়। কবিতাগুলি কবির জাম্পত্য জীবনের মিলন বিরহ, সুখ দুঃখ ও শোকগঞ্জ লইয়াই বিশেষভাবে রচিত বলিয়াই সম্ভবত উপহার জীবদ্দশায় তিনি তাহা প্রকাশিত করিতে চান নাই। কিন্তু কবির জীবন লইয়া রচিত হইলেওঁ কবিতাগুলি মানব-জীবনের নানা অবস্থায়ই ছবি, কবির নিপুণ ও সংযত তুলিকাপাতে সরস ও গভীর রূপে ফুটিয়া উঠিয়াছে। জাপানী চিত্র তাহার চিত্রকাধি যেমন একের পর এক ঘুরাইয়া খুলিয়। খুলিয়া দেখায়, কবিও যেন তেমনি করি। তাহার জীবন কাৰ্য খুলিয়া দেখাইয়াছেন। এক একটি চিত্র জাপানী চিত্রের মত আপনাতে আপনি সম্পূর্ণ, আবার চিত্রমালারও এক একটি মণির মত। পূর্বরাগ, মিলন, বিরহ, অভিমান, সংশয়, সংগ্রাম, পুনৰ্ম্মিগন, শোক, সাম্বন৷ দাম্পত্য জীবনের অসংথ্য রূপ এই ক্ষুত্র কয়টি কবিতার ভিতর হাসি ও অশ্রীর বস্ত বহাইয়াছে । 始 “দুটি তরী, বাধা পাশাপাশি, ভেসে যাই স্বপন সাগরে, जक कंब्रेि अनछ औदन ;