পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আগ্রহায়ণ *ांब्रशांछणि २8७ দেীপ্যমান। যামিনীকে আজ সে জানালার নিকটেও প্রতাপ পড়াইবার কোনো চেষ্টাই করিতেছে না দেখিতে পায় নাই। দেখিয়া মিহির জিজ্ঞাসা করিল, “হোম টাস্কগুলো আজ আর থাকিতে ন পারিয়া সে মিহিরকে জিজ্ঞাসা করিল, “তোমার দিদিকে কাল থেকে দেখছি না যে ? অমুখ-বিস্কখ করেনি ত?" মিহির বলিল, “অন্থখই করেছে বোধ হয়। সারাদিন শুয়ে পড়ে থাকে, খেতেও আসে না, কিছু না। প্রতাপের বুকের ভিতরটা প্রচণ্ড বেদনায় মোচড় ग्नि छेटैिल। uहे बाषाई उांशंद्र मॉन श्ञो ब्रश्लि যামিনীর জীবনে। প্রতাপ তাহাকে আর কিছু দিতে পারে নাই, পরিবেও না। এই কুসুমকোমল তরুণ জীবনে সে যে দহনের জালা রাখিয়া গেল, তাহ হয়ত কখনও মুছিবে না, যামিনী প্রতাপকে কখনও ভুলিবে না। কি মৰ্ম্মভেদী সাম্বনা। দেখবেন না !” প্রতাপ বলিল, “দাও, দেখি।” খাতাগুলা বলিয়া বসিয়া উন্টাইতে লাগিল, দেখিবার কোনো চেষ্টা করিল না | মিহির জিজ্ঞাসা করিল, "আপনার শরীর খারাপ লাগছে নাকি ?” প্রতাপ উঠিয়া পড়িয়া বলিল, "স্থ্য, আবার জর-টর হবে বোধ হচ্ছে। আজ আর পড়াতে পারব না।” আর কিছু না বলিয়া সে বাহির হইয়া চলিয়া গেল। মিহির খানিক স্থা করিয়া বসিয়া থাকিয়া উঠিয়া নিজের ঘরে চলিয়া গেল । ক্রমশ: শারদাঞ্জলি শ্রশৌরীন্দ্রনাথ ভট্টাচাৰ্য্য অম্বর-পথে সম্বরি লাজে দি খোলে গুণ্ঠন নীলস্কপেরসে মন্‌ভোলা অলি ফুলমধু করে লুণ্ঠন অরূপের দোলে রূপ ঠাকুরের ছলে ওঠে রূপ-হিদোল, মুগ্ধ পবন দেয় নেচে নেচে ছন্দের নিশিদিন দোল । শিউলির বনে উৎসব উঠে মাঠে মাঠে খামনৃত্য, নাচে হরিহর স্বধা ঝরঝর নেচে ওঠে কোটী চিত্ত । নিৰ্মল হাম কুম্বকানন গুgনভরা যৌবন, প্ৰাণ ফুলে ফুলে করে টলমল নিখিলের মধু যৌবন। শুভ্র মেঘের চৌদলে নাচে কল্পনা-বন-বেী-দল, মুত্তিকালোকে নদনদী নাচে নেচে নেচে চলে নেী-দল। সিন্ধুর হৃদি-মন্দির নাচে নাঙ্গীপাঠের ছন্দে, অম্বর করি ব্যোম্ ব্যোম্ রব আগমনী গানে বন্দে। চন্দ্রতপন ধুয়ে দেয় পথ ঢালি আলোকের চন্ধন, বিশ্বনরের হৃদি-বন্ধনে জেগে ওঠে প্রেমনন্দন। উষার মাধুরী বিহুগের গানে বোধন আজি রে বিশ্বে, বিশ্বমায়ের রথ আসে ওই শারদ মাধুরী-দূপ্তে।