আগ্রহায়ণ পীর্য-ভ্ৰমণ ֆ Ե ইস্ফাহান। জয়ন্সে নদীর দৃষ্ঠ হল, পাচ ফাৰ্বসাখ। তাতে ঠিক বোঝা গেল ন}, কেন-ন এদের “ফাৰ্বসাখ” আমাদের ডাল ভাঙা ক্রোশেরই জাভ ভাই । সম্প্রতি কিছু করবার উপায় নেই দেখে— কেন-ন আমাদের মধ্যাঙ্গভেজনের পর্বর তপন ও শেষ হয় নি, এবং এদিকে বেল প্রায় একটা—কি উপায়ে সেটা দেখা যেতে পারে তাই ভাবতে লাগলাম । খানিক দূর গিয়ে সাদাতাবাদ নামে একটা গ্রামে পৌছান গেল। তার বাইরে একটি বাগান এবং সেই বাগানেরই এক অংশে একটি জলের শ্রোতের পাশে গাছের তলায় কাপেট বিছিয়ে আমাদের খাওয়ার ব্যবস্থ৷ করা হয়েছিল। খাওয়া-দাওয়ার মধ্যেই আমি এর-ওর সঙ্গে কথা বলে মেশেদ মুর্ঘাৰ (পাসারগাভাইয়ের আধুনিক নাম ) গিয়ে কুরুষের প্রাসাদ ও সমাধি দেখবার ব্যবস্থা করার চেষ্টা করলাম। দেখু লাম কেউই রাঙ্গী নয়, সকলেরই ভাবন কতক্ষণে আবাদেহ, পৌছান যায়— সেখানে আজকের মত রাত্রিযাপন করতে হবে । খাওয়া-দাওয়া শেষ হয়ে গেল, দুটি-চারটি করে গ্রামের আশের পাশের লোকজন কবিকে দেথতে এলেন, তার মধ্যে একটি বিলাতি ধরণের পোষাকপরা মহিলা-বোধ হয় আশ্বানি, কিংবা রুশদেশীয়—ছিলেন। মেহেরবান ভাইয়ের সঙ্গে কি করা যায় তার পরামর্শ করলাম। গাড়ীর তবে সে ঘুরিয়ে নিয়ে যেতে পারে। তাকে অনেক কষ্টে রাজা করিয়ে ঠিক হ’ল যে, আমরা দলের থেকে পৃথক হয়ে ঐ জায়গা দেখবার চেষ্টা করব । সেই মত রওয়ানাও হওয়া গেল, কিন্তু দেখা আর ঘটে উঠল না। প্রায় উন্টে - - * r "- - - تیم های .. .... ہمہ ۔ ..... :* ... . م-عے.. - ۔م. :۔ی۔۔ م ۔ ۔ ۔ ۔ ۔ * - - - * * ইস্ফাহানের পথে। কবির গাড়ি থামাইয়া একদল ইরানি ভদ্রলোক অভিবাদন করিতেছেণ পথে যেতে হয় দেপে কৰ্ম্মচারী মশায় উদ্বিগ্ন হয়ে উঠলেন, এবং আরও কাছে গিয়ে দেখা গেল যে, মোটরের পথ নেই। ড্রাইভার বললে যে প্রায় তিম মাইল হেঁটে যেতে হবে, এ দিকে সময়ও ছিল না ত কাজেই গাড়ী থেকে নেমে একটু দূর গিয়ে বাইনোকুলার দিয়ে দু-চারটে পাথরের দেয়াল আবছায় ভাবে দেখে দুরের থেকেই নমস্কার করে ফিরতে হ’ল । সহযাত্রী অন্তদের এ সব দেখার উৎসাহ না থাকাতে এই রকম অনেক কিছুই দেখা গেল না । অন্তদের কথা না বললেণ্ড চলে, কিন্তু সঙ্গে
পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩১১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।