পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- --- - -- ১৮:২৬, ২৫ মার্চ ২০১৬ (ইউটিসি)১৮:২৬, ২৫ মার্চ ২০১৬ (ইউটিসি)~~--------------...--- -----------۳۰۰ م.,,------------------------------------- মহাসাগর পর্বতমালা পার হইয়া স্বদেশ হইতে সহস্ৰ যোজন দূরবর্তী স্থানে উপনীত হইতে পারিত না । গোল আলু আমাদের অতি প্রয়োজনীয় বস্তু, উহার অভাবে কিরূপে মানুষের সংসারযাত্রা নিৰ্ব্বাহ হইতে পারে তাহা আমরা এখন ভাবিয়াই ঠিক পাই না। কিন্তু কয়েক শতাব্দী পূৰ্ব্বে o উহা আমাদের পূর্বপুরুষগণের নিকট আঙ্গুর পেস্তার ন্যায় দুর্লভদর্শন বস্তু ছিল এবং তাহারও কিছু পূর্বের লোক উক্ত সামগ্রীর অস্তিত্ববিষয়ে একবারে অনভিজ্ঞ ছিলেন। আলু প্রথমতঃ আমেরিকার জঙ্গলে জন্মিত ও মরিয়া অসভ্য জাতীয়ের আলগুলিকে কচিৎ ـــحكت_ -- তৎপরে সার ওয়ান্টার রেলী - o নীিত হয়। প্রথমতঃ উন্ন ভারতবর্ষে স্বল্পসংখ্যক লোকের रन छ। ত, ক্রমশঃ যতই লোকে উহার উপকারিত প্রণালী অবগত লৈ দেশবাে ততই গোল আৰু ড়িয়া গেল। ভারতবর্ষে এখন এমন পল্লীগ্রাম -- কিন্তু ষ্ট অ ব্যতীত উক্ত উদ্ভিদ এক মহাদেশ হইতে ہی دیے ختہ یہ ---- - ســـسـا u - - - - - - -> ট, ১৩১৭ --SumitaBot (আলাপ) ১৮:২৬, ২৫ মার্চ ২০১৬ (ইউটিসি)...SumitaBot (আলাপ)----. -


...--بی...............م

একটা সেনসাস লইবার সম্ভাবনা থাকিত তাঙ্গ হইলে বোধ হয় আম গা ছর সংখ্যাই বড়গাছের মধ্যে বেশী মানুষ না থাকিলে কি এত আমগাছ এদেশে জন্মিতে পারিত। দেখা যায়। আম গাছের এমন ক্ষমতা নাই যে তাহারা श्ठेऊ । পারে । বনে তাহার অতি সুন্দর দৃষ্টান্ত পাওয়া যায়। মানুষের ধানের জমির প্রয়োজন। সুন্দরবনে প্রচুর জমি আছে কিন্তু ് । ধান হইতেছে। মানুষের সহায়তা ব্যতীত সেখানে এত - - - - --- * ジ - ठे বংশ নিৰ্ম্মল করিয়া কাটিয়া ফেলিল। স্বদরা গাছ নিঃশেষ । সহজে ধান হইবার কোনও সম্ভাবনাই ছিল না । - ঐ জমি মুন্দরী গাছের দ্বারা পূর্ণ। মানুষ সুন্দরী গাছের - - হইলেও কিন্তু দেখা গেল যে এ জমি ধানের চাষের উপযুক্ত । নছে। জোয়ারের সময় খালের বা নদীর লোনা জল । জমির উপরে আসে তাহ ধাঙ্গের পক্ষে বিশেষ ক্ষতিকর। । তখন জমির চারিদিকে বাধ দেওয়া হইল যেন খাল বা ৷ =ξι- επ απfΕπ τιτιιτιοηπκι πfaττη πl ਅtrਰ । কিস্ত - - - f - -

৩য় সংখ্যা ।

জঙ্গলে কচিৎ এক আধটা আমগাছ কিছুতেই বাচিতে পারে না। মানুষ তখন জমিতে প্রথমে বাল্যকালে বিবিধ শত্রর হস্ত হইতে আত্মরক্ষা করিতে || ভাল ধানের চাষ না করিয়া এক প্রকার বুনো ধানের চাষ মানুষ চারা আমগাছগুলিকে হয় বাগানের মধ্যে লাগাইয়া দিল। এগুলো কিন্তু খুব জোয়ান, ঘাসগুলোর রাখিয়া নয় ঘেরার মধ্যে পূরিয়া নানাবিধ শত্র হইতে । তাহাকে রক্ষা করে। - o মানুষ কত চেষ্টায় নিজের আবশ্বকীয় উদ্ভিদগুলিকে । রক্ষা করিয়া অনাবশ্যক উদ্ভিদগুলিকে বিনষ্ট করে, সুন্দর- -

  • সবেগে আরম্ভ হইল। যে সব জায়গায় পঞ্চাশ বৎসর

- -- - - - - - - - - -- - --- ------- - - - T u u - - - - - - -


سمى...........................................................-.-.... -------۔-...--۔

একটা বীজ বা একটা শিকড় পড়িয়া থাকে তাহ হইতেই পর বৎসর আবার নুতন ঘাস গজাইয় উঠে । আমাদের গোঁধীন ধানের চারাগুলো এই ঘাসগুলোর সহিত সংগ্রামে সঙ্গে লড়াইয়ে ইহারা জিতিতে লাগিল। কয়েকবর্ষ মধ্যেই ঘাসের বংশ প্রায় নিঃশেষ হইয়া আসিল । বুনোধানগুলো ধানেরই মত বেশ ঝাকাল গাছ, তাহাদিগকে বিনষ্ট করিতে বিশেষ কষ্টই হইল না। অতঃপর ধানের চাষ বেশ পূৰ্ব্বে শুধু সুদরী গাছ ও ঘাস ছিল আজ সেখানে প্রচুর -- ০) মনুষ্যব্যতীত প্রকৃতির অস্তান্ত শক্তিসমূহের দ্বার উদ্ভিদ-বিচরণের সহায়তা । মানুষের কোনও সাহায্য না পাইলেও যে অনেক উদ্ভিদ একস্থান হইতে অন্তস্থানে বংশবিস্তার করিয়া থাকে তাহা আমরা সকলেই অল্প বিস্তর অবগত আছি। যে -o - - বঙ্গদেশীয় কতিপয় উদ্ভিদের বিচরণ-কাহিনী । তখন কতকগুলি ফল ছিটকাইয়া বৃক্ষ হইতে কিছু দূরে পতিত হয়। একটা বানর যখন তেঁতুলের এক ডাল হইতে আর এক ডালে লাফাইয়া পড়ে তখনও এইরূপ হয়। এইরূপে । বীজ সহিত ফলগুলি গাছতলা হইতে আট দশ হাত দূরে গিয়া পতিত হইতে পারে। চারাগুলি যদি এখানে ফাক জায়গা পায় ও অন্যান্য সুবিধা পায় তবে বড় হইয়াও উঠতে পারে। কিন্তু এমন হইতে পারে যে ধাড়ি তেঁতুল গাছটা । ফাকা জায়গায় অবস্থিত নহে উহার চারি দিকে অন্তান্ত । গাছ রহিয়াছে, ( যেমন একটা বাগানের মধ্যের I) তখন বীজগুলো তেঁতুল গাছের তলদেশ ছাড়াইয়া আর । একটা গাছের তলদেশে পড়িবে। এখানেও সেই পূর্কের স্থা o অসুবিধা। চারাগুলো তেঁতুল গাছের আওতায় না মরিয়া । - - - আমগাছের আওতায় মরিবে । অতএব উপায় | মধ্যস্থ শিশুগণ যাহাতে আরও বেশীদূর ভ্রমণ করিা তাছার জন্তও নানা ব্যবস্থা রহিয়াছে। --- لـســلـسـ