পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শৃঙ্খল জীমুখীরকুমার চৌধুরী Եր নন্দকে কাছে পাইয়া, সারাক্ষণ একটা পরিচিত মানুষের नि:चांग ७ कांलिव्र श्रृंख कांदन सनिघ्नां त्रजग्न देशंद्र श्रृंद्र কতকটা প্রকৃতিস্থ বোধ করিতে লাগিল বটে, কিন্তু সে-রাতে তাহারও ভাল করিয়া ঘুম হইল না। ফিরিয়া ফিরিয়া একটিই চিন্তা তাহার মনের দ্বারে করাঘাত করিয়া ফিরিতে লাগিল । সে অযোগ্য, সে অকিঞ্চিৎকর, ঐজিলাকে ভাবিবার, ভালবাসিবার, মুগ্ধচিত্তে তাহার জন্দ্রর নামটিকে ইষ্টমন্ত্রের মত করিয়া জপ করিবার অধিকার তাহার নাই। ঐন্দ্রিলার তেজোগৰ্ব্বিত মুখখানিকে একবারও সে আজ মনে আনিতে চেষ্টা করিল না। সেই অপরিমেয় রূপরাশির এক কণাকে স্থতির ভাণ্ডার সাজাইয়া সে আজ রাখিল না। জানিতে চাহিল না দুইটি আয়ত চোখের গভীরতায় কোনও বেদনার ভাষা লুকান ছিল কি-না। নিজের বেদন দিয়া সব-হুইতে প্রিয় মাছুষটির বেদনাকে সে স্পর্শ করিতে छांश्णि न, छ्कभांछ निrछदक लद्देब्रांझे cदलना श्रृंहेिcङ लांजिल । নিজাবেশ অতর্কিতে আসিয়া তাহার চিত্তাকাশের স্বচ্ছতাকে বারংবার অভিভূত করিয়া দিতেছিল। থাকিয়া খালি উত্তেজিত চিন্তার প্রখর গতিচ্ছন্দের মধ্যে বড় বড় ফাক। নিজের জৈব-চৈতন্তের এই বিড়ম্বনাও আজ अउि-बफ़ शंब्रांजळग्रव्र भड ट्रेब्रा ठांशंद्र भटन दांखिण । খাটের উপর ছোট বিছানাটিতে ততোধিক ছোট নিজের দেহটা লইয়া সে যে ধূলি-মলিন ভূমিতলের কত कांद्रह ठांश ऽिछ कब्रिब्रांe चांज cन नैौफ़ चश्छद করিতে লাগিল। যত ভাবে, অলক্ষ্যে তাহার চতুর্দিকে আশার প্রসার, সম্ভাবনার প্রসার সঙ্কীর্ণ হইতেও সীতির হইজ জালে। তাহার অভরের আশৈশব-লালিত ষে छेद्यैौद इब्रांला चनैौमठांब नकद्र१ कब्रिब किब्रिहड़ cणाछ. করিত, চারিদিকের সীমাবদ্ধতায় আজ তাহার পাখাসঞ্চালন করিবারও স্থানাভাব ঘটিতে থাকে। ছাত-ধরা অন্ধকার একটা গলিতে ছোট ছোট দুইটি ঘর। বারোমাসই যেন সেখানে বালা, কলতলার জল পায়ে পায়ে আসিয়া মেজেটাকে সারাক্ষণ অাজ করিয়া রাখে। একটা শাড়ীর আধখানাকে ছু-ঘরের মাঝখানে পর্দা করিয়া ঝুলান, কদাচিৎ বাতাসের সাড়া পাইয়া সেটা নড়িয়া উঠে । এনামেল-চটিয়া-যাওয়া লোহার পেয়ালায় কালচে রঙের খানিকট চা। পেয়ালার হাতলটা এত গরম, ক্টোচার খুটে জড়াইয়া ধরিতে হয়।--হ্যারে, চায়ে আজ চিনি দিতে ভুলে গিয়েছিল --- চিনি ? চিনি আর নেই, চিনি নেই, খোকার মিই এক টুকরো ছিল, তাই গুড়ো করে দেওয়া হয়েছে।••• হীরার কাকন-পরা নিটোল একটি হাত চিমূটায় করিয়া ডেলার পর ডেলা মিত্র উঠাইয়া অজয়ের চায়ে পরিবেষণ করিতেছে, কিন্তু কিছুতেই কি চা আজ মিষ্টি হইবে না 7.মিক্রর জন্ত কাহাদের একটা ছেলে কাদিতেছে। অজয় চিনি চায় না, মিশ্ৰীও আর চায় না, কাকন-পর হাতখানিকে নিজের হাতে লইয়া ভাল করিয়া একটু দেখিতে চায়, কপালে বুকে বুলাইয়া লইতে চায়, কিন্তু ছেলেট কাদিতেছে। তাহার কাল্লার শব্দ যেন ছুরির মত ধারালো, অজয়ের চিন্তাসূত্রকে কচ-কচ করিয়া কাটিয়া দিতেছে।--অজয়ের কেমন মনে হইতেছে, হাতটি যে-মানুষের মুখটি সে-মানুষের নয়, অথবা কি ষে মাথামুণ্ডু মনে হইতেছে, সে একটু ভাল করিয়া ভাবিয়া লইতে চায়, ছেলেটা কিছুতেই তাহাকে ভাবিতে দিতেছে না। অজয় ভাবিতেও পারিতেছে না। অকস্মাৎ কখন নিজেরই অজ্ঞাতে লুদ্ধ কম্পিত হস্তে কঁাকন-পরা হাড়টিকে সে স্পর্শ করিল, অপূৰ্ব্ব জানদের শিহরণে একসঙ্গে দেহৰীণার সবকয়টা তার কক্ষত হইয়া উঠিবার সঙ্গে সঙ্গে