পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আগ্রহায়ণ ब्रकभ कषांब्र श* श्ऎव । छिब्रनिन छ्थ-मांब्रिट्जाब्र সঙ্গে সংগ্রাম করিয়া করিয়া আত্মসংবরণ করিবার ক্ষমতা প্রতাপের অসাধারণ জন্মিয়া গিয়াছিল। এক মিনিট থামিয়া, ঢোক গিলিয়া সে বলিল, “আচ্ছা, যাচ্ছি চল ।” নীচের ঘরের অবস্থা আজ যেমন শ্ৰীহীন মলিন, উপরের ঘরখানি ঠিক সেই পরিমাণেই তক্তক ঝকৃঝকৃ করিতেছে । বিছানার চাদর, জান্‌লার পরদ, আয়নার ঝালর সবই সদ্য পাটভাঙা, পরিষ্কার। দুইটি ফুলদানী কোথা হইতে বাহির হইয়াছে, তাহাতে টাটুকা ফুলের তোড়া। প্রতাপের আজ সব-কিছুতেই বিরক্তি বোধ হইতেছিল। ভাবিল, “বাৰুদের মাছ তরকারি কিনৃতে ভারি লজ্জা বোধ হয়, ফুল কিন্‌তে যেতে বেশ পারেন।” প্রতাপ ঘরে ঢুকিতেই গজু তাহার সহিত নবাগত ভদ্রলোকের আলাপ করিয়া দিল। র্তাহাকে একটা নমস্কার করিয়া প্রতাপ নীরবে বলিয়া রহিল, সামান্ত একটা ভদ্রতার কথাও তাহার মুখে আসিল না। রাজু এগানেও নাই, কোথায় সে গিয়াছে কে জানে ? কি কাজে ব্যস্ত আছে তাহাই বা কে জানে ? বেচার রাজু এদিকে পাড়ার তাসের ক্লাবে বসিয়া রাগে ফুলিতেছিল । বাড়ীতে দাদার উৎপাতে আজ আর তাহার টিকিৰারই জো নাই। বাঙালী সংসারের নয়মমত গজুতে এবং রাজুতে সখের ভাব একেবারে ছিল না। গজু রাজুকে দেখিলে গম্ভীর মুখে সরিয়া पाइँउ ७द९ श्रृंशैव्र निक्टां ब्राङ्द्र शाब्रिद्यशैनङ अदर আলস্য সম্বন্ধে মত প্রকাশ করিত। রাজু গন্ধুকে দেখিয়া মুখ গভীর করিত না বটে, তবে অকারণে কালবিলম্ব মোটেই করিত না এবং বন্ধুবান্ধবমহলে ও মায়ের *it५७ मीमां८क लका कब्रिञ्च ८य् मृद-दांकावां* वांछृिङ তাই দাদার কানে যাইত না বলিয়াই এতদিন ভ্রাতৃবিচ্ছেদ ঘটে নাই। জাজ বৌদিদির অবহেলায় অত্যন্ত ** श्ब्रा cन श्रांनिन श्रछ किब्रिबाहे त्रांबांद्र बांग्लौब्र বাহির হইয়া আসিয়াছে। বিকালে যে বাড়ীতে ফিরিয়া এক পোলা চাও পাওয়া যায় না, তেমন গৃহ আর অরণ্য মাজুর কাছে সমান। बाङ्क-कर्ण ২৩৭ গজুর বন্ধু প্রতাপকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “আপনিও কি এদের আপিসেই না কি ?” প্রতাপ অতি সংক্ষেপে বলিল, “না।” তাহার পর আবার একটু কি ভাবিয়া বলিল, “আমি ভবানীপুরে স্কুলে কাজ করি।” সে নিজেও গল্প করিতে পারিতেছে না, আবার উপস্থিত থাকিয় অন্তের গল্পেও বাধা দিতেছে, প্রতাপ মনে মনে একেবারে অস্থির হইয়া উঠিতে লাগিল। সে ন! থাকিলে এতক্ষণে দুই বন্ধুতে কত রসিকত, কত মধুস্মৃতির আদান-প্রদান চলিত তাহার ঠিক-ঠিকানা নাই । কোন ছুতায় ধে উঠিয়া যাইবে, তাহা প্রতাপ কিছুতেই ভাবিয়া স্থির করিতে পারিল না । তাহাকে রক্ষা করিল কান্থ । ছুটিমু৷ ডাকিয় আসিল, “কাক, তোমায় নীচে ডাকছে ?” প্রতাপ কিসের চিস্তায় জানি ন মগ্ন ছিল । হইয়া জিজ্ঞাসা করিল, “কে রে, কে ডাকছে ?” কান্ত বলিল, “মা।” g গজুর বন্ধু উচ্চহাস্য করিয়া বলিলেন, “খোকা ঠিক বলছ ত ? কাকাকেই ডেকেছেন, বাবাকে না ?” প্রতাপ সামনে থাকায় গজু একটু অপ্রস্তুত হইয়৷ বলিল, “আমরা পুরণো হয়ে গেছি ভাই, আমাদের আর আদর নেই। এখন নূতনদেরই আদর।” বৌদিদি তাহাকে কি কারণে যে ডাকিতে পারেন, cडाभ उांश किङ्गभाख डादिब्राशे श्राहेण न । उतू উপস্থিত সঙ্কট হইতে পরিত্রাণ পাওয়ায় আনন্দে কৃতজ্ঞচিত্তেই নামিয়া গেল। রান্নাঘরের দরজার সামনে দাড়াইয়া জিজ্ঞাসা করিল, “ডাকছেন কেন, বৌদিদি ?” বৌদিদি ছোট একটা বাটিতে একটুখানি মাংস তুলিয়া বলিলেন, “এটা একটু চেখে দেখ ত ভাই।" প্রতাপ বলিল, “আপনার একজন দেখলেই হত, আমি. এ-সব আবার ভাল বুঝি না।” বৌদিদি বলিলেন, “সে কি আর একটা কথা হল ভাই ? মেয়েমানুষের রান্নাই বল আর যাই বল, সবকিছুর আদত বিচারকই হচ্ছ তোমরা । তোমরা যাকে যা দাম দেবে তার তা-ই দাম।” চকিত