পাতা:প্রবাসী (দশম ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ੰ o - - - গল্প আনিয়া পাড়িত। তার মধ্যে নিজের কথাই ষোলো সব কথা যে ঠিক ঠিক বলিত তাহা নহে। বলিত যাহার অর্থ ঠিক উলটা বুঝাইত। সে যে ফারমএ কাজ করিত সেই ফারস্টাকে “আমার ফারম্‌” বলিয়া জাহির করিত। ফ্র্যাঙ্ক মনে মনে হাসিতেন কিন্তু মুখে - কোনো প্রতিবাদ করিতেন না। - দেশ ভ্রমণে যখন বাহির হওয়া যায় তখন অপরিচিত সহ - - - যাত্রীদের সহিত যে আলাপ হয় তাহা শুধু চোখের দেখা ८ङई छभिन्न ওঠে, সভ্যতার আদব কায়দার কড়াক্কড় থাকে না, কোনো পক্ষই কাহারে স্বভাব চরিত্রের সন্ধান লয় না ; একই পক্ষের যাত্রী, একই অবস্থায় স্থিতি, একই দৃশ্বের দর্শক বলিয়া পরস্পরের মধ্যে একটা সহানুভূতির হয় তাহাতেই মন খুলিয়া গিয়া সকলে এক হইয়া * o હ ং অবসর সময়টা নবীন সঙ্গীদের লইয়া বেশ o স্থা আমােদ ও ক্ষত্তিতে কাটে। এ ক্ষেত্রেও তাছাই ੁ`` । বোটে করিয়া যে দিন মলডি যাওয়া হইল সে দিন সকলেরই বড় আনলে কাটল। যদিও অবিশ্রান্ত o কৃষ্ট পড়তেছিল তবুও কাহারো মন দমিয়া যায় নাই। ডেকের উপর বেড়াইবার সুবিধা হইল না বলয় বোটের সকলে মিলিয়। অনবরত পায়চারি করিতে লাগিগেন। বেট ধীরে ধীরে পর্বতসস্থল তীরের দিকে অগ্রসর হইতে লাগিল। দূরে অসংখ্য পাহাড়শ্রেণী দৃষ্টি- কতকগুল খুব কাছাকাছি ঘেঁসাঘেঁসি হইয়। o *গুলো খুব দক ফাক —জল ঠেলিয়া যে অংশ o ঠিয়াছে তাহা পিঙ্গল বর্ণ শৈবালে আচ্ছন্ন এবং উপর দিকটা ধূসর বর্ণ; মধ্যে মধ্যে কোথাও মান গোলাপী রংএর, কোথাও মলিন বেগুনি রংএর আভা পড়িয়াছে। এখনাে তীর দূরে আছে। জল ফুলিয়া ফুলিয়া ছলিয়া ছলিয়া - ੋਂ প্রবাসী—জ্যৈষ্ঠ, ১৩১৭ । করিয়াছে। স্বৰ্য্য ক্রমেই চক্রবালের দিকে অদৃশু * তোলা হইয়াছিল যে আমরা বাগান থানিতে একটিও পাতা তেছেন। প্রত্যেক ঢেউয়ের ফেনপুঞ্জ যেন অগ্নিকা । দেখিলাম না । বাগান ছাড়াইয়া জঙ্গলে প্রবেশ করিয়া মাথায় পরিয়াছে—সমস্ত সমুদ্রে যেন আগুন ধরিয়াছে। । একটি বন্যপথ ধরিয়া আমরা চলিতেছিলাম । সেই জঙ্গল ইভা ও ফ্রাঙ্ক ডেকের উপর এক সঙ্গে হাসিতে হাসিতে কথা —বনস্পতিতে, পুষ্পিত পত্রিত লতাবিতানে ও ছাট-কাট কহিতে কহিতে পায়চারি করিতেছিলেন, তাহাদের দুজনের - ঘাসে তৃণে ফুলগাছে শোভিত উষ্ঠান নছে ধূসর পত্রযুক্ত, মুখে স্বর্ঘ্যের রাঙা আলো