পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

করতে হবে। তপস্তার সত্যকে তপস্তার দ্বারাই অস্তরে धश्१ बङ्गब्र। छांऎ । “আজ তিনি কী বলচেন সেটা চিন্তা করে দেখো । शृथिवैौभद्र यांनद हेडिशंष्णब्र थांब्रखकांज cथएक cमथि একদল মাছুষ আরেক দলকে নীচে ফেলে তার উপর দাড়িয়ে নিজের উন্নতি প্রচার করে। আপন দলের প্রভাবকে প্রতিষ্ঠিত করে অন্ত দলের দাসত্বের উপরে। মানুষ দীর্ঘকাল ধরে এই কাজ করে এসেচে কিন্তু তবু বলব এটা অমাতুষিক। তাই দাসনির্ভরতার ভিত্তির উপরে মানুষের ঐশ্বধ্য স্থায়ী হতে পারে না। এতে কেবল যে দাসেদের দুৰ্গতি হয় তা নয় প্রভুদেরও এতে বিনাশ ঘটায়। যাদের আমরা অপমানিত করে পায়ের তলায় ফেলি তারাই আমাদের সন্মুখ পথে পদক্ষেপের বাধা । তারা গুরুভারে আমাদের নীচের দিকে টেনে রাখে । ষাদের আমরা হীন করি তারা ক্রমশই আমাদের হেয় করে । মানুষখেগো সভ্যতা রোগে জীৰ্ণ হবে, মরবে। মানুষের দেবতার এই বিধান। ভারতবর্ষে মানুষোচিত সম্মান থেকে যাদের আমরা বঞ্চিত করেচি তাদের অগৌরবে আমরা সমস্ত ভারতবর্ষের আগৌরব ঘটিয়েচি । "আজ ভারতে কত সহস্ৰ লোক কারাগারে রুদ্ধ বন্দী। মাছুষ হয়ে পশুর মতো তারা পীড়িত অবমানিত। মান্বযের এই পুঞ্জীভূত অবমাননা সমস্ত রাজ্যশাসনতন্ত্রকে অপমানিত করচে, তাকে গুরুভারে দুরূহ করচে। তেমনি আমরাও অসন্মানের বেড়ার মধ্যে বন্দী করে রেখেচি সমাজের বৃহৎ একদলকে। তাদের হীনতার ভার বহন করে আমরা এগোতে পারচিনে । বন্দীদশা শুধু ভো কারাগ্রাচীরের মধ্যে নয়। মহিষের অধিকার সংক্ষেপ করাই তো বন্ধন । সম্মানের খৰ্ব্বতার মতো কারাগার তো নেই। ভারতবর্ষে সেই সামাজিক কারাগারকে আমরা খণ্ডে খণ্ডে বড়ো করেচি। এই বীর দেশে আমরা মুক্তি পাব কী করে । যারা মুক্তি দেয় তারাই তো মুক্ত হয়। "এতদিন এইভাবে চলছিল—ভালো করে বুঝিনি আমরা কোথায় তলিয়ে ছিলাম। সহসা ভারতবর্ষ আজ विविष अनन-४% जाचित्र ›¢ዓ भूख्द्रि गाषनांब cजtभं ऐॐण । ११ कब्रजाभ छिब्रर्मिन বিদেশী শাসনে মন্থৰ্যকে পঙ্গু করে রাখার এ ব্যবস্থা আর স্বীকার করব না। বিধাতা ঠিক সেই সময়ে দেখিয়ে দিলেন কোথায় আমাদের পরাভবের অন্ধকার গহ্বরগুলো। আজ ভারতে ধারা মুক্তিসাধনার তাপস তাদের সাধনা বাধা পেল তাদেরই কাছ থেকে যাদের আমরা অকিঞ্চিৎকর করে রেখেচি। ধারা ছোট হয়ে ছিল তারাই আজ বড়োকে করেচে অকৃতাৰ্থ। তুচ্ছ বলে যাদের আমরা মেরেচি তারাই আমাদের সকলের চেয়ে বড়ো মার মারচে । “এক ব্যক্তির সঙ্গে আর এক ব্যক্তির শক্তির স্বাভাবিক উচ্চনীচতা আছে । জাতিবিশেষের মধ্যেও তেমন দেখা যায়। উন্নতির পথে সকলে সমান দূর এগোতে পারেনি। সেইটেকে উপলক্ষ্য করে সেই পশ্চাদ্ধৰ্ত্তাদেরকে অপমানের দুর্লঙ্ঘ্য বেড়া তুলে দিয়ে স্থায়ীভাবে যখনি পিছিয়ে রাখা যায় তখনি পাপ জমা হয়ে ওঠে। তখনি অপমান-বিষ দেশের এক অঙ্গ থেকে সৰ্ব্ব অঙ্গে সঞ্চারিত হতে থাকে। এমনি করে মামুষের সম্মান থেকে যাদের নির্বাসিত করে দিলুম তাদের আমরা হারালুম। আমাদের দুর্বলতা ঘটল সেইখানেই, সেইখানেই শনির রন্ধু । এই রভু দিয়েই ভারতবর্ষের পরাভব তাকে বারে বারে নত করে দিম্বেচে । তার ভিতের গাথুনি আলগা, আঘাত পাবামাত্র ভেঙে ভেঙে পড়েচে । কালক্রমে যেভেদ দূর হতে পারত তাকে আমরা চেষ্টা করে সমাজরীতির দোহাই দিয়ে স্থায়ী করে তুলেচি। আমাদের রাষ্টিক মুক্তিসাধনা কেবলি ব্যর্থ হচ্চে এই ভেদবুদ্ধির অভিশাপে । “যেখানেই একদলের অসম্মানের উপর আর-এক দলের সম্মানকে প্রতিষ্ঠিত করা হয় সেইখানেই ভারসামঞ্জস্য নষ্ট হয়ে বিপদ ঘটে । এর থেকেই বোঝা যায় সামাই মানুষের মূলগত ধৰ্ম্ম। যুরোপে এক রাষ্ট্রজাতির মধ্যে অন্ত ভেদ যদি-বা না থাকে, শ্রেণীভেদ আছে। শ্রেণীভেদে সন্মান ও সম্পদের পরিবেষণ সমান হয় না। সেখানে তাই ধনিকের সঙ্গে কশ্বিকের অবস্থা যতই অসমান হয়ে উঠচে ততই সমাজ টলমল কৱচে । এই অসাম্যের ভারে সেখানকার সমাজ-ব্যবস্থা প্রত্যহই