পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 Nob SAASAASAASAASAASAASSAAAAAAS AAAASS ------ .عم... --"عم----..----- .------- ভাবভঙ্গী ভাষা পরিচ্ছদ সমস্তই দেশ প্রচলিত প্রথা হইতে স্বতন্ত্র ছিল । কোচিনের শ্বেতকায় ষ্টভুদীদিগের সম্বন্ধে রাজা ভাস্কর রবিবৰ্ম্মার যে সকল তাম্রলিপি পাওয়া যায় তাঙ্কাতে তখনকার অনেক ঐতিহাসিক তথ্য আবিষ্কৃত হইয়াছে। অন্ধুভাল্লম্ নামক কোন একটি বণিক সম্প্রদায়কে যে বিশেষ সন্মান ও অধিকার দেওয়া হইয়াছিল এই সকল তাম্রলিপির মধ্যে তাতার নিদর্শন পাওয়া যায় । ইহুদীর এখনও সেই সকল অধিকারের অনেকগুলি ভোগ করিতেছে। এই অধিকারগুলি রাজোচিত সন্মানসূচক । যেমন :– দিনের বেলায় দীপালোক ব্যবহার করিতে, ফরাস বিছাইতে, পান্ধী চড়িতে, ছাতা ব্যবহার করিতে এবং শিঙ্গা ও ঢাক বাঞ্জাইয়া চলিতে তাহাদের বাধা ছিল না। তাহা ছাড়া তাহাদিগকে কর দিতে হষ্টত না। ইংরাজি লিখিতে পড়িতে যে না জানে সে ইংরাজ উপনিবেশগুলিতে স্থান পায় না, ভারতবর্ষে এইরূপ নিষেধ যদি প্রচলিত থাকিত তবে পূৰ্ব্বতন ষ্টযুরোপীয় বণিকদের কি উপায় কষ্টত ? যদি বিজয়নগরের ক্ষমতাশালী সম্রাট কৃষ্ণ রায় এমন কোন আইন তৈরী করিতেন যাহাতে প্রত্যেক বিদেশীকেই তখনকার রাজ-ভাষা তেলেগু শিখিতে বাধ্য হইতে হইত তবে তাহার বিশাল সাম্রাজ্যে কোন পর্তুগীজ বণিক প্রবেশ করিতেই পারিত না । ভারতবর্ষীয়গণ চিরদিন বিদেশীয়দিগের প্রতি বদান্তত দেখাষ্টয়াছে—তাছার সহিত ব্রিটিশ উপনিবেশে ভারতবন্ধীয়ের দুর্দশা তুলনা করিয়া দেখিলে উভয়ের পার্থক্য অত্যন্ত সুস্পষ্ট হইল্প উঠে । - শ্ৰীঅতসী দেবী । ইসলাম ও জাতিভেদ • বৌদ্ধ ও মুসলমান ধৰ্ম্ম অপেক্ষ খ্ৰীষ্টধর্মেরষ্ট ব্যাপ্তি অধিক সন্দেহ নাট—ইহা সমুদ্র পাৱ হইয় দেশে মঙ্গদেশে ছড়াষ্টয় পড়িয়াছে । কিন্তু প্রধানতঃ আর্যাজাতীয়ের প্রবাসী—মাখ, ১৩১৭ ...***...***** -AASAASAASAASAASAASAA AAAS

  • ১৮৭৬ খৃষ্টাব্দের নবেম্বর মাসের ব্লাউড ম্যাগাজিনে এডোয়ার্ড ব্লাইভেম মামক নিগ্রে লেখকের প্রবন্ধ হইতে সঙ্কলিত ।

{ ১০ম ভাগ, ২য় খণ্ড

  • ی. همه -۰- ه= همه ۰**۶ مه ۰۰۰. همهی هم ۳۰۰۰،۰۰۰ م...»**۰

সঙ্গেই তাহার সংস্রব এবং ইচাদেরষ্ট অনুসরণ করিয়া এই ধৰ্ম্ম এমন বিস্তারলাভ করিয়াছে । আর্য্যেতর জাতির মধ্যে কোথাও এই ধৰ্ম্ম সমগ্র সমাজ বা দেশকে অধিকার করিতে পারে নাই । বিশেষ আশ্চর্য্যের বিষয় এই যে ইতিহাস প্রসিদ্ধ আটটি প্রধান ধৰ্ম্মেরক্ট উৎপত্তি আসিয়ায় এবং য়িহুদি, খ্ৰীষ্টান ও মুসলমান এই তিনটী শ্রেষ্ঠ ধৰ্ম্মই “সেমিটিক”দের হইতে অভূদিত । ইহাও আশ্চর্য যে খ্ৰীষ্টধৰ্ম্ম আপনার জন্মভূমি পরিত্যাগ কর। পৰ্য্যস্ত বিশেষ ভাবে ইউরোপীয়দেরই একচেটে হইয়া পড়িয়াছে। সেমিটিক চিত্ত-প্রকৃতির মধ্যে বিজ্ঞানবুদ্ধির অভাব আছে বলিয়া প্রবাদ গুনা যায়। হয়ত সেই কারণেই তাহারা বিশ্বাস করে যে ঈশ্বর প্রত্যেক মামুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ সম্বন্ধে সম্বন্ধযুক্ত এবং সময়ে সময়ে স্বপ্নে ও জীবনের সাধারণ ঘটনা সকলের মধ্য দিয়া তিনি র্তাহার জীবগণের সহিত প্রায়ই আলাপ করিয়া থাকেন। প্রকৃতিকে ইছারা ঈশ্বরের ইচ্ছায় উৎপন্ন ও পরিচালিত জড়পদার্থ বলিয়া গণ্য করে । এষ্ট সকল সেমিটিকগণের নিকট গ্রীকদের সৰ্ব্বেশ্বরবাদের (Pantheism) ধারণা একেবারেই অপরিজ্ঞাত । সেমিটিক চিত্তপ্রকৃতি হইতে উদ্ভূত মুসলমান ধৰ্ম্ম সমস্ত আকস্মিক ও বাহিককে পরিত্যাগ করিয়া একেবারে মূলগত সত্য মানুষটিকে অন্বেষণ করে, এবং সেঙ্গ জন্তই ইহা গোত্র, ' বর্ণ ও জাতির সমস্ত পার্থক্য বিলুপ্ত করিয়া দেয়। মহম্মদ র্তাহার অমুবৰ্ত্তীগণকে উপদেশ দিয়াছেন যে “তোমরা ঈশ্বরকে ভয় করিও এবং যে ব্যক্তি আমার উত্তরবর্তী হইবে সে যদি কৃষ্ণকায় দাসও হয় তথাপি তাহার নিকট নত হইও”। আরম্ভ হইতে এ পর্য্যন্ত মুসলমান ধৰ্ম্মের ইতিহাসে কোনো বিশেষ দেশে বাস বা কোন জাতিগত বিশেষত্ব উন্নতির পক্ষে বাধাস্বরূপ হয় নাই । গৰ্ব্বিত আরবেরা নিগ্রে জাতীয় মুসলমান ক্রীতদাসদেরও শাসন মানিয়া চলিয়াছে এরূপ দৃষ্টান্ত সৰ্ব্বদাই দেখিতে। পাওয়া যায়। মিঃ টালবয়েজ হুইলার তাহার ভারতবর্ষের ইতিহাসে “দাস রাজ” কুতবুদ্দিনকে বিশেষ উচ্চ স্থান দিয়াছেন ও তৎকালীন তিন শতাব্দীর মধ্যে যে চারিজন