পড়িয়াছে—ঠিক যেন মনে জীবিত ও মৃত লতা-জাল-জড়িত বৃক্ষে এবং অযত্ন বৰ্দ্ধিত হইতেছে স্বৰ্য্যের রক্তিমরাগে রঞ্জিত এক খণ্ড সোনালি | বিবিধ কাটা গুলো পরিপূর্ণ গভীর বন । পদে পদে শুদ্ধ পত্র, কাপড় দিয়া তাহদের মুখ দুখানিকে কে ঢাকিয়া ভগ্ন বক্র বংশথও ও গাছের গুড়ি পদ-দলিত করিয়া আমরা ফেলিতেছে । কখনো বামে কখনো ডাহিনে অগ্রসর হইতে লাগিলাম। মলডিতে যখন র্তাহার পৌছিলেন, তখন অনেক এই নিবিড় বনের ভিতর কোনো একটা স্থানে ইংরাজ রাজ্য রাত্রি । তখন সেখানকার দৃপ্ত দেথা অসম্ভব। পরদিন ન ইষ্টয়াছে। ঐ সীমান্ত স্থানটি দেখিবার জন্য আমাদের সকালে যখন অন্ধকারের আবরণ চোখের সমুখ হইতে | কৌতূহল জাগিয়াছিল-অনেকের কাছে জানিতেও চাহিয়াউঠিয়া গেল তখন এক অপরূপ দৃশু নয়ন পথে পড়িল। | ছিলাম,–কিন্তু কেইষ্ট সন্তোষজনক উত্তর করিতে পারিল চারিদিকে পৰ্ব্বত বেষ্টিত একটি উপসাগর—আপাদ মস্তক । না। যতই অগ্রসর হইতেছিলাম-পথ তন্তুষ্ট দুর্গম হইয়৷ বরফে ঢাকা, সে তুষারপুঞ্জ যেন পৰ্ব্বতের হৃদয় গলিয়া উঠতেছিল-মাঝে মাঝে মনে চষ্টতেছিল নূতন দেশ দেখিবার অনুচিত আগ্রহে অসম সাহসীর কার্যা করিয়াছি । বাহির হইয়াছে, যেন তাহারই মধ্যে পৰ্ব্বতের প্রাণ, ওদিকে আবার নানা স্বাধীন জাতির সেই অপরিজ্ঞাত পবিত্র, কত মহান, কত গভীর ; মোটেই কক্কশ নহে। ] BBBB DDBB BB BBB BBDS 00D DDBB S BBB BB BBB BBB BBD DDDD DDD তার গান লুকানো আছে, সে গান কত সুন্দর কত । বাসভূমি দৃষ্টিপথবর্তী ষ্টয় দূর হষ্টতে আমাদিগকে আকর্ষণও উপরের আকাশ স্তব্ধ, ধূসর বর্ণ—যেন একটা অখণ্ড করিতেছিল। যে শান্তি বিরাজ করিতেছে তাহা হইতে একটি পবিত্ৰ ! হষ্টয়াছি এই চিন্ত সেই দুরূহ পথ অতিক্রম করার ক্লেশের রাগিণীর ঝঙ্কার উঠিতেছে । (ক্রমশঃ) 1 মধ্যেও আমাদিগকে সান্তন দিতেছিল। পাহাড়ের কাছে - শ্ৰীমণিলাল গঙ্গোপাধ্যায়। যাইয়া সৰ্ব্বপ্রথমে যপন এ অঞ্চলের পাৰ্ব্বতা পথের নমুনা দেখিলাম তখন আমার মনে একটু আতঙ্কের সঞ্চার না - নাগাদের দে শে ভ্রমণ | হষ্টয়াছিল এমন নহে। সে •ाझाए ि একটা থাড়া প্রাচীরের উত্তর আসামের অন্তর্গত সিম্নেমার অঞ্চলের খৃষ্টধৰ্ম্ম প্রচারক মত। বিজ্ঞ বৈজ্ঞানিকদের মতে মানুষেবা বানরের বংশধর রেভারেও এডওয়ার্ড হাউড অপর তিনজন বন্ধুকে লইয়া । হয় হউক-আমি সেই উত্তরাধিকার গৌরব হইতে তাছানাগাদের দেশে