পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नौस्त्रि७ श्रिक्र । शनि जश्रज नाभा इश्रन इच्च फुटबहे ब्रक्री, নইলে নিষ্কৃতি নেই। মান্থব যেখানেই মানুষকে পীড়িত कब्रएव cनषांtनहें डांब्र नभa भश्याज्र थांश्ऊ झरबझे, সেই আঘাত মৃত্যুর দিকেই নিয়ে যায়। “সমাজের মধ্যেকার এই অসাম্য এই অসম্মানের দিকে মহাত্মাজী অনেক দিন থেকে আমাদের লক্ষ্য নির্দেশ করেচেন। তবুও তেমন একান্ত চেষ্টায় এই দিকে আমাদের সংস্কারকার্য্য প্রবর্তিত হয়নি। চরখা ও গন্দরের দিকে আমরা মন দিয়েচি, আর্থিক দুৰ্গতির দিকে मृडे পড়েচে কিন্তু সামাজিক পাপের দিকে নয়। সেইজন্তেই আজ এই দুঃখের দিন এল। আর্থিক দুঃখ অনেকটা এসেচে বাইরে থেকে, তাকে ঠেকানো একান্ত কঠিন না হতে পারে। কিন্তু যে সামাজিক পাপের উপর আমাদের সকল শত্রুর আশ্রয়, তাকে উৎপাটন করতে আমাদের বাজে, কেননা তার উপরে আমাদের মমত্ব। সেই প্রশ্রয়প্রাপ্ত পাপের বিরুদ্ধে আজ মহাত্মা চরম যুদ্ধ ঘোষণা করে দিলেন । আমাদের দুর্ভাগ্যক্রমে এই রণক্ষেত্রে তার দেহের অবসান ঘটতেও পারে, কিন্তু সেই লড়াইয়ের ভার তিনি আমাদের প্রত্যেককে দান করে যাবেন। যদি তার হাত থেকে স্বাক্ষ আমরা সৰ্ব্বাস্তাকরণে সেই দান গ্রহণ করতে পারি তবেই আজকের দিন সার্থক হবে। এত বড়ো আহবানের পরেও যারা একদিন উপবাস ক'রে তার পরদিন হতে উদাসীন থাকবে, তারা দুঃখ থেকে যাবে দুঃখে, দুর্ভিক্ষ থেকে দুর্ভিক্ষে। সামাপ্ত কৃচ্ছসাধনের দ্বারা সত্তা সাধনার অবমাননা যেন না করি। “মহাত্মাজীর এই ব্ৰত আমাদের শাসনকৰ্ত্তাদের সঙ্কল্পকে কী পরিমাণে ও কী ভাবে আঘাত করবে জানিনে, আজ সেই পোলিটিকাল তর্ক अरुष्टtग्नर्थांब्र निन नग्न । ८कदल ५कऎ कथ| दल উচিত বলে বলব। দেখতে পাচ্চি মহাত্মাজীর এই চরম উপায় অবলম্বনের অর্থ অধিকাংশ ইংরেজ বুঝতে পারচেন না। না পারবার একটা কারণ এই যে, মহাত্মাজীর ভাষা তাদের ভাষা নয়। আমাদের সমাজের মধ্যে नारघांडिक बिद्दछन शर्कॉयांच्च विक्ररक भशंद्मांबौद्र ७३ S$p5ళు প্রাণপণ প্রয়াস তাদের প্রয়াসের প্রচলিত পদ্ধতির সঙ্গে মেলে না বলেই এটাকে এত অস্তৃত বলে মনে হচ্চে। একটা কথা তাদের স্মরণ করিশ্নে দিতে পারি-মায়লাও যখন ব্রিটিশ ঐক্যবদ্ধন থেকে স্বতন্ত্র হবার চেষ্টা করেছিল তখন कौ दौउ९न वाॉश्रांब्र घटफैश्लि । कङ ब्रद्ध**ांख्, कड অমামুষিক নিষ্ঠুরতা। পলিটিক্সে এই হিংস্র পদ্ধতিই পশ্চিম মহাদেশে অভ্যস্ত। সেই কারণে আয়ালাওে রাষ্ট্রক প্রয়াসের এই রক্তাক্ত মূৰ্ত্তি তো কারো কাছে, অন্তত অধিকাংশ লোকের কাছে, আর যাই হোক অদ্ভূত বলে মনে হয় নি। কিন্তু অদ্ভূত মনে হচ্চে মহাত্মাজীর অহিংস্র আত্মত্যাগী প্রয়াসের শাস্তমূৰ্ত্তি। ভারতবর্ষের অবমানিত জাতির প্রতি মহাত্মাজীর মমতা নেই এত বড়ো অমূলক কথা মনে স্থান দেওয়া সম্ভব হয়েচে তার কারণ এই যে, এই ব্যাপারে তিনি আমাদের রাজসিংহাসনের উপর नकd$द्र वांछ वझेरग्न निरग्नदछन । ब्रांछशूक्रमदमब्र धन विकल হয়েচে বলেই এমন কথা তারা কল্পনা করতে পেরেচেন। এ কথা বুঝতে পারেন নি রাষ্ট্রক অস্ত্রাঘাতে হিন্দুসমাজকে দ্বিখণ্ডিত হতে দেখা হিন্দুর পক্ষে মৃত্যুর চেয়ে কম বিপদের নয়। একদা বাহির থেকে কোনো তৃতীয় পক্ষ এসে যদি ইংলণ্ডে প্রটেষ্টান্ট ও রোমান ক্যাথলিকদের এই ভাবে সম্পূর্ণ বিভক্ত করে দিত তাহলে সেখানে একটা নরহত্যার ব্যাপার ঘটা অসম্ভব ছিল না। এখানে হিন্দুসমাজের পরম সঙ্কটের সময় মহাত্মাজীর দ্বারা সেই বহু প্রাণঘাতক যুদ্ধের ভাষাগুর ঘটেছে মাত্র। প্রটেষ্টাণ্ট ও রোমান ক্যাথলিকদের মধ্যে বহুদীর্ঘকাল ষে অধিকারভেদ চলে এসেছিল সমাজই আজ স্বয়ং তার সমাধান করেচে, সেজন্তে তুর্কির বাদশাকে ডাকে নি। আমাদের "দেশের সামাজিক সমস্যা সমাধানের ভার আমাদের পরেই থাকার প্রয়োজন क्लि । “রাষ্ট্রব্যাপারে মহাত্মাজী যে অহিংশ্রনীতি এতকাল প্রচার করেচেন, আজি তিনি সেই নীতি নিজের প্রাণ দিয়ে সমর্থন করতে উদ্যত এৰখা বোঝা অত্যন্ত ৰুঠিন বলে আমি মনে করিনে।

  • iस्डिनिरकएटन s#1 बांधिन, १९७a

ब्रबैौवनांथ ठाकूब्र