ՎԶeՆծ সংখ্যা টোলগুলির সংখ্যা অপেক্ষা অনেক বেশী। কিন্তু মক্তবের শিক্ষায় গবক্সেণ্ট যেরূপ উৎসাহ দেন, টোলের শিক্ষায় সেইরূপ উৎসাহ দিলে টোলের সংখ্যাও অনেক বাড়িতে পারে। হিন্দুরা শিক্ষায় অনগ্রসর অনেকের এই ভ্ৰাস্ত ধারণা আছে, যে, সমগ্র ভারতে শিক্ষায় সকল ধৰ্ম্মাবলম্বীদের মধ্যে হিন্দুরা মোটের উপর সকলের চেয়ে অগ্রসর ও উন্নত, এবং প্রত্যেক প্রদেশেও তাহারা অন্ত সব ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের চেয়ে উন্নত ও অগ্রসর। প্রত্যেক প্রদেশের শিক্ষা-রিপোর্ট এখন আমাদের সম্মুখে নাই । সেই জন্ত প্রত্যেক প্রদেশে শিক্ষাক্ষেত্রে কাহার স্থান কিরূপ তাহ লিখিতে পারিলাম না। কিন্তু ইহা আমরা জানি, যে, ইংরেজী শিক্ষায় আগ্রা-অষোধ্যা প্রদেশে হিন্দুদের চেয়ে মুসলমানরা অগ্রসর । সমগ্র ভারতবর্ষের আধুনিকতম শিক্ষা-রিপোর্টে ( ১৯২৯-৩০ সালের রিপোর্টে) উচ্চ, মধ্য ও নিম্ন শিক্ষা ভিন্ন ভিন্ন ধৰ্ম্মসম্প্রদায়ের যে-সব ছাত্রছাত্রী পাইতেছে, তাহাদের মোট সংখ্যা তাহাদের নিজ নিজ সম্প্রদায়ের লোক-সংখ্যার শতকরা কত অংশ, তাহা দেওয়া হইয়াছে। উক্ত রিপোর্টের দ্বিতীয় পৃষ্ঠা হইতে ঐ তালিতাটি উদ্ধত করিতেছি । সম্প্রদায় । ইউরোপীয় ও ফিরিঙ্গী দেশী খ্ৰীষ্টয়ান श्चूि মুসলমান cबोक והןז• नििधं অস্থাপ্ত মোট সমগ্র ভারতে হিন্দুর উচ্চশিক্ষায় মুসলমানদের চেয়ে অগ্রসর বটে, কিন্তু সৰ্ব্ববিধ শিক্ষায় মোটের উপর কম অগ্রসর। ইহার কারণ, “অবনত” শ্রেণীর হিন্দুদের শিক্ষায় গবষ্মেন্ট যথেষ্ট মন দেন নাই, “উচ্চ” শ্রেণীর হিন্দুরাও যথেষ্ট মন দেন নাই । শতকর। ৰ Sæ, e. ছাত্রছাত্রী-সংখ্যা । 8岛密穆● లిస్డెన్రి &ly SB.R. ፃvowwwፃ Boy ҹ939евању e.g ՆՅՖԵ Եg ●● $3b33 १२.३ ›ከyፀግመግ . HThI eb'I 令。● శిdeteSh &_s S99āు বঙ্গে অনুন্নতদের শিক্ষার চেষ্টা অস্থত শ্রেণীর লোকদের শিক্ষার জন্ত বঙ্গে যত বেসরকারী দেশী সমিতি আছে, তাহার মধ্যে বঙ্গ ও আসামের অক্ষুন্নত শ্রেণীর লোকদের উন্নতিবিধায়িনী *iffs (“Society for the Improvement of the Backward Classes”) intosa CŞto cool with করিতেছেন । এই সমিতি তেইশ (২৩) বৎসর কাজ করিতেছেন। বর্তমানে ইহার বিদ্যালয়গুলির সংখ্যা ৪৪১ এবং ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ১৭৮০৯ । তন্মধ্যে বালিকাবিদ্যালয় ১১৩টি, ছাত্রী-সংখ্যা ৪৭৪৩। এই বিদ্যালয়গুলিতে নমঃপূত্র জাতির ছাত্র ও ছাত্রীদের সংখ্যা সকলের চেয়ে বেশী—যথাক্রমে ৫৭৩৬ ও ২৩৮২ । বিদ্যালয় ছাড়া সমিতি কয়েকটি লাইব্রেরী ও পাঠাগার চালান, স্বাস্থ্য প্রভৃতি বিষয়ে ম্যাজিকলঠনসহ বক্তৃতার বন্দোবস্ত করেন, কয়েকটি জায়গায় শিল্প শিক্ষা দেন, শিক্ষয়িত্রী প্রস্তুভ করিবার জন্ত শিক্ষণ দেন, এবং বয় স্কাউট ও সেবাসমিতির ব্যবস্থা করেন । ইহার কাজ সাতিশয় মিতব্যয়িতার সহিত চালান হয় । ইহার কাজের প্রশংসা কবি রবীন্দ্রনাথ, আচার্ষ্য রায়, জজ চারুচন্দ্র ঘোষ প্রভৃতি করিয়াছেন। কাজ বাড়িয়াই চলিতেছে। সেই জন্ত সৰ্ব্বদাই টাকার দরকার। শ্ৰীযুক্ত ডাক্তার প্রাণকৃষ্ণ আচাৰ্য্য মহাশয় ইহার সম্পাদক। কাৰ্য্যালয়ের ঠিকানা ১৩ বাদুড়বাগান রো, কলিকাতা। অস্পৃশ্যতা দূর করিবার জন্য সম্প্রতি শেঠ ঘনশ্যামদাস বিড়লা মহাশয়কে সভাপতি এবং শ্ৰীযুক্ত অমৃতলাল ঠক্কর মহোদয়কে সম্পাদক করিয়া যে নিখিলভারতীয় সমিতি স্থাপিত হইয়াছে, শিক্ষাদান তাহার কার্য্যপ্রণালীর একটি প্রধান অঙ্গ। এই প্রকার উদ্দেশ্য লইয়া বঙ্গ ও আসামের সমিতিটি ২৩ বৎসর প্রশংসনীয় কাজ করিয়া আসিতেছেন । এই জন্ত ইহার কার্ধ্যের প্রতি বিড়লা ও ঠক্কর মহোদয়দিগের দৃষ্টিপাত বাঞ্ছনীয়। বিদেশে ভারতবর্ষের ছাত্র ১৯২৯-৩৪ সালে বিদেশে ভারতবর্ষের কত ছাত্র পড়িত, তাহার একটি তালিকা সরকারী সমগ্রভারতীয় ரற ஆதாT
পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৩০
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।