পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Նա8

  • > o अल्ल j*

S99ళీు হইয়া সাজিতে কৃলিয়াছে ? কহিল, “তুমি কি পাগল..?” ইহার পর তাহার আর বাকৃষ্ণুপ্তি হইল না। অজয় কি বলিতে যাইতেছিল, কিন্তু আড়াল হইতে সবুজ আলোর ঝলক আসিল। পলাইবার সঙ্কল্প ভাল করিয়া মনে জাগিবার পূৰ্ব্বেষ্ট স্বভদ্র আসিয়া একেবারে তাহার সম্মুখে দাড়াইল, তারপর স্মিতহাস্তে মৃগ ভরিয়া वलिज, “ङ्घैनि षोभiद्म वनु बखध ब्राश्च ।---यक्षः, ङेनि শ্ৰীমতী ঐজিলা দেবী, আমাদের বীণা দেবীর কাজিন এর আঁকা ছবি তুমি অনেক দেখেছ, এখানেও অনেক দেখতে পাবে, কিন্তু নিতে লোভ কর যদি, ভয়ানক জন্ম হবে। পাছে কেউ লভ্য মনে ক’রে দাম ইণকে, সেই ভয়ে আগে থেকেই সেগুলিকে তিনি বিস্তরণ ক’রে রেখেছেন ।” - অজয় কহিল, “সেই ত ঠিক ব্যবস্থা হয়েছে। টাকার भूजा रििग्न कि 3%जब्र भूजा इङ ? ८ोन८ीब्र भूला ঐবকম ক’রেই পেতে হয়।” কিন্তু কথাগুলি যেন অজয় বলিল না, তাহার হইয়া আর-কেহ বলিয়া দিল । ঐঞ্জিল। বীণার ভগিনী, সেই সূত্রে কোনও একদিন অজয় তাহার কাছাকাছি আসিবে এই ব্যবস্থা স্বতঃই পূৰ্ব্ব হইতে ইষ্টয়া আছে, ইহার মধ্যে বিধাতার কোন ইঙ্গিত প্রচ্ছন্ন আছে ভাবিয়া তাহার দেহ শিহরিত হইল। ঐন্দ্রিলার দিকে চোখ তুলিয়া সে চাহিতে পারিল না, তাহাকে সে ভয় করিল। একটু পাশ ফিরিয়া পশ্চাতের দেওয়ালে বিলম্বিত ছবিগুলির দিকেই দৃষ্ট্রিনিবন্ধ করিয়া রহিল। ঐন্দ্রিলার আঁকা প্রায় দশ-বারটি ছবি । সেগুলি স্বন্দর নয়, সেগুলিকে সে ভয় করিল না, সুন্দর নয় বলিয়াই সেগুলিকে সে ডালবাসিল । তাহার মনে হইল, চতুষ্পার্শের প্রতিভার দীপ্তি-সমুজ্জল অগণিত মণিরাজির মধ্যে এই ছবিগুলির দীনতাই তাহাদিগকে যেন একটি শুচি-গ্নিগ্ধ বিশিষ্টতা দান করিয়াছে, যেন শাহদারায় মরিকা ফুটিয়াছে। বড় করুণ মর্শম্পর্শী মনে হইল। বিমান কহিল, "ছবিগুলো ত পালিয়ে যাচ্ছে না। সম্প্রতি ও-গুলিকে না-হয় না-ই দেখলে ?” সে বলিল, “ভাল লাগছে ।” ঐঞ্জিলা অল্প একটু হাসিয়া বলিল, “ওগুলোকে ভাল লাগা ত সহজ নয় ?” অজয়েব গলার মরে কোথা হইতে জোর আসিল, কহিল, “কত বেশী ভাল যে লাগছে সেইটেই বলা ग्रश्ख नश्च ।” ঐঞ্জিলা আবার একটু হাসিল। এ-রকম করিয়া কাহারও ছবির প্রশংসা সচরাচর কেহ করে না, বিশেষতঃ ঐন্দ্রিলা তাহার নিজের ছবির মূল্য জানিত। তাহাব কৰ্ণমূল আতপ্ত হইয়া উঠিল। কিন্তু অজয়ের দিকে চাহিয়, তাহার গলার মুর শুনিয়া মনে হইতেছে না ত যে সে শুদ্ধমাত্র ঐন্দ্রিলাকে খুশী করিবার উদ্দেশ্যে চাটুবাদের আশ্রয় লইতেছে ? নিজের পরিচিত পৃথিবীতে অল্পসংখ্যক যে-কয়টি যুবকের সঙ্গে নানা উপলক্ষ্যে সে মিশিতে পাইয়াছিল, তাহাদের একই ধরণের অতিমার্জিত কপট স্তুতিবাদ শুনিয়া শুনিয় ঐন্দ্রিলার প্রায় মুখস্থ হক্টর গিয়াছিল । এই যুবকটির ব্যবহারে একটি সহজ সত্যনিষ্ঠার পরিচয় পাইয়া মূহূৰ্বে ঐন্দ্রিলার মন তাহার थखि अश्कूल श्डेशा खेलि। তাহারা চারজনে কেহই আসন গ্রহণ করিল না। যে যেখানে যে-অবস্থায় ছিল তেমনই ভাবে দাড়াইয়। রহিল। যেন সেই বিশেষ অবস্থানটির মধ্যে তাহারা প্রত্যেকে এমন একটি কৃতার্থতার সন্ধান পাইয়াছে, একট কোথাও কিছুর ব্যতিক্রম হইলেই যাহা হারাইয়া যাইবে। অজয় চেষ্টা করিয়াও ঐন্দ্রিলার দিকে চাহিতে পারিতেছিল না, অথচ প্রতিটি মুহূৰ্ত্ত কি অসীম সম্পদ লইয়াই না বহিয়া যাইতেছে ! কি ষে ইহার পর সে বলিবে তাহাও ভাবিয়া পাইতেছিল না ; যে-কথাই মনে পড়ে, মনে হয় তাহা তুচ্ছ, তাহ বলিবার মত নয়। স্বভদ্রই নীরবতা ভঙ্গ করিয়া তাহাকে পরিত্রাণ করিল, কহিল, *আচ্ছা বিমান, তোমাদের আধুনিক শিল্পকলার মধ্যে বৌদ্ধযুগ আত্মপ্রকাশ করছে, এটা কোন মনোভাব থেকে হয়েছে ?” - বিমান কহিল, “শৈবযুগ বল। সৰ জড়িয়ে শিবের ছবি কতগুলি ‘একৃজিৰিটেড হচ্ছে গুনে দেখেছ ? ঐন্দ্রিলা