পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

به ۰یس -*** वाञ्च जर्बीशफ़, छेt* चाग्न भौगंग्निब्रবেগতিক দেখিয়া পাচু দিল দিদির হাত কামড়াইয়া । তখন কান ধরির পিঠে আর একটা কিল দিয়া কমলা डांडाँच्न झुणिझ जि। श्राष्ट्र झुख्ब्राहेब कैंब्रि। फेणि । তখনই মনে পড়িল, বাড়িতে জামাইবাৰু-কঁদিতে নাই । পাড়ের উপর গভীর মুখে চুপ করিয়া বসিয়া রহিল। গা ধোয়া সারিয়া কমল ভাইয়ের হাত ধরিয়া টানিল— বাড়ি চল। বারুদে আগুন লাগার মত পাতু একেবারে ছিটকাইয়া উঠিল । —মুখপুড়ি, তুই মরু-এক্ষুণি মরু-বাড়ি গিয়ে আমি সব বলে দেব । কমলা হাসিয়া কহিল—বলিস্—খুব বলি, আমার ব’য়ে গেছে। আর তুমি এতক্ষণ কিছু না বলে ছেড়েছ তেমনি লক্ষ্মীধন কি না ? পাঙ্ক বলিল—তোর চুলের মুঠে ধ’রে নিয়ে যাবে জামাইবাবু, খুব হবে—আমি মজা দেখব— কিন্তু মনে মনে মায়ের বিচার-পদ্ধতির উপর পাঞ্জালালের সত্যসত্যই অত্যন্ত অনাস্থা জন্মিয় গিয়াছিল। এবারে দিদির সঙ্গে সঙ্গে সে আর খিড়কীতে ঢুকিল না, সোজা বৈঠকখানায় উঠিল। ঘরে আলো দিয়৷ গিয়াছে, নরেন একাকী পড়িয়া পড়িয়া চুরুট টানিতেছিল। —এই যে এস এস বড়বাবু, এতক্ষণ দেখিনি—বলিতে বলিতে নীরেন উঠিয়া বসিল। বলিল—কান্না শুনছিলাম কার ? কান্নার কথায় পাচু খুব লজ্জিত হইল, কিন্তু নরেনের প্রতি শ্রদ্ধাও হইল। জিমনাষ্টিক করা দিব্য লম্বা চওড়া গোফপাকানো প্রকাও চেহারা । ই, নালিশ করিতে হয়ত এই লোকের কাছেই। নির্ধাং শাস্তি । পায় বলিল—জামাইবাবু, দিদি আমাকে মেরেছে— -वहाँ ? डान्नैौ अछाम्न उ ! উৎসাহিত হইয়া পাল্লালাল কহিল—ছ-ছু-বার মেরেছে। আপনি ওকে আচ্ছা ক’রে মেরে দেবেন। —নিশ্চয়, কোথায় তোমার দিদি ? —উপরের ঘরে আছে ঠিক । নীরেন উঠিয়া দাড়াইল। এত বড় নালিশের পর বিচারকের পক্ষে অবহেলায় সময় কাটান চলে না । কহিল—আর কে কে আছেন সেখানে ? —কেউ নেই। মা রান্নাঘরে আছে। —আচ্ছা ! বলিয়া নীরেন বীরবিক্রমে অগ্রসর হইল। আয়োজন দেখিয়া পান্থও একটু ঘাবড়াইয় গেল। কিন্তু দুই-দুইবার মার খাইয়া প্রতিহিংসায় মন জলিতেছিল, সে আর কিছু বলিল না। নীরেন বাহির হইয়া গেল । কমলার প্রসাধন তখনও শেষ হয় নাই, পদশকে মুখ তুলিয়া চাহিয়া একটু ঘোমটা টানিয়া উঠিয়া দাড়াইল নীরেন মৃদু মৃদ্ধ হাসিতে লাগিল । তারপর কহিল—এক-শ মাইল দূর থেকে এলাম। ভদ্রলোককে একবার বস্তেও বলছ না। খুব ভদ্রতা শিথেছ। কমলার জবাব নাই, ঘোমটাও কমে না। —আমার দেখে তোমার রাগ হয়েছে কমলা, আচ্ছ, এই যাচ্ছি চলে—বলিয়া চলিয়া যাইবার ভাব দেখাইতে কমলা কথা কহিল। মৃদুস্বরে কহিল—তাই বলেছি বুঝি আমি ? —একটা কথা বলছ না, মুখ ফিরিয়ে দাড়িয়ে রইলে— অবশ্ন তোমাকে আমি দোষ দিতে পারিনে— । নীরেনের কণ্ঠস্বর অতিশয় কাতর হইয়া উঠিল, বলিতে লাগিল— এতে আমি তোমাকে এক বিন্দু দোষ দিইনে কমলা, भशश्राष७ चाभि-उॉझे थे ब्रकभ भर्षघांडौ किठेि निशाङ পেরেছি। তুমি আমায় ক্ষমা কর— বলিতে বলিতে —যে কথা জনসমাজে খুলিয়া বলা উচিত নয়—সেই মহা বলবান জিম্নাষ্টিক-করা যুবক তার সাত ফিট লম্বা দেহ লইয়া একেবারে কমলার সামনে হাটু গাড়িয়া বসিল। বলিতে লাগিল—রাগের মাথায় চিঠি ডাকে ফেলে দিয়ে তারপরেই বুকে যেন মুগুর মারতে লাগল। ভাবলাম, এ চিঠি পেয়ে অভিমানিনী আমার আত্মহত্যা করে বসবে। তাই কাউকে কিছু না বলে সকালের ট্রেনেই ব্যাগ হাতে ক’রে উঠে বসলাম— । হঠাৎ উঠিয়া নীরেন একটানে কমলার ঘোমটা খুলিয়া ফেলিল। তার সন্দেহ হইয়াছিল, কমল