পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৪০ কোনো আশা তাহার নাই, কোনো আনন্দ নাই, কেবল দুঃখ, কেবল হৃদয়ভেদী বেদন, কেবল অসন্থ যাতনা। তাহার জীবনব্যাপী অন্ধকারের কোনো কুল নাই, কিনারা নাই । বাড়ী অবশেষে ফিরিতে হইল। অম্লখ করিয়াছে বলিয়া ন-খাইয়া সে শুইয়া পড়িল । সকালে উঠিয়াই তাহার এক জায়গায় যাইবার কথা ছিল, বিলাত যাওয়া সম্বন্ধে পরামর্শ করিবার জন্ত । একখানা পোষ্টকার্ড লইয়া লিথিয়া দিল, শারীরিক অস্থস্থতার জন্য তাহার যাওয়া সম্ভব হইল না। Չ Ֆ সকালে চা খাওয়া হইয়া গিয়াছে। জ্ঞানদা ঘরদোর ঠিক করিতে ব্যস্ত। এতদিন বাড়ী ছিলেন না, চাকর-বাকর যাহা খুশী করিয়াছে, যেমন খুশী চলিয়াছে। গৃহিণী এক দিনেই সকল ক্রটি সংশোধন করিবার চেষ্টায় লাগিয়া গিয়াছেন। ট্রাঙ্ক বাক্স, বিছানা সব খোলা, ঘরময় ছড়ান, "জায়া এবং ছোট্ট যেখানকার জিনিষ সেখানে সাজাইয়া রাখিতেছে এবং অনর্গল বক্তৃতা শুনিতেছে। পাশের ঘরে যামিনী শালমুড়ি দিয়া পড়িয়া আছে, সকালে সে ওঠে নাই, চা খাইতেও যায় নাই, আয় তাহাকে চা জলখাবার উপরে আনিয়া দিয়াছে, তাহাও সে স্পর্শ করে নাই । চা খাওয়া এবং কাগজপড়া শেষ করিয়া নৃপেক্সবাৰু স্ত্রীর ঘরে আসিয়া ঢুকিলেন । হাতের কাজ তাড়াতাড়ি চুকাইয়া আয় এবং ছোট বাহির হইয়া গেল । ইজি চেয়ারে বসিয়া নৃপেন্দ্রবাৰু জিজ্ঞাসা করিলেন, “যামিনী চ খেতে গেল না কেন ? অসুখ-বিমুখ করল নাকি কিছু ?” জ্ঞানদা মুখ বাকাইয়া বলিলেন, “কে জানে, তোমার মেয়েই জানে। কত ত ডাকাডাকি করলাম কিছুতেই উঠল না। ভারি ট্যাট হয়ে উঠেছে এই কদিনের মধ্যে ।” নৃপেন্দ্রবাবু কিছু বলিলেন না। কয়দিনই বা গৃহিণী সংসার-তরণীর হাল ছাড়িয়া একটু সরিয়া বসিয়া ছিলেন, ইহারই মধ্যে এত অঘটন ঘটিয়াছে যে তাহা একমুখে - S99ళీ) बलिग्ना c*ष कब्र शांझ नो । उबू शृश्निौ cफ़डेॉब्र की করিতেছেন না । কৰ্ত্তা প্রথম দু-একবার ক্ষীণ প্রতিবাদ করিয়াছিলেন, এখন, তাহা একেবারে বিফল জানিয় निब्रख् इहेंब्रां८झ्न । জ্ঞানদা নিজেই আবার আরম্ভ করিলেন, “অবাক কাg বাপু ! ক’টা দিনই বা সরেছি, এরই মধ্যে একেবারে সাতকাণ্ড রামায়ণ । আর দু-তিন দিন পরে এলে মেয়েকে ঘরে দেখতে হত না ।” কর্তা এবারে নিতাস্ত আর না পারিয়া বলিলেন, “কথার মাত্রা রেখে বললে একটু ভাল হয় না ? মেয়েকে ঘরে দেখতে না কি রকম ? মেয়ে কোথায় যেত?" জ্ঞানদা ঝঙ্কার দিয়া বলিলেন, “থাক থাক আমাকে আর শেখাতে হবে না। নিজের যদি একটু মাত্রাজ্ঞান থাকত, তাহলে এমন কাগু ঘটে ? কোথাকার কে, ন ছেলের মাষ্টার, তার সঙ্গে মেয়েকে কথা বলতে দেওয়া, মেশামেশি করতে দেওয়া, এত কেন রে বাপু ? ও-সব পাড়াগেয়ে হিছর বাড়ীর ছেলে, ওদের কোনো ধৰ্ম্মজ্ঞান আছে ? ওরা সব পারে। এই ত মেয়ের মাথায় হাড় বুলিয়ে পাচশ টাকা গুছিয়ে নিচ্ছিল ।” নৃপেন্দ্রবাবু কঠিনম্বরে বলিলেন, “তুমি কি বাংল ভাষাও ভুলে গেছ ? আমি ত চিঠিতে দেখলাম, সে টাকা নিতে অস্বীকার করেছে, তোমার মেয়েই যেচে তাকে টাকা দিতে ষাচ্ছিল ।” জ্ঞানদা বলিলেন, “ও-সব স্তান্তামী গো স্তাস্তামী ! প্রথম প্রথম একটু ওজর-আপত্তি না করে ঝর্ণ করে যদি টাকাটা নিয়ে বসে তবে মেয়ে মনে করবে কি ? হাজার হ’লেও বড় মেয়ে শিক্ষিতা মেন্থে ত ? গোড়ায় একটু ভালমানী দেখালে মেয়ে আরও গলে যেত, তখন শু{ টাকা কেন, গায়ের গহনা বেচেও ঐ ছেলের হাতে তুলে দিত। তারপর একবার সাগরপার হতে পারলে, আর তোমার মেয়ের কথা স্বপ্নেও মনে করত না। আমন আমি ঢের দেখেছি।” লুপেজবাৰু বলিলেন, “যা করেনি তা কল্পনা করে निरग्न भांष्ट्रशtीब्र फेनब्र का शांड कि ? dथन भव क्रिक যাতে বজায় থাকে, ভেবেচিন্তে তা স্থির করতে হবে।” ار