পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>ぬ8 চিত্রের ভাষায় মূলতঃ এরূপ কোন কৃত্রিমত নাই ।” 'পা' বুঝাইতে হইলে পা আঁকিয় দেপাইতে হইবে। গুগতে হাজার হাজার পা দেখিতে পাই, তাহার কোন দুটিই এক রকম নহে, অথচ সপগুলির মধ্যেই একটা মৌলিক সাদুহু র ইয়ছে- অর্থাৎ সবগুলিই একটা আদর্শ pattern বা ছাচের রূপান্তর ( varia on । মাত্র । সকল বস্তুরই patterntcr বজায় রাখিয়া ভিন্ন ভিন্ন লোকে ভিন্ন fভন্ন ধরণের আদর্শের কল্পনা কfরয় থাকে ; fঞ্চস্তু "আদর্শ ও উপায়ের আত্যন্তিক অনৈক্য সত্ত্বেও” এক শিল্পী “মাকুধ" বুঝাইতে চাহিলে অপর শিল্পীর তৎস্থানে “হস্তী" বা “টেকি" বুঝিবার কোন সম্ভাবনা থাকে না। ইহা অবস্ত মিতান্ত স্থল বিষয়ের কথা হইল-কিন্তু মানসিক ভাৰ বৰ্ণনের সময়ে কি হইবে ? মানসিক অবস্থাকে জমির সাক্ষাৎ ভাৰে দেখিতে পাই না। মামুষের মনে দুঃখ, ক্রোধ, হিংস, ভয় প্রভৃতি ভাবের উদয় হইলে তাহার মুখী ও শরীরভঙ্গীর যে সকল বিকার লক্ষিত হয়, মানসিক ভাবের ঐ সকল বহিঃপ্রকাশ হইতেই চিত্রে সেই ভাবগুলি ব্যক্ত করিবার সঙ্কেত পাওয়া যায়। অবাস্তব কল্পনা সম্বন্ধেও সেই কথা । অবাস্তবকে কতকগুলি জ্ঞাত বাস্তবের রূপান্তর বা নুতন রকম সমাবেশ রূপেই (in terms of known Realities) wing onlwfool off সুতরাং, "অলৌকিক রসের অবতারণা” করিতে হইলে লৌকিকের জ্ঞানট একটু বিশেষ মাত্রায়ই আবণ্ঠক । একই বস্তুর অসংখ্য বিচিত্র রূপের মধ্য হইতে তাহার আদর্শ চেহারা বা মুল ভাবটিকে ধরিবার c5ği zārsē ( onventions? Esofs i gē (’onventionsR অর্থ কৃত্রিমত নহে। কিন্তু অৰ্দ্ধেপ্রবাবু আশ্বাস দিয়াছেন যে, “ইংরাজী চিত্রবিজ্ঞানের পাতা উল্টাইলেই” দেখিতে পাইব যে “কুত্রিমত চিত্রবিজ্ঞানের প্রাণ বা প্রধান সম্পত্তি!” সেই অপরূপ চিত্রবিজ্ঞানের সন্ধান কোথায় পাওয়া যায় জানাইলে বাধিত হইব। চিত্রের ভাষার যেখানে উৎপত্তি, যেটা তাহার মূল ভিত্তি, অৰ্দ্ধেন্দ্রবাবুর ভারতশিল্প, তাহার সহিত পরিচয় স্থাপন দূরে থাকুক, তাহার অস্তিত্ব স্বীকার করিতেও নারাঙ্গ ! অথচ এদিকে খুব একটা "বিশিষ্ট ভাষায়” আত্মপ্রকাশ করিবার উৎকট চেষ্টাও রহিয়াছে। “টাল নাই তলোয়ার নাই খাম্‌চ মারেঙ্গে !” শিল্পে ব্যক্তিগত এবং জাতিগত স্বাতন্ত্র্য ও বিশেষত্বের স্থান আছে— কিন্তু, সেটা "মৌলিক ভাষাগত অনৈক্য" নহে-অলঙ্কার, রচনাভঙ্গী, আদর্শ ও বক্তব্য বিষয়ের পার্থক্য মাত্র। এই পার্থক্য খুব গুরুতর হইতে পারে সন্দেহ নাই ; কিন্তু তথাপি ইউরোপীয় Pre-Raphaeliteţi cu eistă URela r(?ri impressionistiile সেই ভাষাই ব্যবহার করেন ; প্রকৃতির নিখুত নকলনৰীশের ষে ভাব নব্যভারতশিল্পের উদ্ভটতম কল্পনানবীশেরও সেই ভাষা । অবহু শিল্পকে উপলব্ধি করিতে হইলে শিল্পের অাখ্যানবস্তুর সহিত সম্যক পরিচয় আৰষ্ঠক শিল্পী আলো ও ছায়ার বৈচিত্র্যমূলক কোনও সৌন্দৰ্য্যকে চিত্রে ব্যক্ত করিয়াছেন ; কিন্তু আমার উক্ত বিষয়ক বিদ্যার দৌড় হয়ত “গাছের পাতা সবুজ,” “আকাশের রং নীল" ইত্যাদিবৎ কতকগুলি স্থল ংস্কার পর্য্যস্ত। সুতরাং চিত্রবর্ণিত নিতান্ত স্বাভাবিক সত্যটিও অামার নিকট অভূত প্রতীয়মান চওয়া বিচিত্র নহে। কিন্তু অৰ্দ্ধেত্র বাবু এই ব্যাপার হইতে এই তত্ত্বোঘিাটন করিয়াছেন যে চিত্রেয় Light and Shade, wical s stol safariots of Convention of "fnfo ভাষা” । । এই মৌলিক তত্ত্বাবিষ্কারের বাহাদুরাট কাহার জানিবার জস্থ্য উৎসুক রহিলাম । গ্রীকুকুমার রায়। এই লেখাটি গত মাসে স্থানাভাৰে মুদ্রিত হয় নাই।--প্রবাসী প্রবাসী—অগ্রৰায়ণ, ১৩১৭ [ २० ५ छां★, ५ग्न थ७ বঙ্গভাষায় বাণান-সমস্ত। লীযুক্ত যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধি মহাশয় আশ্বিন মাসের প্রবtসী’তে “বাঙ্গাল’ শব্দের বানান”--শীর্ষক এক প্রবন্ধ লিগিয়া এ বিষয়ে “প্রবাসী”র বিজ্ঞ পাঠক ও সমালোচক মহাশয়দিগের উপদেশ প্রার্থনা করিয়াছেন । আমি সমালোচক তে নfহক্ট অর্থাভাববশতঃ ‘প্রবাসীর গ্রাহকও নহি । তবে মাঝে মাঝে পাঠক বটি, যদিও বিজ্ঞ’-বিশেষণটীবিরহিত ; আর তাই বলিয়া উপদেশ’-দানেও অশক্ত। তবে যোগেশ বাবু নাকি তাহার ব্যাকরণ ও কোশ প্রেসে দিয়াছেন, তাই গরজে, আর মতামত ব্যক্ত করিৰার অধিকার সকলেরই আছে এই ভরসায়, আদ্য কলম ধরিলাম । অক্ষরগুলি ভিন্ন ভিন্ন ধ্বনিরই দ্যোতক, এ বিষয়ে সঙ্গেহ নাই ; সুতরাং কোন ভাষায় যতগুলি ধ্বনির ব্যবহার অাছে ততগুলিই অক্ষর থাকা আৰষ্ঠক,—বেশও নয়, কমও নয়,—ইহাই স্বভাবানুগত। কিন্তু বাঙ্গালী ভাষায় ধ্বনি যতটাই থাকুক, লেখায় ব্যবহৃত বর্ণমালা কিন্তু প্রায় ষোল আনি ( ৯ বর্ণ নাই বলিয় প্রায় বলা হইল ) সংস্কৃত বর্ণমালার অনুরূপ। ধ্বনি অনুসারে অক্ষর রাখিতে গেলে বাঙ্গালী বর্ণমালা হইতে অন্তঃস্থ ব (ৰ) শ ও দীর্ঘস্বরগুলি একেবারেই বাদ দিতে হয়, আর ঙ, ঞ, দস্ত্য ন, ও স, এই কয়টি বর্ণ কেবল ফলায় ব্যবহারের জন্তু রাখিতে হয়। আমরা য-এর উচ্চারণ কখন বা অযথা স্থানে করি ( যথা, ‘পদ্য' লিখিয়া উচ্চারণ করি ’পয়দ' ) কখন বা একেবারেই করি ন৷ ( যথা 'খাদ্য"কে বলি বাইদ' ), ফল ন হইলে জ-এর উচ্চারণ মত করি ( যথা যেমন, যান, যম, সংযম ইত্যাদি স্থলে ) । ম আর শ এর প্রকৃত ধ্বনির সঙ্গে তো আমাদের পরিচয় নাই। যোগেশ বাবু যে লিখিয়াছেন “রাশি-শব্দ লিখনে ও উচ্চারণে অবিকল সংস্কৃত" একথা ঠিক বোধ হয় না,--শ-এর প্রকৃত উচ্চারণ আমরা কখনও করি নী,— শ-এর উচ্চারণ জিহবা গ্র সাহাযো হইবে না, চকরিাদি অস্তান্ত তালব্যবর্ণের স্থায় উহারও উচ্চারণ জিহবার মধ্যভাগ দ্বারা হইবে । সমস্ত কণ্ঠাবর্ণগুলিষ্ঠ যেমন জিহামূলীয় সমস্ত তালব্যবর্ণগুলিও তেমন জিহামধ্যভাগীয় ; কেৰল মূৰ্দ্ধণ্য ও দস্ত্যবর্ণগুলি জিহাগ্রীয় । সংস্কৃত বর্ণমালার শৃঙ্খলা ৰাগিfন্দ্রয়ের অভ্যন্তরভাগ হইতে ক্রমে বহির্দিকে গমন,- (১) সৰ্ব্বপ্রথম জিহ্বামূলীয় বা কণ্ঠ্যবর্ণ, তার পর (২) জিহামধ্যভাগীয় বা তালব্যবৰ্ণ, (৩) জিহাগ্রীয় মূর্ধণ্য বর্ণ, (৪) জিহাগ্রীয় प्रखारुनैं (५) मर्सिएलtब क्लिक्ष-नाशया शेन ॐाबर्न । बांभब्रां यूख्गकरङ्ग, বাধা হইয়া, ন ও স-এর প্রকৃত উচ্চারণ করিয়া থাকি ( যেমন দত্ত, সন্ধ্য, মদন, বস্তু, সস্তা, ইত্যাদি শব্দে, ) কিন্তু ঐরপ অবস্থায়ও শ-এর প্রকৃত উচ্চারণ করা হয় না । ‘নিশ্চয় বলিতেও সাধারণতঃ জিহাগ্র चांब्रl *-७ब्र छैष्क्रांब्र° कब्र श्ध्न, श्रांब्र उांश कब्रिब्रॉई अॉयब्रां भtन कब्रि শ এর প্রকৃত উচ্চারণ করিলাম, কিন্তু তাহ যে ভুল তাহা লক্ষ্য করি না ।

  • . व ७ मौर्षचब्र७लि बांन निम्नां७ यांभब्रां श्रांभांtनब्र भांछ्छांयांग्न প্রচলিত সমস্ত ধ্বনিগুলি প্রকাশ করতে পারি, আর পূৰ্ব্বোক্তরূপ বর্ণসংযোগ-স্থল ভিন্ন অন্তর ন ও স-এর পরিবর্তে যথাক্রমে ৭ ও ৰ ব্যৰহার করিলেই আমাদের প্রচলিত ধ্বনি ঠিক থাকে ( ষধ, ৰংঘ, बकल. *कठा, ब*, देऊाॉनि ) । डावई cनथो शांब्र, बांत्रांज छांबांङ्ग শব্দের উচ্চারণ বেরূপ, বর্ণবিদ্যাসপ্রণালী সেরূপ নহে। এখন এ সমস্তার মীমাংসা কি ? কেহ কেহ বলেন “ৰMবিদ্যাসপ্রণালীকে ধ্বনির अकूक्लिनं कब्रिब्र श्रृंब्रिवर्डिङ कब्रिध्नां ज७ " cकझ cकइ बरजन "मां जठ