J; চিমানুয়ে হইতে আরম্ভ করিয়া মাইকেল এঞ্জেপে পৰ্য্যন্ত ফ্লোরেন্সের চিত্রকল। ক্রমবিকাশের পথে চলিয়াছে। চিমাবুয়ে যে প্ল্যাষ্টিক রচনার আভাস দেন, তাহার পূর্ণ পরিণতি হয় মাইকেল এঞ্জেলোর চিত্রে। अitशु - ब्रॉफ़ॉtग्नळ অঙ্কিত ফ্রেস্কোর অং* সেণ্টপিটাস, রোম মাইকেল এঞ্জেলে! : ১৪৭৩ –১৫৬৩) ছিলেন মুখ্যত ভাস্কর । তঁহার চিত্রকলাতেও ভাস্কর্য্যের প্রভাব লক্ষিত হয় । তিনি চিত্রে আলো-ছায়ার দিকে -বশী নজর দেন নাই। তাহার বেশীর ভাগ চিত্রই ফ্রেস্কে অর্থাৎ দেয়াল চিত্র । চিত্রকর হিসাবে তাহার শ্রেষ্ঠ দান পিষ্টাইন চ্যাপেলের চিত্রিত ছাদ । ভাস্কর শিল্পের অতিরিক্ত প্রভাব মাইকেল এঞ্জেলোর চিত্রকলাকে সকল সময় চিত্রকলা হিসাবে সম্পূর্ণত। দিতে পারে নাই । লিওনার্ডে ( ১৪৫২-১৫২১ ) স্থূলতাকে চিত্রে প্রতিফলিত করিয়াছেন, কিন্তু চিত্রকে প্রবাসী—আশ্বিন, ১৩৩৭ [ ૭૦મો છtજ, ડેમ શેહ SSASAS SSAS SSAS SSAS SSASAASAAAS ভাস্কর্য্যের মত করিয়া নয়। মাইকেল এঞ্জেলোর মত তিনি স্থূলতার দিকে অতিরিক্ত জোর দেন নাই বটে, কিন্তু আলো-ছায়ায় রচনার যে আভাস তিনি দিয়াছেন তাহার পরিণতি হইয়াছে রেমব্রাণ্টের চিত্রকলায় । তাহার মধ্যে বাস্তবকে সম্পূর্ণভাবে আঁকিবার চেষ্ট৷ এবং নিজস্ব শিল্পরচনার ক্ষমতা সকল সময় মিল রাখিয়া চলিতে পারে নাই । তাই তাহার বহু ছবি অসম্পূর্ণ। তাহার সর্বশ্রেষ্ঠ চিত্র লা জোকোণ্ডাকেও তিনি . সম্পূর্ণ মনে করেন নাই । লিওনার্ডোর চিত্রের আর একটি বিশেষত্ব তাহার মনস্তত্ত্বের দিক ৷ পরবর্তী যুগে অবশু মনস্তত্ত্বকে এত উপরে স্থান দেওয়া হইয়াছে গ্যালাটিয়া-রাফায়েল ফার্ণেজিন, রোম যে, চিত্ৰ নাটকে পরিণত হইয়াছে । ছবির মুখ্য উদ্দেশ্য চিত্রের দ্বারা আমাদিগকে সৌন্দৰ্য্য উপলব্ধি করান । মনস্তত্বকে অবশ্য কোন ছবিই সম্পূর্ণ বাদ দিতে পারে নাই, কিন্তু তাহার স্থান চিত্রে ততখানিই, যতখানি মামুষ হিসাবে মানুষের দেহের প্রয়োজন ! বারোক এবং তাহার
পাতা:প্রবাসী (ত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৭৭
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।