পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৫৬৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

や88 - ۰ مه سهم مهمیه " هدسها ---- سدههای دی. এই চাত্রের উপরিভাগে যে কাষ্ঠ থানিকে মধ্যভাগে স্থাপন করিয়া পালকটি তাঙ্গর দুই প্রান্ত দুই হস্তে ধরিয়া রহিয়াছে তাঙ্গার নাম ও পি লী ॥* ইহাও থদির বা অপর কোন সারবান কাঠের হয় । ইহা দৈর্ঘ্যে ১২ আঙুল। ইহার নিম্নদিকে লোহার পাত, এবং মধ্যস্থলে চাত্রের অগ্রভাগ প্রবিষ্ট করাষ্টবার গুপ্ত গৰ্ত্ত থাকে । চিত্রে যে রজু খানি দেখা যাইতেছে, তাহারই নাম নে ত্র। ইহা শণ ও গোপুচ্ছের লোমে অতিমস্থণভাবে নিৰ্ম্মিত হইয়া থাকে। ইহা দৈর্ঘ্যে যজমানের হস্তের পরিমাণে ৩০ হাত ( ১ ব্যাম ) হওয়া আবশুক । অগ্নিমস্থন কিরূপ ভালে করিতে হয়, তাহা চিত্রেই দেখা যাইতেছে। যজমান পশ্চিমমুখে ওবিলী ধারণ করিয়া থাকেন, তার অধ্বযু নামক ঋত্বিক পূৰ্ব্বমুখে উপবেশন করিয়া ও নেত্র ধারণ কবিয়া দধিমন্থনের দ্যায় চাত্রকে ঘূর্ণিত করেন। যজমানপত্নী অথবা অষ্টা কোণ দৃঢ়কায় ব্রাহ্মণ ও মন্থন করিতে পারেন । কিছুক্ষণ মন্থন করিলেই অধরারণি ও প্রমন্থের সংযোগস্থলে ধুম উঠিতে থাকে, এবং তাহার পর অনতিবিলম্বেই সেই স্থানে অগ্নিস্ফুলিঙ্গ দৃষ্টিগোচর হয়। তখন সেই অগ্নিস্ফুলিঙ্গকে শুষ্ক গোময়চূর্ণ অথবা তুষের উপর ধারণ করিলেষ্ট ক্রমশ প্রদীপ্ত হইয় উঠে, এবং তদনন্তর যথাবিধি সেক্ট অগ্নিকে স্থাপন হক্টয়া থাকে । চিত্রে যে মধুরদর্শন বালকটি ওবিলী ধারণ করিয়া রছিয়াছেন, তাহার নাম শ্ৰীমান রামসুব্রহ্মণ্য শাস্ত্রী। ইনি পূৰ্ব্বোক্ত মহামহোপাধ্যায় ত্রযুক্ত সুব্রহ্মণ্য শাস্ত্রীর ীেচিত্র, এবং কলিকাতা-সংস্কৃতকলেজের বেদান্তাধ্যাপক ও আমার সতীর্থ-বন্ধু শ্ৰীযুক্ত লক্ষ্মণ শাস্ত্রীর পুত্র। ইহঁার বয়স এখন ১২ বৎসর ইষ্টবে, কিন্তু ইহার মধ্যেই লঘুকৌমুদী ব্যাকরণ শেষ করিয়া কিছু কিছু কাব্য এবং তর্কসংগ্রহ পাঠ করিয়া ফেলিয়াছেন। যজ্ঞীয় কার্য্যেও ইহার পটুতা জন্মিয়াছে। পূজ্যপাদ শাস্ত্রীজীর দর্শ ও পূর্ণমাস ইষ্টতে এই বালকষ্ট ব্ৰহ্মার আসন পরিগ্রহ করেন । আমি যেদিন চিত্র তুলিবার জন্ত যাই, সেদিন তাঙ্গার যজ্ঞীয় পালুসমূহের বিনিয়োগ করা

  • খুব সম্ভব প্রকৃতি নিয়মানুসারে ইহা অ ব বি লী হইতে হইয়াছে। নম্নে বি ল গৰ্ত্ত। -

প্রবাসী—চৈত্র, ১৩১৭ AA AeAeMASAeASAeAe eAeMMASeeee eeeeeeMAeAeAMSAASAASAASAASAASAASAAAS [ ১০ম ভাগ, ২য় খণ্ড AeSAAAAAAASAAAAS AAAAAeAAASAAAA**ه پs****په** مهرهه উল্লেখ পূর্বক আসাদন ও অন্তান্ত কার্য্যে তৎপরতা দর্শন করিয়া অত্যন্ত মুগ্ধ হইয়াছিলাম । আর যিনি নেত্র বা রজ্জ্ব ধারণ করিয়া মন্থন করিতেছেন, ইহার নাম পণ্ডিত শ্ৰীযুক্ত বিশ্বেশ্বর শাস্ত্রী। ইনি উক্ত শাস্ত্রী মহাশয়ের একমাত্র পুত্র। ইনি দ্যায় ও হেদান্ত অধ্যয়ন করিয়া ব্যুৎপন্ন হইয়াছেন। ইষ্টির সময় ইনি সাধারণত অধ্বযু্যর কার্য্য করিয়া থাকেন। এই সময় তোতা, ব্ৰহ্মা, আগ্নীপ্র ও অধ্যযু এই চারিজন ঋত্বিক বৃত হন, ইহাদের মধ্যে অধবযু্যর কাজই প্রধান । دیده میجی یعی ২য় চিত্ৰ যজ্ঞীয় পাত্র । দ্বিতীয় চিত্রে কতকগুলি যজ্ঞীয় পাত্র দেখিতে পাওয়া যাইতেছে। যজ্ঞীয় পাত্রসমূহ, সাধারণত ত্ৰিবিধ ; যথা, ঐষ্টিক অর্থাৎ দর্শ-পূর্ণমাসাদি ইষ্ট-বিষয়ক ; পাগুক, অর্থাৎ পশুযাগ বিষয়ক ; এবং সৌমিক, অর্থাৎ সোমযাগবিষয়ক । চিত্রে কেবল ঐষ্টিক কতকগুলি পাত্র দেখা যাইতেছে। সম্মুখে যে ধীর-প্রশান্ত উজ্জ্বল তপস্বী দেখিতে পাওয়া যাইতেছে, ইনিই মহামহোপাধ্যায় পূজ্যপাদ ত্রযুক্ত স্বব্রহ্মণ্য শাস্ত্রী। ইনি সৰ্ব্বত্রই সুপ্রসিদ্ধ। ইনি যেমন গভীরপাণ্ডিত্যপুর্ণ, সেইরূপই চরিত্রবান। বেদান্ত অধ্যয়নের জন্ত দেখ-বিদেশ হইতে দলে দলে বিদ্যার্থী ইহার নিকট সমাগত হন। ইনি যখন প্রাতঃকালে অগ্নিহোত্রের পর সেই পবিত্র ভস্ম ললাট ও বক্ষঃস্থলে লেপন করিয়া অজিনাসনে উপবেশন পূৰ্ব্বক কুশহস্তে শান্তিবাক্য উচ্চারণ করিয়া উপনিষৎ ও