বেড়াইতে গিয়াছিলেন। তিনি স্বয় | দিগকে বঞ্চিত করিতে চাহি ন-তবু আমাদের পক্ষে সেই তাহার ভ্রমণের যে বিবরণ প্রকাশ করিয়াছেন তন্মধ্যে | পাহাড়ে আরোহণ অনায়াস সাধ্য হয় নাই । কখনো BBBB BBBS BB BBBBS BBBB BBBB BBBS S BBB BBS BBB BB BBB BBB BBBB BBS Cछ्न : - কখনো কোনো গাছের একটি মূল ধরিয়া ছাপাইতে একদিন অতি প্রত্যুষে আমরা গরিবদ্ধ বাহির হই । পাইতে কোনোরূপে পাহাড়ের উপৰে উঠিলাম। এই পড়ি—তখন আকাশ গাঢ় মেঘে ঢাকা ছিল। প্রথমে মাইল শৈলচুড়া হইতে আমাদিগকে একটি নদীগর্ভে নামিতে হইয়াছিল । এষ্ট অবতরণের পথটি যেমন খাড়া তেমনি থানেক পথ আমাদিগকে একটি চা-বাগানের মধ্য দিয়া । যাইতে হইয়াছিল। চায়ের পাতাগুলি এমন নিঃশেষে - পিচ্ছিল। বর্ষাকালে বুটজুতা পরিয়৷ এই পথে চলা অসাধ্য, - - o - -- - - --- - o - - - - - - --- - . - - - - - - - u o - - - o - 1– - --- [ ১০ম ভাগ ২য় সংখ্য । ] সংকলন ও সমালোচন—নাগাদের দেশে ভ্রমণ। ।


...-- - --১৮:২১, ২৫ মার্চ ২০১৬ (ইউটিসি)SumitaBot (আলাপ) ১৮:২১, ২৫ মার্চ ২০১৬ (ইউটিসি) .・ヘ*ーヘ・° .-..سی...--م۔۔-ی------- ১৮:২১, ২৫ মার্চ ২০১৬ (ইউটিসি) ---------------------- - -- 計

- এখন শীত্বকাল তবু মাঝে মাঝে পু পিছলাইয় |

  • > * একটিবার পদস্খলন হইলে মাথাটি চূর্ণ না । ভাঙ্গিয়া যাইত সে বিষয়ে অহমাত্র সন্দেহ নাই। "চড়াই” .

- “উত্তরাষ্টর" মাঝখানে পাৰ্ব্বতীয় ছোট ছোট সমতল হে ཨོ། ། গুলিতে চলিবার সময়ে কি আরাম অনুভব করিতাম তাহা । আর কি বলিব । পাহাড়ের উপরে বন যেখানে ঘন । নহে সেখান হইতে আমরা নিম্নবৰ্ত্তী উপত্যকার দৃপ্ত দেখিতে - পাইতাম-আমাদের গন্তব্য পথ পাহাড়ের গাত্র বাহিয়া আঁকিয়া বাকিয়া চলিয়াছিল। . o পথিমধ্যে মাঝে মাঝে আমরা দুই একখানি o নিৰ্ম্মিত চালা-ঘর দেখিতে পাইতাম। সেগুলি নাগাদের বিশ্রাম-গ্য। কোনো কোনো গৃহের সামনে অৰ্দ্ধ দগ্ধ বংশখও পড়িয়া রহিয়াছে দেখিয়া বুঝিলাম পথিবে a th দুই জন নাগ যোদ্ধা। । রান্না করিয়াছিল । নাগাদের তৈরি সেতুর সাহাযে কয়েকটি সোতস্বিনী পার হইয়াছিলাম। গাছের এক এক আন্ত গুড়ি দিয়া এক একটি সেতু নিৰ্ম্মিত হইয়া থাকে পূৰ্ব দুই ঘণ্টা প্রাণান্ত পরিশ্রমের পর আমর এইরুপ । o একটি সেতুর পাশে বিশ্রাম করিলাম।. এইখানে নাগাদের সহিত আমাদের প্রথম দেখা হইল। -