পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨8રે হইলে ঘামিনীর মত মেয়ে, যাহাকে জ্ঞানদা সৰ্ব্বাংশে ধনী चछिछांउ श्रृंrश्द्र बर् इहेबांद्र बन्न गफ़िश छूजिब्रांप्इन, তাহার সহিত তিনি প্রতাপের বিবাহ দিতে চান ? আহা, যা মানাইবে প্রতাপকে যামিনীর পাশে, তাহ আর বলিবার নয়। কেহ তাহাকে যামিনীর বাজার-সরকারও ভাৰিবে না। নিজের প্রথম জীবনের জালাময় चछिछङ खांननां८क मांब्रिह्याद्र छे*ब्र श्टिषब्रकभ दिक्लश्न করিয়া তুলিয়াছিল। দরিদ্রকে তিনি সংসারের সর্বাপেক্ষা পাপী বলিয়া জানিতেন। প্রাণ থাকিতে যামিনীকে সেই দারিদ্র্যের আগুনে ঝাপ দিতে তিনি দিবেন না। ইহাতে যে যা বলুক তাহাকে। স্বামী মনে মনে বিরক্ত হইবেন, তা হউন গিয়া, কবেই বা তিনি জ্ঞানদার প্রতি প্রসন্ন ? মেয়ে কাদিবে, মুখ ভার করিয়া থাকিবে, মাকে নিজের শত্রু মনে করিবে, তা না হয় করিলই কিছু দিন ? সে অপরিণতবুদ্ধি বালিকামাত্র, নিজের ভালমন্দ বুঝিবার মত জ্ঞান তাহার নাই। তাহাকে তাহার ইচ্ছার বিরুদ্ধেই রক্ষা করিতে হুইবে । খানিক পরে নাক মুখ মুছিয়া জ্ঞানদা উঠিয়াপড়িলেন। পর্দা তুলিয়া যামিনীর ঘরে ঢুকিয়া ডাকিলেন, “কি রে উঠবি না আজ ? চা-টা একেবারে খাবি না ?” যামিনী অসম্মতিসূচক মাথা নাড়িল। জ্ঞানদা তাহার খাটে আপিয়া বলিলেন, মেয়ের মাথায় হাত বুলাইতে বুলাইতে বলিলেন, “যা হবার তা হয়ে গেছে, এখনও সামলে চললে বেশী লোক জানাজানি হবে না। কিন্তু তুমি এ রকম গুয়ে পড়ে থাকলে চলবে না ত। লোকে তাহলে একখানাকে দশখানা করে বানিয়ে বলবে।” যামিনী অশ্রৱন্ধকণ্ঠে বলি, “যার যা খুশী বলুক মা, আমার আর তাতে কিছু আসে যায় না।” জ্ঞানদা বলিলেন, “বড় অল্প বুদ্ধি তোমার। সংসারে লোকের মতকে অবহেলা করলে চলে কখনও ? সামান্ত একটু ঘা খেয়ে এমন ক’রে ভেঙে পড়লে কখনও চলে না। ভুল সংশোধন করতে গেলে ঘা একটু খেতেই হয়।” যামিনী ফুলিয়া ফুলিয়া কাদিতে লাগিল, মায়ের কথার কোনো উত্তর দিল না । জ্ঞানদা মেয়েকে আর বেশী ঘাটাইলেন না, জান্তে আস্তে উঠিয়া চলিয়া গেলেন। g 劃 Sకరికరిశీ) ८भटबब्र भन डिनि छांनिcडन । cखांब्र कब्रिब्रां विद्वशांझ् कब्रिञ्च किहू कब्रिदांब्र षङ थांष्ट्राउ ८न अद्वैिड नग्न : শিশুকাল হইতে যাহা-কিছু শিক্ষা সে পাইয়াছে, তাং: স্বাধীনতার উন্ট পথেই তাহাকে লইয়া গিয়াছে। আজ বেদনায় হৃদয় শতধা হইয়া গেলেও তাহার সাধ্য হইবে না भाऊांद्र विश्रटक मैंiफ़ॉहेग्नां निखद्र छौदहमब्र डांब्र निह्छ গ্রহণ করিতে। মেয়ের বেদনাটা অবশু তিনি বুঝিতে পারিতেছিলেন, ইহার জন্ত ব্যথাও অস্থভব করিতেছিলেন। কিন্তু উপায় কি ? শিশুকে যেমন অনেক সময় আঘাত দিয়া আরোগ করিতে হয়, ইহাকেও তাঁহাই করিতে হইবে। প্রতাপের পরিবর্তে এমন কাহাকেও তাহার সম্মুখে ধরিতে হইবে, যাহার রূপে গুণে আভিজাত্যে প্রতাপ একেবারেই যামিনীর চক্ষে নিম্প্রভ হইয়া যায়। সেটা খুব চট্‌ করিয়৷ করিলেও চলিবে না, আগে হতভাগ্য প্রডাপকে ভুলিয়া যাইবার জন্ত তাহাকে সময় দিতে হইবে। সৰ্ব্বপ্রথম প্রয়োজন এখন প্রতাপকে তাহার সন্মুখ হইতে সরান । ইহাতে স্বামীর সাহায্য র্তাহাকে একটু লইতেই হইবে ; নিজে তিনি প্রতাপকে বিদায় করিতে গিয়া হাজির হইলে সেটা বড় বিত্র দেখাইবে, স্বামীও হয়ত এতটা বাড়াবাড়ি সহ করিবেন না। কিন্তু আপিসের সময় হইয়া আসিল প্রায়, এখন নৃপেন্দ্রবাবুর সঙ্গে বোঝাপড়া করিবার আর অবসর নাষ্ট । বিকালে তিনি আসিবার আগেই প্রতাপ আসিয়া হাজির হইবে। যামিনীকে লইয়া কোথায়ও বেড়াইতে চলিঃ গেলে হয়, একেবারে রাত্রে ফিরিলেই চলিবে । কিন্তু মেয়ে ত খাট ছাড়িয়া উঠিতেছেই না, তাহাকে বেড়াইস্টে লইয়া যাইবেনই বা কিরূপে ? যাক, আগলাইয়া রাখিলেই হইবে, যাহাতে সে মেয়ের ধারেকাছে ঘেঁবিতে নী পারে। যামিনী সারাদিনের মধ্যে বিছানা ছাড়িয়া উঠিল ন, সুতরাং তাহাকে আগলাইতে জ্ঞানদার বেশী বেগ পাইতে হইল না। প্রতাপ যথাসময়েই পড়াইতে আসিল। আজও बिहिब्रुक चाप्ण श्रेप्च्हे घरब बनिद्रा थाक्८िउ cबथिश । छांनशाब्र ७कहब ब्रांचाषब्र छिझ cरुन छांब्रिशिक्हें