পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(tSSు ۔۔ ...۔۔۔۔۔۔۔۔۔۔بی۔..-----------۔۔۔۔۔عم۔۔۔۔۔۔۔۔۔۔۔۔۔۔۔۔“ - - -----. .----. ےہ۔ ... -- - - --. .-- উত্তরে কেবল, ‘ষ্টা’ বা ‘না’ পলিতে হয়। দৃষ্টান্ত —সে কি বাঙ্গালী ? সে কি পুরুষ ? সে কি অমুক সঙ্করে থাকে ? ইত্যাদি প্রশ্ন করিয়া ধীরে ধীবে কৌশল পুৰ্ব্বক মনের কথা বাচিব করিতে হয় । (৭) যথাবজ্জমৃ’—এই খেলায় কাণ খোড়ার এমন রূপ ধরিতে হৃষ্টত যে লোকে কাণ৷ খোড় বলিয়া ভ্রম করে । (৮) বিকতিকা—সিংহ প্যাস্ত্র সাঞ্জিয়া ভয় দেখানো ও কৃত্রিম শিকার করা ইত্যাদি এ অন্ত অন্ত পালিগ্রন্থে আরো নানা রকমের খেলার আভাস পাওয়া যায় থের গাথার একটি শ্লোক পড়িয়া বেশ বুঝিতে পারা যায়, যে স্থতা দিয়া টানিয়া খুব মনোজ্ঞভাবে পুতুলনাচ হইত। বালকদিগের খেলার মধ্যে গডু-ডু, কপাট কপাটি, হয়ত অতি প্রাচীন ; কেননা ভারতের সর্বত্র ঐ থেলা একষ্ট প্রথায় হইয়া থাকে । বঙ্গদেশে “ঘো ঘোঁ রাণী” বলিয়া একটা খেলা আছে। ঐ খেলায় কতকগুলি ছেলে মেয়ে হাত ধরাধরি করিয়া একজনকে ঘিরিয়া দাড়ায় । যে মাঝখানে থাকে সে তাত দিয়া, পা থেকে মাথা পর্য্যন্ত ধীরে ধীরে, “এতটুকু পানি” বলিয়া চেঁচায়, এবং বেষ্টনকারীর “ঘো ঘে। রাণী” বলিতে থাকে । তারপর সুযোগ দেখিয়া মাঝখানের বালকটিকে বেষ্টন ভেদ করিয়া পলাইতে হয়। এই খেল বঙ্গদেশের বান্তিরে সম্বলপুর ভিন্ন অঙ্গ কোথাও দেখি নাই । ভদ্রলোকের বৈঠকী খেলার মধ্যে দাবী, তাস ও পাশা প্রসিদ্ধ। একালের তাসখেলা যে ইউরোপের আমদানি, তাহা নিভুল। প্রমেরে খেলা পর্তুগিজদের stateix sitnwifi i Trenta ( CSIR ) Quaranta ( কোরোস্তা ) প্রভৃতি শব্দগুলি পর্য্যন্ত বজায় আছে। আমাদের গ্রাবুখেলায়ও যে বিন্তি আছে, উহা venti ( ইটালীর বিংশতি ) কথার অপভ্রংশ। খেলা রাখিতে হষ্টলে দুকুড়ি সাত দেখাইতে হয় ; কিন্তু বিক্তি হইলে উচ্চাতে আর কুড়ি ফোট (Venti) যোগ হয়। ঠিক ঐ প্রণালীতেই পঞ্চাশ হইলে—অপর পক্ষকে ( হয় ত খেলার প্রথমে তাঙ্গাই ছিল ) ৪৭+৫e = ৯৭ দেখাইতে হষ্টত। এক পক্ষের যদি ৯৭ থাকে, তবে কিছুতেই প্রতিn=-e-Azadষ্টক্সে পাrব ন—কারণ ফোটা হইল ১৪৬ ৷ SSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSAAAASSSS S SSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS প্রবাসী—ফাঙ্কন, ১৩১৭ SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASA SAASAASAASAASAAAS { ১০ম ভাগ, ২য় খণ্ড পঞ্চাশ কাবার করিলে প্রতিপক্ষের হাতে, অথবা সমগ্র অবশিষ্ট তাসে, ৯৬ বাকী থাকে বলিয়া, ৯৭ দেখাইতে ন পারায় তাহাদিগকে চরিতে হয় । হইলে মোটে ৪৬ বাকী থাকে ; কাজেই ৪৭ ফেঁটার অভাবে খেলা হয় না। বিশ্লেষণ করিয়া দেখাইলাম, যে ‘বিন্তি’ কথাটি Venti মাত্র । বিলাতি তাসের পূৰ্ব্বেও এদেশে এক রকমের তাস খেলা ছিল । বাকুড়া জেলায় এবং সম্বলপুর অঞ্চলে এই তাস খেলা দেখিতে পাওয়া যায়। ১৮৯৬ সনের এসিয়াটিক সোসাইটির পত্রে মতামহোপাধ্যায় চর প্রসাদ শাস্ত্রী ‘Circular cards of Bankura' złotą ặtĘçfs coetą বর্ণনা করিয়াছেন। সম্বলপুরের তাসও গোলাকার ; কিন্তু এই খেলার নাম গঞ্জিপ । ইঙ্গর বিশেষ বিবরণ ইংরাজিতে লিখিতেছি । দাবা খেলা মুলতঃ ভারতবর্ষের খেলা বলিয়া stauntonএর দাবাখেলার গ্রন্থে স্বীকৃত আছে । যে কারণে বড়ের প্রথম চাল ইচ্ছানুসাবে দুটি ঘর যাইতে পারার নিয়ম, . এবং ঘর বাধিবার নিয়ম, ভারতবর্ষের নিয়ম গুষ্টতে পৃথক করা হইয়াছে, তাহাও উহাতে লিখিত আছে । খেলাটি নিশ্চয়ই খুব প্রাচীন ; কেন না ভারতের সর্বত্র একই নিয়মে খেলা হয় । রোমকেবা খৃষ্টাব্দের প্রথম শতাব্দীতে ভারা কষ্টতে ঐ খেলা শিখিয়া লইয়াছিল । দাবাথেলার নাম ইংরাজিতে Chess ; কিন্তু ইটালিয়ানে Scacco,— উহার উচ্চারণ লইল স্কাককে। স্কাককে ঠিক কক্ষ কথার অপর মূৰ্ত্তি। বাণভট্টের গ্রন্থে চতুরঙ্গবল দাবাখেলার সুস্পষ্ট উল্লেখ আছে ; কিন্তু অধিক প্রাচীন কোন সাহিত্যে উহার cকান উল্লেখ চোখে পড়ে নাই । বালকদিগের দুইটি প্রিয় খেলার উল্লেখ করিয়া এবারের প্রবন্ধ শেষ করিব। (১) ঘুড়ি উড়ান ; (২) লাটিমখেলা । ভারতবর্ষের কোন প্রাচীন সাহিত্যে ঘুড়ি উড়ানের আভাস পাই নাই । Haddon সাহেবের Study of man গ্রন্থে দেখিতে পাই ( ২৩২ পৃষ্ঠl ) যে সপ্তদশ শতাব্দীতে পূৰ্ব্বদেশের সহিত বাণিজ্যের সময়ে ঘুড়ি উড়ানে খেলা ইউরোপে আমদানি হয়। চীনদেশে জাপানে এবং পূৰ্ব্ব উপদ্বীপে এই খেলার বিস্তৃতি অত্যন্ত অধিক। ফরাসী এক তাতে কনদর