পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*}е о উপস্থাপিত সকল বিষয়েরই আলোচনা উহাকে করিতে হয়। অধিকাংশ স্থলে এই বিষয়গুলি এরূপ, যে, তাহার স্বমীমাংসার উপর ধৰ্ম্মসম্প্রদায়নির্বিশেষে দেশের সব শ্রেণীর লোকদের হিতাহিত নির্ভর করে। স্বতরাং তৎসমুদয়ের আলোচনার সময়, প্রতিনিধিবিশেষের ধর্শ্বমত যাহাই হউক, তাহাকে ধৰ্ম্মসম্প্রদায়নির্বিশেষে দেশের সব লোকদের হিন্ডাহিত বিবেচনা করিতে হয় ; অর্থাৎ তাহাকে হিন্দু মুসলমান খ্ৰীষ্টিয়ান শিখ প্রভৃতি সকলেরই প্রতিনিধির কাজ করিতে হয়। অতএব, প্রতিনিধিদের সব ধৰ্ম্মের লোকদের দ্বারা নির্বাচিত হওয়া আবশ্লক এবং সব ধর্শ্বের লোকদের বিশ্বাসভাজন হইলে ভাল হয়। অবশ্য প্রত্যেক প্রতিনিধি সব ধৰ্ম্মের ও শ্রেণীর সকল লোকের বিশ্বাসভাজন হইতে পারেন না। কিন্তু উহার নির্বাচকদের মধ্যে নানা ধর্শ্বের লোক থাকিলে, দেশের প্রতিনিধিত্ব করিবার তাহার যোগ্যতা সম্বন্ধে সন্দেহ কম হয়। “অস্পৃশ্ব’দের দেবমন্দির প্রবেশ ও বর্ণাশ্রমী দল কাশীর “শ্রীনগর বর্ণাশ্রম স্বরাজ্য সংঘ” "অস্পৃশ্ব”দিগের দেবমন্দির প্রবেশের বিরুদ্ধে বড়লাটের নিকট একটি দরখাস্ত করিয়াছেন। কোনও মানুষকে বংশগত ও জন্মগত কারণে অস্পৃশ্ব বা অনাচরণীয় মনে করা সাতিশয় অযৌক্তিক, অসঙ্গত ও অন্যায়। র্তাহাকে সেই কারণে কোন অধিকার হইতে বঞ্চিত রাখাও তদ্রপ অযৌক্তিক, অন্তায় ও অসঙ্গত। ইহা আমাদের নিকট এরূপ স্বতঃসিদ্ধের মত, যে, এ বিষয়ে আমরা কাহারও সহিত তর্ক করা অনাবগুক মনে করি। এইজন্ত কাশীর বর্ণাশ্রম স্বরাজ্য সংঘ বড়লাটের নিকট যে দরখাস্ত পাঠাইয়াছেন, তাহার সব কথার সমালোচন আমরা করিব না। কেবল দু-একটি ব্যক্তিগত কথা বলিব। দরখাস্তের এক জায়গায় বলা হইয়াছে – “...powerful handle and hoaxed importance is given to bodies like the Hindu Mahasabha led by Arya Samajists and Brahmo Samajists (like Dr. Moonje and Sjt. Ramananda Chatterjee...” את זהחופע בRaf באrב- החזבזלז4זאג שar-srrצבאיס. . Sకరి5ళీు ব্রাহ্মণ, সনাতনী হিন্দু। তিনি হিন্দু মহাসভার সর্বাপেক্ষ কণিষ্ঠ নেতা বটেন। কিন্তু তিনি বা হিন্দু মহাসভা তথাকথিত অম্পূখদের দেবমন্দির প্রবেশের বর্তমান আন্দোলনের প্রবর্তক নহেন—প্ৰবৰ্ত্তক মহাত্মা গান্ধী। মহাত্মাঙ্গী যে সনাতনী হিন্দু, তাহার অনেক প্রমাণ শ্ৰীযুক্ত সতীশচন্দ্র দাসগুপ্ত বাংলা ও ইংরেজী অনেক কাগজে দিয়াছেন। মহাত্মাজী অনেক বার বলিয়াছেন, যে, তিনি বর্ণাশ্রমে বিশ্বাস করেন। তথাপি “বর্ণাশ্রম স্বরাজ্য সংঘে”র লোকেরা তাহকে হিন্দু বলিয়া ন মানিতে পারেন। কিন্তু পণ্ডিত মদনমোহন মালবীয় মহাশয়ের মত সাতিশয় আচারনিষ্ঠ হিন্দু এবং র্তাহারই মত আচারনিষ্ঠ অথচ অপেক্ষাকৃত অল্পবিখ্যাত বা অবিখ্যাত হাজার হাজার হিন্দু যে অস্পৃগুদিগের দেবমন্দির প্রবেশ সমর্থন করিতেছেন, সে-বিষয়ে দরখাস্তকারীরা কি বলিতে চান ? পণ্ডিত পঞ্চানন তর্করত্ব ও দরখাস্তের অন্যান্য স্বাক্ষরকারীরাই দেশের আচারনিষ্ঠ হিন্দু, আর কেহু নহেন, ইহা মানিয়া লণ্ডয়া যায় না। এই দরখাস্তে ব্রাহ্মদিগের এবং “প্রবাসী সম্পাদক রামানন্দ চট্টোপাধ্যায়ের নাম করা হইয়াছে। এই ব্যক্তি ভিন্ন অস্ত কোন ব্রাহ্ম মহাসভার সভ্য নহেন। এবং এই ব্যক্তির উপর যে দুরভিসন্ধি আরোপ করা হইয়াছে, তাহ হান্তকর। , একটু খুলিয়া বলিতে হইবে। আমি দেবমন্দিরে গিয়া ভগবদ্বারাধনা করি না, ব্ৰহ্মমন্দিরে, স্বগৃঙ্গে বা অন্যত্র করি, ইহা সত্য কথা । সেই কারণে আমার পক্ষে ব্ৰহ্ম দিরে উপাসকদের সংখ্যা दांप्लाझेदांब्र ८कहे श्रांडांदिंक । क्रूि भग्नर्थां८ख यांघांब्र উপর সেরূপ কোন অভিসন্ধি আরোপ করা হইতেছে না। দেবমন্দিরে যত বেশী লোক প্রবেশের ও পূজার অধিকার পাইবেন, ব্ৰহ্মমন্দিরে উপাসকদের সংখ্যা ততই বাড়িবে কি ? নিশ্চয়ই বাড়িবে না, তাহা হইলে কথাটা দাড়াইতেছে এইরূপ, যে, যদিও আমার পক্ষে ব্ৰহ্মমন্দিরে উপাসকদের সংখ্যা বাড়াইবার চেষ্টা করাই স্বাভাবিক, তথাপি আমি cनवशनिबनयूश्ब चाब्र गरुण श्कूिब छछ जबांब्रिउ করাইয়া তথাকার পূজকদিগের সংখ্যাই বাড়াইবার চেষ্টা কৰিতেচি. ব্রহ্মমন্দিরে উপাসক বাড়াইবার চেষ্টা করিতেছি।