পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/২৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মগ্রহায়ণ श्रृंचंण ২৭১ “বল কি হে? তোমার দেখছি ইতিহাসে নাম ক যাবে। তারও আগে কার বাড়ীতে ছিলে, द भूििनिङ्कतौँ थेग्न ?” "আঙ্গে না বাৰু। ছেলেবেলায় রবিঠাকুরের সঙ্গে রে জমিদারীতে কিছুদিন ঘুরেছিলুম।” “বানিয়ে বলছ না ?” “বানাব কিসের জন্তে বাৰু ?” “ছ ! এ ত ভারী মজা !...আমাদের এখানেই বা তোমার তা-হলে না এসে জো কি ? বাংলা দেশের তিনটে চূড়ো খালি দেখেছ, বাকী একটা দেখবে না, তাও কি কখনো হয় ?” বলিয়া বিমান অট্টহাসির শবে বাড়ী প্রকম্পিত করিতে লাগিল । অজয়৬ সে হাসিতে যোগ দিল বটে, কিন্তু তাহার নিজেরই অজ্ঞাতে তাহার কল্পনা উন্মুখ হইয়া উঠিল। বিমান ঠাট্টা করিয়া বলিতেছে বটে, কিন্তু কে জানে, হয়ত তাহাজের পুরাতন ভূত্যের রোগাক্রান্ত হইয়া হাসপাতালে যাওয়া এবং বিশেষ করিয়া এই ব্যক্তিটি কাজে বাহাল হওয়া ব্যাপারটাতে দেবতার কোনও গভীর ইঙ্গিত সত্যসত্যই প্রচ্ছন্ন আছে। দেশের ইতিহাস যখন লেখা হইবে তখন তাহাতে ছিটের নিমা এবং হরিজা-চিহ্নিত বস্ত্র পরিহিত বৈকুণ্ঠনাথ নক্ষর নামধেয় কোনও ব্যক্তির উল্লেখ খুব সম্ভবত থাকিবে না, কিন্তু কে জানে--- মনটাকে তাড়াতাড়ি এই নিরর্থক কল্পনার পথ হইতে লে ফিরাইয়া লইল। কিন্তু মহত্বের একটা নামহীন ছমিনীয় আবেগ বর্ষার উদ্বেলিত নদীস্রোতের মত তাহার সমস্ত চিত্তবৃত্তিকে অভিভূত করিয়া তাহার রক্তস্রোতের মধ্যে প্রখর বেগে বহিতে লাগিল । স্বভত্র কছিল, “পাচন খেয়েছ ?” cन कश्णि, “चांछ थांकू ।” জন্ডজের নিজের তৈয়ারী পাচন। অজয় খাইয়াই उशंरक चश्शूरौउ क्रव्र । cन ३श गहेब ठाहे चाब्र উচ্চবাচ্য করিল না, এক পেয়ালা চা ঢালিয়া নীরবে चबदइब्र बिएक चशगद्र कब्रिड्रा किल । चांबिकांब्र थछांठ जनांतिकां८णब्र नभख **] दश्ञ्चि অসীমত জুড়িয়া আজ এই মুহূৰ্ত্তে কত কোটা স্বৰ্য্য জলিয়াছে। পাচন খাইয় তাহাকে দেহধারণ করিতে হয় এই কথাটাকে সে আজ ভুলিয়া থাকিতে চায়। বিমান চা খাওয়া শেষ করিয়া উঠিয়া ড্রেসিং গাউনটাকে ভাল করিয়া গায়ে জড়াইতে জড়াইতে হঠাৎ কহিল, “তোমার কাছে দশটা টাকা হবে, স্বভঞ্জ ?” এই ব্যক্তিই যে একটু আগে তৃতাকে কুচ-কাওয়াজ করাইতেছিল, কথার স্বরে তাহা বুঝিবার উপায় নাই । স্বভদ্র কহিল, “হবে কি না, পুজিপাট খতিয়ে পরে বলছি, কিন্তু এ মাসে তুমি বড্ড বেশী পরচ করেছ, এত টাকা নিয়ে কি কর ?” বিমান কহিল, “সাধে কি এ দেশের লোকের কিছু হয় না? টাকার অভাবে কত কি কবৃতে পাই না, সে খোজটাই না হয় ভুল ক’রে একদিন করতে ? স্বভদ্র কহিল, “হঁ্যা, অভাব বোধ ত তোমার কত । কলকাতায় বাড়ীঘর রয়েছে, অবস্থাপন্ন বাপ, মা-ভাইবোন, কিছুতে তোমার মন ওঠে না। সব ছেড়ে বেদুইনের মত ঘুরে বেড়াবে, বাপের দেওয়া টাকা ছুলে তোমার জাত যায়। কবচ্ছর ত আমার সঙ্গে রয়েছ, দেখছি। অভাব অনটন আছেই, ভ্ৰক্ষেপও কর না। কেন নিজেকে এ রকম ক’রে কষ্ট দাও ? কতদিন ধ’রে বলছি, দেখেশুনে কাজকৰ্ম্ম একটা জুটিয়ে নাও। কেবল ছবি একে কিছু হয় না, তা ত দেখতেই পাচ্ছ ।” বিমান কহিল, "কি এমন কাজ আছে যে করতে পারি ” “না হয় ছাত্রই গোটাছুই জুটিয়ে নাও, এবেলা-ওবেলা ছবি-ঠাক শেখাবে।” “কত পাব তার থেকে আশা করছ ?” “কিছু ত পাবে ?” “ন্ধ । গোড়ার দিকে কিছুদিন মাইনেট তোমার কোনো কাজে লাগবে না ।” “ভার অর্থ ?” “*tı magnifying glass fiÜvs ciği r5 হয়ে যাবে। উপার্জনটাকে অতঃপর চোখে দেখতে হবে।