পাতা:প্রবাসী (দ্বাত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৩৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"আগ্রহায়ণ বিবিধ প্রসঙ্গ—লিখিঙ্গনাথ রায় అ$లీ সতীশ বাৰু ললিত বাবুকে বলিলেন, “আমার দেরাজ থেকে চেক্ বহিটা নিয়ে লোকটিকে এক-শ টাকার अकषांना cछढ़ मांस, चांभांब नांभईte छूभि३ अख१ङ क'cब्र शोe ।” जजिउबांबू डांशहे कब्रिट्जन । मरष्ठशङाँ ठिक সতীশ বাবুর স্বাক্ষরের মতই হইল । মহারাণী সুনীতি দেবী জন্মানন্দ কেশবচন্দ্র সেনের কস্তা, কুচবিহারের বর্তমান মহারাজার পিতামহী মহারাণী স্থনীতি দেবী ৬৮ বৎসর বয়সে পরলোক যাত্রা করিয়াছেন। তিনি দানশীল এবং কথকতার দ্বারা ধর্শ্বোপদেশ দানে স্বদক্ষ ছিলেন। দাৰ্জিলিঙের মহারাণী বালিকা বিদ্যালয় তাহার নারীশিক্ষামুরাগের সাক্ষ্য দেয়। কলিকাতায় আপার সাকুলার রোডে তাহার পিতৃদেব কমলকুটীর নামক যে অট্টালিকায় বাস করিস্তেন, তাহার হাতী-সমেত সমস্ত বাড়িটি তিনি ভিক্টোরিয়া ইনষ্টিটিউগুন নামক বালিকা-শিক্ষালয়ের জন্ত দান করিয়া ট্রাষ্ট্রীদের হস্তে অর্পণ করিয়াছেন। বরিশালের জগদীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় সম্প্রতি বরিশালের আচাৰ্য্য জগদীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু হইয়াছে। তিনি জনসেবার কার্ধ্যে অশ্বিনীকুমার ग८खव्र गझ्कर्त्री हिष्णन ।। ७खछांनौ, cगदांबउँी, ७ब६ সাধু প্রকৃতির মানুষ বলিয়া তিনি বরিশালে সৰ্ব্বসাধারণের वंकांडांबन हिटणन । ব্রেজেন্দ্রনাথ দে ব্ৰজেন্দ্রনাথ দে, এম-এ, আই-পি-এস্ গত ২৮শে সেপ্টেম্বর ইহলোক ত্যাগ করিয়াছেন। গত শতাব্দীতে যে-সকল বাঙালী উচ্চ রাজপদ লাভ করেন তিনি তাহদের অন্যতম ছিলেন। ১৮৭২ সনে তিনি আই-লি-এস্ পরীক্ষা পাস করেন। ইহার পর শিক্ষানবীশ রূপে উহাকে দুই বৎসর बिणांटङ थांकिटङ इञ्च । uहे जयाबब्र भाषाहे डिनि बjांत्रि8ॉब्रौ भद्रौचकांब फेडौ4 इन अरु९ नरङ्करउ ८बां८७म इचिब चछ चन्नरकार्ड विश्वविशांनन्छ जषानिक ম্যাক্সমুলারের নিকট অধ্যয়ন করেন। যথাসময়ে তিনি বৃত্তি প্রাপ্ত হন। কার্যাবশে তিনি বাংলা ও বিহারের বন্ধ স্থানে বাস করেন। প্রবাসীর সম্পাদক যখন বাকুড়া জিলা স্কুলের উপথের ক্লাসের ছাত্র, তখন দে-মহাশয় বাঁকুড়ার জয়েন্ট ম্যাজিষ্ট্রেট হইয়া যান, এবং ঐ স্কুল ও ঐ ক্লাস পরিদর্শন করেন। ইহা প্রবাসী-সম্পাদকের এখনও মনে আছে। কারণ সেকালে জয়েণ্ট ম্যাজিষ্ট্রেট হওয়াও বেশী ভারতীয় বা বাঙালীর ভাগ্যে ঘটিত না । দে-মহাশয় কৰ্ম্ম-জীবনেও স্বাধীন মত ত্যাগ করেন নাই । তিনি হুগলীতে থাকাকালীন ইলবার্ট বিল লইয়া গোলযোগ চলিতেছিল। গবন্মেণ্ট অস্থান্ত উচ্চ রাজকৰ্ম্মচারীদের মত দে-মহাশয়ের নিকটও মত চাহিয়া পাঠান। তিনি দৃঢ়তার সহিত স্পষ্ট ভাষায় মন্তব্য করেন, যে, বিচারক্ষেত্রে ভারতীয় ও ইউরোপীয়ের কোন প্রভেদ না রাখিয়া একই ম্যাজিষ্ট্রেটের নিকট বিচার হওয়া বাঞ্ছনীয়। দে-মহাশয় স্বপণ্ডিত ছিলেন। ১৯১০ সনে কৰ্ম্মত্যাগের পর তিনি বিদ্যালোচনায় মনোনিবেশ করেন। তিনি এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বেঙ্গলের একজন সদস্ত ছিলেন। তিনি ‘ভবকাখ-ই-নাসিরি’র ও সম্রাট আকৃবরের সভাসদ নিজামুদ্দীন আহম্মদ রচিত ‘তবকাং-ই-আকবরী’ নামক একখানি ফার্সী পুথির সটীক অনুবাদ আরম্ভ করিয়াছিলেন ও তাহা প্রায় সমাপ্ত করিয়া গিয়াছেন। কেবলমাত্র সূচীপত্র লেখার ভার সোসাইটির উপর গুস্ত ब्रक्ष्ब्रिोप्छ् । মৃত্যুকালে তাহার বয়স ৮০ বৎসরেরও অধিক হইয়াছিল। নিখিলনাথ রায় স্বপ্রসিদ্ধ ঐতিহাসিক নিখিলনাথ রায়ের মৃত্যুতে বাংলা সাহিত্য বিশেষ ক্ষতিগ্রস্ত হইল। তিনি গত ১৮ই কাৰ্বিক দেহত্যাগ করিয়াছেন। তিনি ব্যবহারऔय हद्देष्णe चाँदेन-वादनांच्च चांग्रनिदब्रांशं कब्रिटङ श्रांद्वब्रम नहेि, क८*ांब्र इऐ८डहे दणनांश्टिङाद्र ও বাংলা দেশের ইতিহাসের জালোচনায় নিজেকে