পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৭e to 24 go 法 b99áు যেন গগুদেশে কাহার সশস্ত্ৰ চপেটাঘাত লাভ করিয়া আচমকা তাহার স্বপ্নের ঘোর ছুটিয়া গেল। কেন ক্ষোভ, কিসের দুঃখ, কি লইয়া অপমান জানে না, তৰু অন্ধকারে বালিশে মুখ গুজিয়া ইহার পর অবিরল ধারে অনেকক্ষণ ধরিয়া সে আশ্রমোচন করিতে লাগিল –ক্রমে চতুর্দিক হইতে নিরুপায়তা এমন করিয়া তাহাকে ঘিরিয়া আসিল যে, তাহার চৈতন্য সঙ্কুচিত হইতে হইতে একটি বিন্দুতে আসিয়া ঠেকিল। এত তুচ্ছ জিনিষকে লইয়া ভাবিতে, দুঃখ করিতে ভাল লাগে না, চিন্তার রাশ আলগা করিয়া निब cनंष-ब्रांबिब्र निद्रक चलएका कथन घूषांझेब्रां পড়িয়াছিল, জানে না। ভোরে উঠিয়া ছুতলার পার্টিশান-দেওয়া বারান্দার একধারে ডিসপেনসিং টেবিলে স্বভদ্র তাহার নিজের উদ্ভাবিত ফর্মুলা অনুযায়ী কি-এক রসায়ন প্রস্তুত করিতে ব্যস্ত। নন্দ ভোর না-হইতেই উঠিয়া বাহির হইয়া গিয়াছে, রোজ যেমন যায়। অছিল। প্রতিভ্ৰমণ, কিন্তু স্বভত্র বেশ জানে চায়ের সময়টা বাড়ীতে উপস্থিত না থাকাটাই তাহার আসল উদ্দেশ্য। তিন বন্ধুর সংসারযাত্রায় প্রথম হইতেই নিজেকে সে ভারস্বরূপ মনে করিতেছে, প্রত্যহ এক-পেয়ালা চা এবং দুই টুকরা রুটি বঁiচাইয় তাহাঁদের এই ভারকে সে যথাসাধ্য লাঘব করিতে চায় । স্নানের ঘরে বিমান প্রায় আধঘণ্টা হুইল কল খুলিয়া বসিয়া আছে, খরস্রোতে জল বরিয়া পড়ার শৰে ছোট বাড়ীটি মুখরিত। হঠাৎ চোখ চাহিয়া অজয় অনুভব করিল, বেদনাতুর ষে-মানুষটাকে নিজের মধ্যে লইয়া রাত্রিতে সে ঘুমাইতে গিয়াছিল, ত্রিভুবনে কোথাও যেন সে আর নাই। এমন অনেক দিন হয়, ঘুম ভাঙিয়া পুরানো আমিটাকে সহসা নিজের মধ্যে সে খুজিয়া পায় न । क्रूि वांछ निरछब्र श्रङ दूशखब्र ८कांन चडिनद চৈতন্তের মধ্যে সে যেন চোখ মেলিল। যেন তাহার অস্তিত্ব তাহার দেহ অতিক্ৰম করিয়া আজ দূরে দূরান্তে ব্যাপ্ত হইয়া যাইতেছে। যেন শীতারুণদীপ্ত আকাশ জুড়িয়া डांशंब्रहे टेकडcनाब्र यां८वर्ण वांछ कॅनिrड८छ् । चकांब्रएनरे ठांशंद्र बूक चांज उब्रिब फेटैिल । खैौवनरक चत्रक्रण ब्रश्शशष्ट्र वणिबा ८वांष श्हेण । भट्न श्रेण, ठांशंब्र অসাধ্য কিছু নাই, অসাধ্য কিছু থাকিবে না, বিধাতার নিজ হাতে আঁকা এই জয়লিপি ললাটে লইয়াই সে যেন পৃথিবীতে আসিয়াছিল। পরিপূর্ণ বক্ষে ঐজিলার নামটি অন্ধকূট স্বরে বার-বার সে উচ্চারণ করিল। একটা প্রিয় গানের স্বর কানের কাছে গুঞ্জন করিয়া ফিরিতে লাগিল, “তোমায় আমায় মিলন হবে বলে আলোয় আকাশ ভরা” বিছানা ছাড়িয়া উঠিয়া পূবদিকের জানালাটা সে খুলিয়া দিল। যেন তাহারই জন্ত কোন অভিনন্দন বহন করিয়া একরাশ উজ্জ্বল স্বর্ণিম আলো তাহার পায়ের কাছে আসিয়া লুষ্ঠিত হইয়া পড়িল। রাস্তার কৃষ্ণচূড়া গাছটার একটা শাখা ফুলপল্লবের অর্ঘ্য বহিৰা কবে হইতে যে একেবারে তাহার বাতায়নের কোণটিতে আসিয়া অপেক্ষা করিতেছে এতদিন সে তাহা লক্ষ্য করে নাই এজন্য নিজেকে তাহার অপরাধী মনে হইল। বিমান স্নান সারিয়া বাহির হইয়া দ্বতলার বারান্দায় নবাগত ভৃত্যটির পথ আগলাইয়াছে। বলিতেছে, “এই শোনে, আমন হামাগুড়ি দেওয়ার মত ক’রে হাটুবে না, বুঝেছ ?” "আঙ্কে ই্যা, বাৰু।” “কতই বুঝেছ, দাড়াও দেখি বুক টান করে।” ন, হয়নি। এই রকম করে ছাতি ফুলিয়ে --আচ্ছ, এবারে বেশ মেপে মেপে বড় বড় ক’রে পা ফেল,— লেফট রাইট, লেফট রাইট, লেফট রাইট,--” অজয় যখন স্নান সারিয়া ফিরিয়া আসিল তখনও ভৃত্য-বেচারা মুক্তি পায় নাই। বিমান বলিতেছে, *এর আগে কোথায় কাজ করেছিলে ?” "আঙ্গে, বোস সায়েবের বাড়ী।” “বোস্সাহেব আবার কে হে ?” “সার জগদীশ, সেই যে পাৰ্শীবাগানের কাছে পাখর-কুঠতে থাকেন।” “बर्ग्, बर्ग्, गान्न च्ौभरःि बि ८छन ? ऎव বাড়ীতে কাজও করেছ? তাই ত হে ।” “মাঙ্গে ধ্যা বাৰু, তারও আগে সাৱ নীলরতনের वाप्रै झ्वरुब हिनूय।”